ফরিদপুরে বড় ভাইয়ের কাস্তের আঘাতে ছোট ভাইয়ের মৃত্যু
Published: 25th, May 2025 GMT
ফরিদপুরে পারিবারিক বিরোধের জেরে বড় ভাইয়ের কাস্তের আঘাতে আহত ছোট ভাই কাইয়ুম হাওলাদার (২০) মারা গেছেন।
শনিবার (২৪ মে) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত কাইয়ুম ফরিদপুর সদর উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নের ইছাইল গ্রামের ইউনুছ হাওলাদারের ছেলে। তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে একটি চায়ের দোকান চালাতেন।
নিহতের বড় মামা মিঠু মিয়া জানান, সম্প্রতি কাইয়ুমকে বিদেশ যাওয়ার জন্য তার বাবা-মা পাঁচ লাখ টাকা দিয়েছিলেন। এই টাকা নিয়ে বড় ভাই রহিম হাওলাদারের সঙ্গে পরিবারে উত্তেজনা দেখা দেয়। বৃহস্পতিবার (২২ মে) রাতে এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে তর্কাতর্কি চরমে পৌঁছলে রহিম ধারালো কাস্তে দিয়ে কাইয়ুমের পেটে আঘাত করে। গুরুতর জখম কাইয়ুমকে প্রথমে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়, যেখানে শনিবার দুপুরে তিনি মারা যান।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
ঢাকা/তামিম/টিপু
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
খুলনায় টাকা আত্মসাতের মামলায় ব্যবসায়ীর ১০ বছর কারাদণ্ড
খুলনায় ভুয়া এলসির মাধ্যমে আইএফআইসি ব্যাংকের প্রায় ৬৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ মামলায় এস এম হাফিজুর রহমান নামে এক ব্যবসায়ীকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও আসামিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেন বিচারক।
আজ রোববার দুপুরে খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
রায় ঘোষণার সময় আসামি এস এম হাফিজুর রহমান পলাতক ছিলেন। তার বাড়ি খুলনা নগরীর মুন্সীপাড়া প্রথম গলি এলাকায়। তিনি শেখ ব্রাদার্স নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিক।
আদালতের পিপি সেলিম আল আজাদ জানান, ২০১৪ সালে আইএফআইসি ব্যাংকের মাধ্যমে কস্টিক সোডা আমদানির নামে ভুয়া এলসির মাধ্যমে ৬৪ লাখ ৮২ হাজার ৮৭৫ টাকা আত্মসাৎ করেন এস এম হাফিজুর রহমান। এ ঘটনায় ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল দুদকের উপ-সহকারী পরচিালক এস এম শামীম ইকবাল বাদী হয়ে খুলনা থানায় মামলা করেন। ২০১৭ সালের ৯ এপ্রিল তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল হাসেম কাজী আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন।
দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়া শেষে আজ রোববার রায় ঘোষণা করেন আদালত।