বাংলাবান্ধায় হচ্ছে দেশের সবচেয়ে উঁচু ফ্ল্যাগস্ট্যান্ড
Published: 19th, April 2025 GMT
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা সীমান্তে নির্মাণ করা হচ্ছে দেশের সবচেয়ে উঁচু ফ্ল্যাগস্ট্যান্ড। শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে এই ফ্ল্যাগস্ট্যান্ডের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক মো. সাবেত আলী।
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরোজ শাহীন খসরু, জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা ইকবাল হোসাইন, তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব রেজাউল করিম শাহীন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট সংলগ্ন ভারতীয় প্রান্তে প্রায় ১০০ ফুট উচ্চতার একটি ফ্ল্যাগস্ট্যান্ড রয়েছে। সেখানে সারাক্ষণ ভারতীয় পতাকা উড়ানো হয়। বাংলাদেশ প্রান্তে বড় কোনো ফ্ল্যাগস্ট্যান্ড ছিল না। স্থানীয়দের দাবি ছিল, বাংলাদেশ প্রান্তেও যেনো ভারতের চেয়ে উঁচু ফ্ল্যাগস্ট্যান্ড স্থাপন করে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উড়ানো হয়। সেই দাবির প্রেক্ষিতেই, এটি বাস্তবায়ন হচ্ছে। এই ফ্ল্যাগস্ট্যান্ডটির উচ্চতা হবে ১৪০ ফুট, যা দেশের মধ্যে সবচেয়ে উঁচু ফ্ল্যাগস্ট্যান্ড।
পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক সাবেত আলী বলেন, “বাংলাদেশের অপর প্রান্তে ভারত। তারা উঁচু স্ট্যান্ডে সারাক্ষণ ভারতীয় পতাকা উড়ায়। পঞ্চগড়ের মানুষের দাবি ছিল, বাংলাবান্ধা সীমান্তে যেন ভারতের চেয়েও উঁচু ফ্ল্যাগস্ট্যান্ড করা হয়, যেখানে উড়বে আমাদের জাতীয় পতাকা। ফ্ল্যাগস্ট্যান্ডটি বাস্তবায়ন হলে পঞ্চগড়ের মানুষের দাবি পূরণ হবে।”
ঢাকা/নাঈম/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।