আইসিপি প্রতিযোগিতায় যবিপ্রবির অভাবনীয় সাফল্য
Published: 11th, February 2025 GMT
আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার (আইসিপিসি) পশ্চিম এশিয়া মহাদেশীয় অঞ্চলে তৃতীয় ধাপে প্রথমবারের মতো জায়গা করে নিয়েছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) টিম জাস্ট ফ্লার।
সম্প্রতি আইসিপিসি এশিয়া ওয়েস্ট কন্টিনেন্টের ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জাস্ট ফ্লার টিমের সদস্যরা হলেন, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মাসুম বিল্যাহ, নিলয় দাস এবং ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তাহসিন আরাফাত।
আইসিপিসিতে মোট চার ধাপের প্রথম ধাপ গত বছর ৯ নভেম্বর অনলাইন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ২ হাজার ৫০০ দলের মধ্য থেকে ৫৩তম দল হিসেবে ‘জাস্ট ফ্লার’ টিম দ্বিতীয় ধাপের জন্য নির্বাচিত হয়। দ্বিতীয় ধাপে গত ৬-৭ ডিসেম্বর ঢাকায় অফলাইন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ৩০৭টি দলের মধ্য থেকে ২২তম দল হিসেবে তৃতীয় ধাপের জন্য নির্বাচিত হয় তারা। তৃতীয় ধাপের প্রতিযোগিতা আগামী ৭-৮ মার্চ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। যেখান থেকে তিনটি দলকে চূড়ান্ত (চতুর্থ ধাপ) প্রতিযোগিতার জন্য নির্বাচন করা হবে।
আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা (আইসিপিসি) হলো বিশ্বের বৃহত্তম কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা। এখানে শিক্ষার্থীরা তাদের সমস্যা সমাধানের দক্ষতা এবং কম্পিউটিং দক্ষতা প্রদর্শন ও উন্নত করার সুযোগ পায়। এ প্রতিযোগিতাকে ‘কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ বলা হয়।
ঢাকা/ইমদাদুল/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।