শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সহায়তার জন্য নিয়মিত এ আয়োজন।

১.

বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ সূচকে ২০২৪ সালে বাংলাদেশের অবস্থান— ৩৫তম। দক্ষিণ এশিয়ার ৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ।

২.

‘কারফিউ’র অপর নাম— সান্ধ্য আইন। এ আইনের আক্ষরিক অর্থ সন্ধ্যার পর চলাচলের নিয়মকানুন।

৩.

বাংলাদেশে প্রথম EPI টিকা (Expanded Program on Immunization) কার্যক্রম শুরু হয়— ৭ এপ্রিল ১৯৭৯ সালে। তখন ৬টি সংক্রামক রোগের টিকা দেওয়া হয়।

৪.

জাতিসংঘের মানবাধিকার–বিষয়ক হাইকমিশনারের নাম— ফলকার টুর্ক।

৫.

‘ট্রাম্প টাওয়ার’ ৫৮ তলা উঁচু ভবন অবস্থিত— নিউইয়র্কের ম্যানহাটানে।

৬.

মক্কা থেকে মদিনায় পথে হজরত মুহাম্মদ (সা.) হিজরত করেন, সেই পথের নাম— ‘নবীর কদম’।

৭.

‘বাংলাদেশের দারিদ্র৵ মানচিত্র ২০২২’ প্রকাশিত হয়— ৩০ জানুয়ারি ২০২৫।

৮.

২০২৫ সালের অমর একুশে বইমেলা প্রতিপাদ৵ বিষয় ছিল— ‘জুলাই গণ–অভু৵ত্থান: নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ।

৯.

দেশে প্রথমবারের মতো জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চালু হয়— স্কিন ব্যাংক।

১০.

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কার্যবিধিতে যুক্ত হয় —‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থান’।

আরও পড়ুনসাধারণ জ্ঞান–২: ফেব্রুয়ারি-২০২৫। বাংলাদেশ ও আর্ন্তজাতিক বিশ্ব১৫ মার্চ ২০২৫

১১.

সারা দেশে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু হয়— ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।

১২.

যমুনা রেলসেতুতে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়— ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।

১৩.

বাংলাদেশের দীর্ঘতম একক রেলসেতু হলো— যমুনা রেলসেতু (দৈর্ঘ৵ ৪.৮ কিলোমিটার)।

১৪.

‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালিত হয়— ২৫ ফেব্রুয়ারি।

১৫.

দুর্নীতি ধারণা সূচক ২০২৪ সালে শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ দক্ষিণ সুদান। সবচেয়ে কম— দেশ ডেনমার্ক, বাংলাদেশের অবস্থান ১৪তম।

১৬.

বিশ্বের শীর্ষ ব্যবহৃত ভাষা— ইংরেজি। মাতৃভাষা অনুসারে বিশ্বের শীর্ষ ভাষা— মান্দারিন।

১৭.

বাংলাদেশের সর্বাধিক সুন্দরবনের অংশ রয়েছে— বাগেরহাট জেলায় (২২৯৩.৫৭ বর্গ কিমি)।

১৮.

বাংলাদেশে (দারিদ্র৵ মানচিত্র ২০২২) দারিদ্রে৵র হার— ১৯.২%।

১৯.

বিশ্বের প্রথম স্কিন ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়— যুক্তরাষ্ট্রে।

২০.

নামিবিয়ার জাতির পিতার নাম— স্যাম নুজোমা।

আরও পড়ুনপেছাল গণিত পরীক্ষা, এসএসসি-২০২৫-এর নতুন রুটিন প্রকাশ১৯ মার্চ ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অবস থ

এছাড়াও পড়ুন:

জন্মহার বাড়াতে চীনের নতুন উদ্যোগ, শিশুদের জন্য মা-বাবা পাবেন ভাতা

তিন বছরের কম বয়সী প্রতিটি শিশুর জন্য মা-বাবাদের বছরে ৩ হাজার ৬০০ ইউয়ান (প্রায় ৫০০ ডলার) করে ভাতা দেবে চীন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৬১ হাজার টাকা। জন্মহার বাড়াতে সর্বোচ্চ তিন বছর পর্যন্ত ভাতা দেওয়া হবে।

দেশটির সরকারি সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, এই ভর্তুকি প্রায় দুই কোটি পরিবারকে শিশু লালন-পালনের খরচ সামলাতে সহায়তা করবে।

প্রায় এক দশক আগে ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি দেশটির বিতর্কিত এক সন্তান নীতি বাতিল করে। তবে এরপরও চীনের জন্মহার কমেই যাচ্ছে।

চীনের একাধিক প্রদেশ ইতিমধ্যেই জনগণকে আরও বেশি সন্তান নিতে উৎসাহিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের অর্থ সহায়তার পাইলট প্রকল্প চালু করেছে। কারণ, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটি এখন জনসংখ্যাগত দিক থেকে গুরুতর সংকটের মধ্যে আছে।

