গণপরিষদ নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা ও নানা ধরনের অসহযোগিতা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশে যে পুরোনো সংবিধান, সেটা কোনোভাবেই জনবান্ধব নয়। নারীবান্ধব নয়–ই। এই সংবিধানকে পরিবর্তন করতে হলে আমাদের গণপরিষদ নির্বাচনের দিকে যেতে হবে।’

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের জুলাই স্মৃতি হলে ‘রাজনীতি ও নাগরিক হিসেবে নারী’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে সামান্তা বলেন, ‘সংবিধান প্রণয়ন কমিটিতে আমরা নারীদের সর্বোচ্চ ভূমিকা দেখতে চাই। সব রকমের মত–দল–পক্ষনির্বিশেষে সবাই যেন নারী নেতৃত্ব তুলে আনতে পারে, সেটার চাপ আমরা আমাদের পক্ষ থেকে দিতে চাই। সব রাজনৈতিক দলের কাছে আমাদের বক্তব্য থাকবে, আপনারা আপনাদের দলে নারী নেতৃত্ব কেন ৪০ বছর পরেও তুলে আনতে পারছেন না, সে জবাবদিহি জনগণের কাছে করেন।’

এনসিপি নারী সেল চট্টগ্রামের উদ্যোগে ওই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে সামান্তা বিএনপির ৩১ দফার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘৩১ দফায় সবই বলা হয়েছে। তারা ডে–কেয়ারের কথা বলছে। তারা অমুক–তমুক অনেক ধরনের নারীর ক্ষমতায়নের কথা বলছে। কিন্তু তারা সুকৌশলে একটি বিষয় এড়িয়ে যাচ্ছে। নারীদের দায়িত্বশীলতা বৃদ্ধি পাবে যে একটা জিনিস দিয়ে, সেটা হচ্ছে জাতীয় সংসদের যে আসনগুলো সংরক্ষিত করা আছে, সেখানে যেন প্রত্যক্ষ ভোট হয়।’

সামান্তা বলেন, ‘নারীদের দায়িত্বশীলতার জায়গায় নিয়ে আসার জন্য একটা দাবি আমাদের। সেটা হলো, প্রত্যক্ষ ভোট। ১০০ আসন। এই ১০০ আসনে নারীরা নারীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবেন। এই প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে নারীদের নেতৃত্ব তুলে আনার প্রচেষ্টা দেখতে পাব।’

‘হেভিওয়েট নেতাদের দাম নেই’

সংবিধান, গণপরিষদ নির্বাচন, নারী নেতৃত্বসহ বিভিন্ন বিষয়ে বক্তব্য দেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সংস্কার সমন্বয় কমিটির কো–অর্ডিনেটর সারোয়ার তুষার। তিনি নারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘১০০ আসনে সরাসরি ভোটের মধ্য দিয়ে নারীরা সংসদে যাবেন। কমিশন এই প্রস্তাব করেছে। কিন্তু এই প্রস্তাবের যারা বিরোধিতা করেছে, আগামী নির্বাচনে আপনারা তাদের প্রত্যাখ্যান করবেন, এটা আমার আপনাদের কাছে প্রত্যাশা।’

সংবিধান শুধু বিশেষজ্ঞদের বিষয় নয়, এটা আমজনতার, এমন মন্তব্য করে সারোয়ার বলেন, ‘সংবিধান নিয়ে আমাদের আলাপ করতে হবে। যারা বলবে, তুমি কী বোঝ সংবিধানের, তাকে বলবেন, গেট লস্ট। কারণ, সংবিধানটা হচ্ছে জনগণের ইচ্ছা ও অভিপ্রায়ের দলিল। জনগণের ইচ্ছা, অভিপ্রায় ও দলিল নিয়ে জনগণ কথা বলবে। জনগণের মুখ যারা স্তব্ধ করতে চাইবে, আপনারা তাদের বলবেন, আপনাদের আমাদের দরকার নেই।’

