চিত্রনায়ক নাঈমের দাবি মেনে নিল ঢাবি কর্তৃপক্ষ
Published: 25th, June 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা নবাব স্যার সলিমুল্লাহর ১৫৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে কিছু দাবি উত্থাপন করেন নবাব পরিবারের বংশধর ও জনপ্রিয় চিত্রনায়ক নাঈম। তার দাবি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সানন্দে গ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
গত ২৪ জুন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হল প্রাঙ্গণ থেকে বর্ণাঢ্য র্যালি, সেমিনার, কুইজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয় জন্মবার্ষিকী। দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশেষ অতিথি ছিলেন নব্বই দশকের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক নাঈম, যিনি নবাব সলিমুল্লাহর উত্তরসূরি।
ফেসবুক পোস্টে নাঈম লেখেন, “৭ জুন ছিল নবাব স্যার সলিমুল্লাহ বাহাদুরের জন্মদিন। সেই উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ১৫৩তম জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। নবাব সলিমুল্লাহর বংশধরের পক্ষ থেকে আমরা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলাম এবং আমাদের পক্ষ থেকে নবাব সলিমুল্লাহর অবদানের জন্য দাবি পেশ করি; যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীসহ সকলেরও দাবি ছিল এবং কর্তৃপক্ষ সানন্দে গ্রহণ করেন। হলের ছাত্র-ছাত্রী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা এত চমৎকার আয়োজনের জন্য।”
আরো পড়ুন:
সমুদ্রতটে উজ্জ্বল ববি
নোংরা মন্তব্য, মিষ্টির আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি
নাঈমের দাবিগুলোর মূল বিষয় ছিল—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের উচ্চশিক্ষা ও মুসলিম সমাজের উন্নয়নে নবাব সলিমুল্লাহর অবদান যথাযথভাবে স্মরণ ও স্বীকৃতি দেওয়া।
নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় জমি দান ও জনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তার ঐতিহাসিক অবদান স্মরণেই এই আয়োজন।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র অন ষ ঠ ন
এছাড়াও পড়ুন:
সদাসদী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে নিবন্ধন শুরু
আড়াইহাজারের সদাসদী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০৭ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলার আয়োজন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে, যা চলবে আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, নিবন্ধনের জন্য ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও ১,০০০ টাকা (সর্বনিম্ন) নিবন্ধন ফি জমা দিতে হবে। পাশাপাশি বিদ্যালয়ের উন্নয়ন তহবিলে অতিরিক্ত অনুদানও গ্রহণ করা হবে।
শতবর্ষ উদযাপনকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রকাশিতব্য স্মারক গ্রন্থের জন্য বিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ (অরাজনৈতিক) ইত্যাদি রচনা আহ্বান করা হয়েছে। রচনা জমা দেওয়ার শেষ তারিখও আগামী ৩০ অক্টোবর।
এ সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কার্যালয়ে অথবা সমন্বয়কারী মো. সেলিমের (মোবাইল: ০১৯১৪-৯৭১৪৬১) সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। বিশেষ প্রয়োজনে মোবাইল: ০১৯১২-৫৯০৩৬৯, ০১৯১২-২৫৬৬৬৬।