হা-মীম গ্রুপের কারখানা পরিদর্শন করলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
Published: 12th, April 2025 GMT
ঢাকা নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন দেশটিতে পোশাক খাতের অন্যতম প্রধান সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হা-মীম গ্রুপের কারখানা পরিদর্শন করেছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে হা-মীম গ্রুপের টঙ্গী জোনের পোশাক কারখানা পরিদর্শন করেন তিনি। রাষ্ট্রদূত জ্যাকবসন পোশাক শিল্পে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চমানের তুলা ব্যবহারের বিষয়ে আলোচনা করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: য ক তর ষ ট র
এছাড়াও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যে ভারসাম্য আনতে বেশি তুলা আমদানির পরামর্শ দিলেন ট্রেসি জ্যাকবসন
যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন ঢাকা–ওয়াশিংটন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ভারসাম্য আনতে দেশটি থেকে আরও বেশি পরিমাণে তুলা আমদানির পরামর্শ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সিটিতে কটন ইউএসএ আয়োজিত এক সেমিনারে এই পরামর্শ দেন তিনি।
সেমিনারে ট্রেসি জ্যাকবসন বলেন, বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসার ভারসাম্য আনতে আরও বেশি তুলা আমদানি সবার জন্যই উপকারী হবে।
সেমিনারে বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল অভিযোগ করেন, বিগত সরকারের আমলে অনেক ব্যবসায়ী ভারতের দালালি করে তুলা এনে কাপড় বানিয়ে বাংলাদেশকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন। ভারতের পণ্য বাংলাদেশে ঢুকতে হলে ট্যাক্স দিয়ে ঢুকতে হবে।
কটন ইউএসএর এই সেমিনারে আলোচনায় বৈশ্বিক নানা বিষয় উঠে আসে। এই সেমিনারের কয়েকটি ছবিসহ একটি পোস্ট দিয়েছে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস।
ট্রেসি জ্যাকবসনের বক্তব্য দেওয়ার ছবিসংবলিত ওই পোস্টে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের তুলা এর বিশুদ্ধতা ও উন্নততর তন্তুর জন্য সুপরিচিত। এই তুলা বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পের জন্য পুরোপুরি মানানসই। যুক্তরাষ্ট্রের তুলা রপ্তানির মাধ্যমে আমেরিকান কৃষকদের সহায়তা এবং আমদানিকারক দেশকে বিশ্বাসযোগ্য উচ্চমানসম্পন্ন তুলা সরবরাহ করা হয়, যা উভয় দেশের জন্য সমৃদ্ধি ও প্রবৃদ্ধি বয়ে আনে। ২০২৪ সালে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের তুলা রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২৫০ মিলিয়ন ডলারের। এই অঙ্ক চলতি বছর উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে বলে আশা করছে যুক্তরাষ্ট্র।