সংবিধান সংশোধন করতে হলে অবশ্যই জনগণের কাছে যেতে হবে উল্লেখ করে সারোয়ার বলেন, এ জন্য গণভোট নিতে হবে। জনগণের মতামত ছাড়া সংশোধন করা যাবে না। দুই–তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেই সংসদে সংবিধান সংশোধন করা যায়। এখানে একটা বিষয় আছে। ৪০ শতাংশের কম ভোট পেয়েও দেখা যায় আসন বেশি।

সংবিধান সংশোধনের প্রসঙ্গ টেনে সারোয়ার বলেন, ‘গণ–অভ্যুত্থান ঘটার পরে আমরা বলেছি, বিদ্যমান সংবিধান আমাদের কোনো কাজেই আসছে না, এটা বাদ দিতে হবে। কিন্তু তারা বলছে, সংবিধান বাদ দেওয়া যাবে না। অথচ তারা কী করেছে জানেন, একজন ব্যক্তিকে সুবিধা দেওয়ার জন্য তারা তিন–তিনবার সংবিধান সংশোধন করেছে। ষষ্ঠ সংশোধনী দেখেন, উপরাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় আব্দুস সাত্তার, তাঁকে রাষ্ট্রপতি বানাতে হবে, এ জন্য তারা সংবিধান সংশোধন করেছে। একাদশ সংশোধনীতে সাহাবুদ্দীন সাহেবকে প্রধান উপদেষ্টা থেকে প্রধান বিচারপতি বানাবে, এ জন্য তারা সংবিধান সংশোধন করেছে। চতুর্দশ সংশোধনী, বিচারপতি কে এম হাসান সাহেবকে প্রধান উপদেষ্টা বানাতে হবে, এ জন্য তারা আবার সংবিধান সংশোধন করেছে। এই চতুর্দশ সংশোধনী করতে গিয়েই কিন্তু লগি–বইঠা ঘটল, এক–এগারো এল এবং আওয়ামী লীগের এই ১৫ বছর। এটার সবচেয়ে বড় ভিকটিম হচ্ছে তারাই, যারা চতুর্দশ সংশোধনী করেছে।’

সবাই সংবিধান বোঝে, এমন মন্তব্য করে সারোয়ার বলেন, ‘আমাদের বলা হয়েছে, আমরা নাকি গণপরিষদ নির্বাচন বুঝি না। সংবিধান যদি পরিবর্তন করতে হয়, তাহলে গণপরিষদ লাগবে, এটা আমাদের ভাইয়েরা বোঝে, বোনেরা বোঝে, প্রাপ্তবয়স্ক সব জনগণ বোঝে, একটা জেন–জিও বোঝে। শুধু আপনারা বোঝেন না। এই যে যাঁরা আমাদের জ্ঞান দিচ্ছেন, বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, আপনারা বোঝেন না। কারণ, এই সংবিধান পরিবর্তন হলে আপনাদের খেলা খতম। আপনারা এক্সপায়ার্ড হয়ে গেছেন। দ্রুত এটা মেনে নেন যে আপনারা এক্সপায়ার্ড। এই তথাকথিত বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদদের দিয়ে আর কিছুই হবে না। নতুন সময়ের জন্য নতুন ধরনের রাজনীতি দরকার।’

‘হেভিওয়েট’ নেতাদের আর দাম নেই মন্তব্য করে সারোয়ার বলেন, ‘চট্টগ্রামে যদি আপনারা মনে করেন যে অমুক অমুক দলের অনেক বড় বড় নেতা আছেন। এগুলোর দিন শেষ। আপনারা যদি রাস্তায় একবার মহড়া শুরু করেন, এসব ভেসে যাবে। এসব হেভিওয়েট নেতাদের আর কোনো দাম নেই। হেভিওয়েট নেতার দিন শেষ।’

