নববর্ষের উপহারএডগার জন বারলোকে চেনেন? নামের শেষ অংশটা দেখে হয়তো অনুমান করে ফেলেছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক কোচ এডি বারলোর পুরো নাম এটাই। ২০০৫ সালে ৬৫ বছর বয়সে পৃথিবী ছেড়ে যাওয়া বারলোর আরেকটি নামও ছিল। ব্রিটিশ কিশোর সাহিত্যের এক চশমুশ চরিত্রে বিলি বান্টারের সঙ্গে চেহারার মিল থাকায় বারলো ‘বান্টার’ ডাকনামটা পেয়ে গিয়েছিলেন। পেস বোলিং অলরাউন্ডার এডি ‘বান্টার’ বারলো দক্ষিণ আফ্রিকা নির্বাসনে যাওয়ার আগে খেলেছেন ৩০টি টেস্ট। ৯ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে ৬টি সেঞ্চুরি পাওয়া বারলো ব্যক্তিজীবনে নববর্ষ কীভাবে উদ্‌যাপন করতেন কে জানে! তবে ১ জানুয়ারি বারলোর দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ব্যাটিংয়ে নামা মানেই ছিল সেঞ্চুরির উদ্‌যাপন। দুবারই ১ জানুয়ারি ব্যাটিং করেছেন, সেঞ্চুরি পেয়েছেন দুবারই। দুটি সেঞ্চুরিই ওপেনারের ভূমিকায়। ১৯৬৪ সালে মেলবোর্নে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১০৯ করেছিলেন বছরের প্রথম দিনে, পরের বছর কেপটাউনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৩৮।  টেস্টে নিউজিল্যান্ডের সর্বশেষ দুটি ২৫০ ছাড়ানো ইনিংস কেইন উইলিয়ামসন ও টম ল্যাথামের

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পটুয়াখালীতে সৎমা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা

পটুয়াখালীতে কুলসুম বেগম ও মোসা. সাহিদা বেগম নামের দুই নারীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক তরুণের বিরুদ্ধে। আজ শুক্রবার বেলা একটার দিকে সদর উপজেলার মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের চারাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত আল আমিন (২৭) সম্পর্কে নিহত সাহিদা বেগমের সৎছেলে এবং বৃদ্ধা কুলসুম বেগমের নাতি। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক। পুলিশ লাশ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।

নিহত দুই নারীর স্বজন মো. আশ্রাফ খাঁ জানান, আল আমিন দীর্ঘদিন ধরে অস্বাভাবিক চলাফেরা করছেন। এরপর তাঁর পরিবার তাঁকে মানসিক হাসপাতালে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। দুপুরে আল আমিনের বাবা রাজ্জাক খাঁ পাশের একটি মসজিদে জুমার নামাজ পড়তে গেলে আল আমিন দা দিয়ে গলা কেটে তাঁর সৎমা সাহিদা বেগম ও বৃদ্ধ দাদি কুলসুম বেগমকে হত্যা করেন।

বাহাদুর আলম খাঁ (৫০) নামের এক আত্মীয় বলেন, নিহত সাহিদা সম্পর্কে তাঁর চাচিশাশুড়ি এবং কুলসুম বেগম দাদিশাশুড়ি। দুপুরে বাড়ির সবাই জুমার নামাজ পড়তে গেলে মানসিক ভারসাম্যহীন ছোট ছেলে আল আমিন রান্নার কাজে ব্যবহৃত ধারালো দা দিয়ে প্রথমে সৎমা এবং পরে দাদিকে গলা কেটে হত্যা করেন। তিনি বলেন, আল আমিন মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাস করে পটুয়াখালী সরকারি কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। এরপর তিন বছর আগে চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতে যান। সেখান থেকে বাড়িতে ফিরে অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করেন। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে চিকিৎসক দেখালেও সুস্থ হননি।

পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইমতিয়াজ আহম্মেদ প্রথম আলোকে বলেন, দুই নারীকে হত্যার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। হত্যাকাণ্ড ঘটানো ব্যক্তি ওই পরিবারের সদস্য। ঘটনার পর মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে উদ্ধার করে পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। জড়িত তরুণ এখন পলাতক। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন কি না, তদন্ত করে দেখা হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • অ্যান্টার্কটিকায় বিরল স্কুইডের সন্ধান
  • পানিতে ভাসছিল ২২ দিনের শিশুর মৃতদেহ, ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন মা
  • বাঁধন কাঁদলেন, কিন্তু কেন...
  • মামাত বোনকে ধর্ষণ-হত্যা করে নিখোঁজের গল্প সাজায় নয়ন: পুলিশ
  • আমাদের যত ঘুঘু 
  • বাউন্ডারি সীমানায় ক্যাচের নিয়ম পাল্টাচ্ছে এমসিসি
  • কমিটি নেই, সবাই নেতা
  • কোরবানির গরু কেনার আড়াই লাখ টাকা ছিনিয়ে নিতে ব্যবসায়ী জাকিরকে হত্যা করা হয়
  • শ্রীলঙ্কা পৌঁছেছেন মিরাজ-শান্তরা
  • পটুয়াখালীতে সৎমা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা