তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং আমাদের প্রযুক্তি-অধ্যায় ১, চতুর্থ অংশ। এসএসসি পরীক্ষা-২০২৫
Published: 21st, March 2025 GMT
৬১.
দেশের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে নিরাপদে, দ্রুত ও কম খরচে টাকা পাঠানোর পদ্ধতিকে কী বলে?
ক. ATM সেবা গ. ই-সার্ভিস
গ. ই-এমটিএস ঘ. কুরিয়ার সার্ভিস
৬২.
বাংলাদেশ বিশ্বের কততম রাষ্ট্র হিসেবে স্যাটেলাইট মহাকাশে প্রেরণ করে?
ক.৫৭ তম খ.৫৮ তম গ.৫৯ তম ঘ.৬০ তম
৬৩.
দেশের কয়টি চিনিকলের আখচাষি বর্তমানে ই-পুর্জি সেবা গ্রহণ করছে?
ক.
৬৪.
কম্পিউটারের সাহায্যে কেনাবেচার পদ্ধতিকে কী বলে?
ক. ইন্টারনেট খ. ই-কমার্স গ. ই-মেইল ঘ. ওপরের সব কটি
৬৫.
‘E-commerce’ ব্যবস্থায় পণ্য প্রাপ্তির পর বিল পরিশোধ করার পদ্ধতিকে কী বলে?
ক. Internet খ. COD গ. MTS ঘ. ATM
৬৬.
‘ডিজিটাল শব্দ’ দ্বারা কী বোঝায়?
ক. নম্বার খ. পরিমাণ গ. দশমিক ঘ. ভগ্নাংশ
৬৭.
গুড গভর্ন্যান্স বা সুশাসনের জন্য কোন ব্যবস্থা দরকার?
ক. জবাবদিহিতা খ. সত্যতা ও বিচার
গ. স্বচ্ছতা ঘ. স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক
৬৮.
‘Leap Frog’ শব্দটির ভাবার্থ কোনটি?
ক. কথা এড়িয়ে যাওয়া খ. ব্যাঙ লাফ
গ. বড় বড় লাফ দেওয়া ঘ. সমকক্ষ হওয়া
৬৯.
‘SMS’ এর পূর্ণ নাম কী?
ক. Short Message Service খ. Short Multi Service
গ. Small Message Service ঘ. Server Message Service
৭০.
‘ই-পূর্জি’ কী?
ক. চিনিকলে আখ সরবরাহের অনুমতিপত্র
খ. আখের লিখিত বার্তা
গ. আখ সরবরাহের হিসাব
ঘ. জমির রেকর্ডের অনলাইনে অনুমতিপত্র
আরও পড়ুনবাউবিতে এলএলবি কোর্স, সব শাখার শিক্ষার্থীদের আবেদনের সুযোগ১৮ মার্চ ২০২৫৭১.
‘ই-পর্চা’ কী?
ক. জমির রেকর্ডের অনলাইনে অনুমতিপত্র
খ. আখের লিখিত বার্তা
গ. জমির কাগজপত্র ঘ. স্বাস্থসেবার বার্তা
৭২.
বাংলাদেশের প্রথম দিকের ই-সেবার অন্যতম কোনটি?
ক. ই-টিকেটিং খ. ই-পূর্জি
গ. ই-স্বাস্থ্য ঘ. ই-গর্ভনেন্স
৭৩.
নিচের কোন ই-সেবাটি ডাক বিভাগের সম্পর্কিত?
ক. ই-পূর্জি খ. টেলিবার্তা
গ. এমটিএস ঘ. ই-পর্চা
সঠিক উত্তর: ৬১. গ ৬২. ক ৬৩. খ ৬৪. খ ৬৫. খ ৬৬. ক ৬৭. ঘ ৬৮. গ ৬৯. ক ৭০. ক ৭১. ক ৭২. খ ৭৩. গ
*লেখক: প্রকাশ কুমার দাস, সহকারী অধ্যাপক, মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
নিলামে ৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশের ব্যাংকগুলোতে ডলার সরবরাহ বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাজার স্থিতিশীল রাখতে আজ (সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২৬টি ব্যাংক থেকে নিলামে ৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার কেনার কারণে বাজার পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরো পড়ুন:
ডিজিটাল ব্যাংকের আবেদনের সময় বাড়ল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে নামল
তিনি জানিয়েছেন, বর্তমানে বাজারে ডলারের চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেশি। এ কারণেই রিজার্ভ থেকে বিক্রি না করে বাজার থেকেই ডলার কিনছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ভবিষ্যতেও এ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংকগুলো থেকে মাল্টিপল অকশন পদ্ধতিতে ৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কেনা হয়েছে। নিলামে বিনিময় হার ছিল ১২১ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা পর্যন্ত। নিলামের কাট অফ প্রাইস ধরা হয়েছে ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা। এই কাট অফ প্রাইসেই ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক নিলামে ডলার কেনার ফলে রিজার্ভ বাড়ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরে মোট ১ হাজার ৭৪৭ দশমিক ৫০ মিলিয়ন ডলার ক্রয় করেছে। এসব ডলার দেশের ব্যাংকগুলো থেকে মাল্টিপল অকশন পদ্ধতিতে কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৭ দফায় ডলার কিনেছিল। এর মধ্যে গত ৪ সেপ্টেম্বর ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা দরে ১৩৪ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। ২ সেপ্টেম্বর একই দরে বাংলাদেশ ব্যাংক ৮ ব্যাংক থেকে ৪৭.৫০ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। ১৩ জুলাই ১৮টি ব্যাংকের কাছ থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে এবং গত ১৫ জুলাই একই দরে ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত ২৩ জুলাই ডলার কিনেছে ১২১ টাকা ৯৫ পয়সা দরে। গত ৭ আগস্ট ১২১ টাকা ৩৫ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সায় এবং গত ১০ আগস্ট ১১টি ব্যাংকের কাছ থেকে ১২১ টাকা ৪৭ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সায় ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশে প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ বাড়ায় ডলারের বাজারে স্থিতিশীলতা এসেছে। দেশের ব্যাংকগুলোতে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে, চাহিদা কমেছে। এ কারণে ডলারের দাম কিছুটা কমে গেছে। ডলারের দাম আরো কমে গেলে রপ্তানিকারকরা একদিকে সমস্যায় পড়বেন, অপরদিকে রেমিট্যান্স আয় বৈধ পথে আসা কমে যাবে। এমন পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার কেনার সিদ্ধান্ত নেয়, যা খুবই যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। তাতে ডলারের বাজার স্থিতিশীল থাকবে ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন তারা।
গত ১৫ মে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে আলোচনার পর ডলারের বিনিময় মূল্য নির্ধারণে নতুন পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন থেকে ব্যাংক ও গ্রাহক নিজেরাই ডলারের দর নির্ধারণ করছেন।
ঢাকা/নাজমুল/রফিক