গত সোমবার চীন সরকার ঘোষিত নতুন কর্মসূচির আওতায় প্রতিটি শিশুর জন্য অভিভাবকদের সর্বোচ্চ ১০ হাজার ৮০০ ইউয়ান পর্যন্ত সহায়তা দেওয়া হবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।

চীনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইউওয়া পপুলেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, শিশু লালন-পালনের ক্ষেত্রে চীন এখন বিশ্বের ব্যয়বহুল দেশগুলোর একটি। চীনে একটি শিশুকে ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত লালন–পালন করতে গড়ে ৭৫ হাজার ৭০০ ডলার খরচ হয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৯৩ লাখ টাকা।

চীনের সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম সিসিটিভির খবরে বলা হয়েছে, এই নতুন নীতিটি চলতি বছরের শুরু থেকে কার্যকর বলে ধরা হবে। এর মানে, ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে যেসব পরিবারে সন্তান জন্মেছে, তারাও আংশিক ভর্তুকির জন্য আবেদন করতে পারবে।

চীনে জন্মহার বাড়াতে এর আগে বিভিন্ন স্থানীয় সরকার এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছিল।
চীনের উত্তরাঞ্চলীয় হোহহত শহরের কর্তৃপক্ষ গত মার্চে ঘোষণা দেয়, অন্তত তিনটি সন্তান থাকা দম্পতিরা প্রতি সন্তানের জন্য সর্বোচ্চ এক লাখ ইউয়ান পর্যন্ত অর্থসহায়তা পাবেন।

বেইজিংয়ের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত শেনইয়াং শহরের কর্তৃপক্ষ যেসব দম্পতির তিন বছরের কম বয়সী তৃতীয় সন্তান আছে, তাদের প্রতি মাসে ৫০০ ইউয়ান করে দিচ্ছে।

গত সপ্তাহে স্থানীয় প্রশাসনগুলোকে বিনা মূল্যে প্রাক্‌-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রমের খসড়া পরিকল্পনা তৈরি করার আহ্বান জানিয়েছে চীন সরকার।

চীনের সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম সিসিটিভির খবরে বলা হয়েছে, এই নতুন নীতিটি চলতি বছরের শুরু থেকে কার্যকর বলে ধরা হবে। এর মানে ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে যেসব পরিবারে সন্তান জন্মেছে, তারাও আংশিক ভর্তুকির জন্য আবেদন করতে পারবে।

চীনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইউওয়া পপুলেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, শিশু লালন-পালনের ক্ষেত্রে চীন এখন বিশ্বের ব্যয়বহুল দেশগুলোর একটি। চীনে একটি শিশুকে ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত লালনপালন করতে গড়ে ৭৫ হাজার ৭০০ ডলার খরচ হয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৯৩ লাখ টাকা।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৪ সালে চীনের জনসংখ্যা টানা তৃতীয় বছরের মতো কমেছে।

চীনের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে দেশটিতে ৯৫ লাখ ৪০ হাজার শিশুর জন্ম হয়েছে। এটি আগের বছরের তুলনায় সামান্য বেশি হলেও মোট জনসংখ্যা কমতির দিকেই আছে।

বর্তমানে চীনের জনসংখ্যা প্রায় ১৪০ কোটি। তবে এই বিশাল জনগোষ্ঠী দ্রুত বুড়িয়ে যাচ্ছে, যা বেইজিংয়ের জন্য জনসংখ্যাগত উদ্বেগ তৈরি করছে।

আরও পড়ুনসন্তান লালন-পালনে অনীহা বাবাদের, ৬০ বছরে প্রথম কমল চীনে জনসংখ্যা১৭ জানুয়ারি ২০২৩আরও পড়ুনজনসংখ্যা কমে যাওয়া চীনের জন্য কতটা বিপদের২১ জানুয়ারি ২০২৩

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পিডিবির ভুলে ২৪৫ কোটি টাকা জরিমানা দিতে হলো বাংলাদেশকে
  • এভাবেও ফিরে আসা যায়
  • নির্বাচনের রোডম্যাপে কবে যাত্রা শুরু করবে বাংলাদেশ
  • সবজির দামে স্বস্তি, মজুরি বৃদ্ধির হার এখনো কম
  • গণপূর্ত অধিদপ্তরের ৫ প্রকৌশলী ও স্থাপত্য অধিদপ্তরের স্থপতি বরখাস্
  • লিভারপুল ছেড়ে ১ হাজার কোটি টাকায় বায়ার্ন মিউনিখে লুইস দিয়াজ
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি’, শিক্ষার্থীরা পাবেন ২ ক্যাটাগরিতে
  • জন্মহার বাড়াতে চীনের নতুন উদ্যোগ, শিশুদের জন্য মা-বাবা পাবেন ভাতা
  • পুঁজিবাজারে বড়-মাঝারি বিনিয়োগকারী বেড়েছে : বিএসইসি
  • সরকারি পলিটেকনিকে ভর্তি: ২০২৩, ২০২৪ ও ২০২৫ সালে এসএসসি উত্তীর্ণদের সুযোগ