শাহবাগ থেকে সরে গেলেন শিক্ষকরা, যান চলাচল স্বাভাবিক
Published: 10th, February 2025 GMT
পুলিশের টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপের পর শাহবাগে রাস্তা থেকে সরে গেছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিবন্ধিত নিয়োগ প্রত্যাশী আন্দোলনকারীরা।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ৩টার দিকে আন্দোলনকারীরা রাস্তা থেকে সরে যান। এতে ওই এলাকায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
এর আগে, দুপুরে শাহবাগে সড়ক অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এরপর প্রায় দুই ঘণ্টা সড়কে অবস্থান করে তারা। এ সময় শাহবাগ মোড়ে তাদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পুলিশের লাঠিচার্জ উপেক্ষা করেই সড়কে বারবার অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা।
আরো পড়ুন:
প্রাথমিকে ৬ হাজার ৫৩১ সহকারী শিক্ষকের নিয়োগ বাতিল
ঝালকাঠিতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে মারধরের অভিযোগ
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পুলিশ জলকামান থেকে কিছু সময় পর পর আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে পানি ছুড়ে। ফোটানো হয় বেশকিছু সাউন্ড গ্রেনেড। এ সময় ব্যাপক লাঠিচার্জও করা হয়। আটক করতে দেখা যায় বেশ কয়েকজনকে। আন্দোলনকারীদের মধ্যে নারীদের রেখে রাস্তা ছেড়ে দেন পুরুষরা। আটক এড়াতে তারা আশেপাশে অবস্থান নিয়ে নারীদের উৎসাহ দেন।
ঢাকা/রায়হান/সাইফ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
গ্রিল কেটে বাসায় চুরি, গ্রেপ্তার ৫
রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন মাটিকাটা এলাকায় একটি বাসার গ্রিল কেটে চুরি করা মালামাল উদ্ধারসহ পাঁচ চোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপরে ক্যান্টনমেন্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুল আলিম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, গত ২৮ এপ্রিল রাত আনুমানিক ১০টার দিকে ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন মাটিকাটা এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচ চোরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি স্বর্ণের গলার হার, এক জোড়া স্বর্ণের দুল, একটি স্বর্ণের আংটি, দুই জোড়া স্বর্ণের বালা, এক জোড়া রুপার বালা, দুই জোড়া সিটিগোল্ডের চুড়ি, এক জোড়া ব্রোঞ্জের চুড়ি, একটি মোবাইল ফোন ও চুরির কাজে ব্যবহৃত একটি সেলাই রেঞ্জ উদ্ধার করা হয়েছে। তারা পেশাদার চোর চক্রের সক্রিয় সদস্য।
গ্রেফতার পাঁচ চোর হলো—মো. শাহ আলম (২২), মো. সাব্বির হোসেন (২০), মো. রাজু, মো. মুরাদ (২১) ও মো. স্বপন মিয়া (২৫)।
গত ২৫ এপ্রিল সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৬টা থেকে রাত সাড়ে ৯টার মধ্যে মো. আলী আকবরের বাসার গ্রিল কেটে ভিতরে ঢোকে চোরের দল। তারা ১৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, একটি মোবাইল ফোন এবং ১২ লাখ টাকা চুরি করে নিয়ে যায়।
আলী আকবরের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি চুরির মামলা হয়। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের অবস্থান শনাক্ত করে ওই পাঁচ চোরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা/এমআর/রফিক