দলের এক কর্মী সারোয়ার তুষারের কাছে জুলাই ঘোষণাপত্র কেন হলো না, তা জানতে চান। জবাবে সারোয়ার বলেন, ‘সরকার বলেছিল, তারা ঘোষণাপত্র করবে। এটা যে করা হয় নাই, সেটার দায় সম্পূর্ণ সরকারের। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে আমরা সমর্থন করি। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তারা বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর চাপে ছাত্রসমাজ ও জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। আজ অথবা কাল জুলাই ঘোষণাপত্র দিতেই হবে।’

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য তাসনূভা জাবীন, সংগঠক রাসেল আহমেদ প্রমুখ।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স র য় র বল ন জন য ত র আপন দ র জনগণ র এ জন য আম দ র র জন ত আপন র

এছাড়াও পড়ুন:

প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্ধে রিট, ইউনিয়ন পরিষদটিতে চার মাস ধরে সব সেবা বন্ধ

রাশেদুল ইসলাম (৬১) পাঁচ মাস ধরে ইউনিয়ন পরিষদে ঘুরছেন। তাঁর ওয়ারিশান সনদ দরকার। এই সনদ ছাড়া তিনি জমি রেজিস্ট্রি করতে পারছেন না। এই কাজের জন্য গতকাল সোমবারও এসেছিলেন তিনি। একইভাবে ফিরে গেছেন।

নানা প্রয়োজনে এসে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাজুবাঘা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) থেকে রাশেদুলের মতো অনেক মানুষকে প্রতিদিনই হতাশ হয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে। এই ইউপিতে সব নাগরিক সেবা চার মাস ধরে বন্ধ রয়েছে।

ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জনগণ প্রায় ৩০ ধরনের সেবা পেয়ে থাকেন। এর মধ্যে নাগরিকত্ব সনদ, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন, গ্রাম আদালত, কয়েক ধরনের ভাতা, ভিজিডি ও ভিজিএফের খাদ্যপণ্য বিতরণ, ট্রেড লাইসেন্স উল্লেখযোগ্য। বাজুবাঘা ইউপিতে এর সব কটি সেবাই বন্ধ। ইউপি চেয়ারম্যানের মেয়াদ শেষে প্রশাসক নিয়োগে সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে চেয়ারম্যানের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি ইউনিয়ন পরিষদে সেবা কার্যক্রম চালুর দাবিতে এলাকাবাসী মানববন্ধন করেছেন।

বাজুবাঘা ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১৪ অক্টোবর ফিরোজ আহম্মেদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ওই বছরের ২০ নভেম্বর তিনি দায়িত্ব নেন। ২০২৪ সালের ২০ নভেম্বর তাঁর মেয়াদ শেষ হয়। সরকার ১০ ডিসেম্বর তাঁর স্থলে প্রশাসক নিয়োগ দেয়। ওই প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্ধে ২২ ডিসেম্বর চেয়ারম্যান হাইকোর্ট একটি রিট করেন। শুনানির পর আদালত প্রশাসক নিয়োগের বিষয়ে ৬ মাসের স্থগিতাদেশ দেন। এ জন্য প্রশাসক কোনো কাজ করতে পারছেন না। এদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যানের ক্ষমতাও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। ফলে পরিষদের সব কার্যক্রম স্থগিত হয়ে আছে।

২০১৯ সালের ১৪ অক্টোবর ফিরোজ আহম্মেদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ওই বছরের ২০ নভেম্বর তিনি দায়িত্ব নেন। ২০২৪ সালের ২০ নভেম্বর তাঁর মেয়াদ শেষ হয়। সরকার ১০ ডিসেম্বর তাঁর স্থলে প্রশাসক নিয়োগ দেয়। ওই প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্ধে ২২ ডিসেম্বর চেয়ারম্যান হাইকোর্ট একটি রিট করেন।

বাজুবাঘা ইউনিয়নের নাগরিক সেবায় ভোগান্তি লাঘবে অতিদ্রুত প্রশাসক নিয়োগের দাবিতে গত বৃহস্পতিবার ইউনিয়ন পরিষদের সামনের সড়কে বাজুবাঘা ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনসাধারণের ব্যানারে একটি মানববন্ধন হয়। এই কর্মসূচিতে দাবি করা হয়, ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ (রঞ্জু) ইউনিয়ন পরিষদে পাঁচ বছর মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও ক্ষমতার লোভে ইউনিয়ন প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেছেন। এতে জনগণ ইউনিয়নের সব ধরনের সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

গতকাল সোমবার জেলার বাঘা উপজেলার চণ্ডীপুর গ্রামে বাজুবাঘা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের সামনে গিয়ে দেখা যায়, পরিষদের বারান্দায় কয়েকজন গ্রাম পুলিশ বসে আছেন। প্রশাসনিক কর্মকর্তার কক্ষ খোলা। তিনি সেবাগ্রহিতাদের সঙ্গে কথা বলছেন। কেন সেবা দেওয়া যাচ্ছে না, এর কারণ জানাচ্ছেন। চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ লেখা কক্ষটিতে তালা লাগানো।

সেখানেই কথা হয় কয়েকজন সেবাপ্রার্থীর সঙ্গে। জোতরাঘোব গ্রামের সুমন হোসেন (২৮) ছেলের জন্মনিবন্ধন করার জন্য এসেছিলেন। তিনি বললেন, ‘আমি তো জানি নি যে ইউনিয়ন পরিষদের এই অবস্থা হয়্যা আছে। আজ গা জাননু, সব কামই নাকি পাড়ি আছে। কিছুই হচ্ছে না।’

ছেলের জন্মনিবন্ধন করার জন্য এসেছিলেন বাজিতপুর গ্রামের রুবেল হোসেন (৩০)। তাঁকেও হতাশ হতে হয়েছে। এক গ্রাম পুলিশ যোগাযোগ রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। কাজ শুরু হলে জানাবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন। ইউনিয়ন পরিষদের অবস্থা সম্পর্কে বারান্দায় বসে থাকা গ্রাম পুলিশের দফাদার মকলেছুর রহমান জানান, ‘প্রতিদিন আমরা পালাক্রমে ডিউটি করছি। কার্যক্রম স্থগিতের প্রথম দিকে প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ জন লোক আসত। এখনো ১০ থেকে ১৫ লোকজন আসেন। তবে এখন বেশির ভাগ লোকজন ফোনে খবর নেন।’

এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হয় চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদের সঙ্গে। তাঁর ভাষ্য, দেশের পটপরিবর্তনের পর আওয়ামী ঘরানার পৌর মেয়র, ইউনিয়ন চেয়ারম্যানরা আত্মগোপনে যান। পরে বর্তমান সরকার সেবা কার্যক্রম সুচারু রূপে পরিচালনার জন্য প্রশাসক নিয়োগ দেন। ফিরোজ আহম্মেদ বলেন, ‘যেহেতু আমার ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হয়নি। সে জন্য বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছি। মহামান্য আদালত ছয় মাসের জন্য এই ইউনিয়নে প্রশাসক নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত করেন। জনগণের ভোগান্তি হোক, এটা আমি চাই না। তবে এটার দ্রুত সমাধান আশা করছি।’

চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ লেখা কক্ষটিতে তালা লাগানো। গতকাল সোমবার তোলা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সাথে পুলিশের মতবিনিময়
  • দলগুলোর সঙ্গে কথা বলে মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত নিতে হতো: নাহিদ ইসলাম
  • ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সিপিবি নেতার সৌজন্য সাক্ষাৎ
  • রাখাইনে ‘মানবিক করিডর’ দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত স্থগিতের দাবি রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের
  • ট্রাম্প কানাডাকে ‘ভেঙে ফেলতে’ চেয়েছিলেন
  • পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
  • হামদর্দের গাজার জনগণের প্রতি মানবিক সহায়তা
  • প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্ধে রিট, ইউনিয়ন পরিষদটিতে চার মাস ধরে সব সেবা বন্ধ
  • স্পেন ও পর্তুগালে ভয়াবহ বিদ্যুৎবিভ্রাট, সব ধরনের গণপরিবহনে বিপর্যয়