সবুজ চত্বরে কংক্রিটের ভবনগুলোতে নতুনত্বের ছাপ। ক্যাম্পাসে তিনটি ব্যাচে আছেন শ দেড়েক শিক্ষার্থীও। কিন্তু নেই কোনো স্থায়ী শিক্ষক আর প্রশাসনিক জনবল। ভবন থাকলেও পাঠ গ্রহণের উপযুক্ত ল্যাব–সুবিধা, চেয়ার-টেবিল নেই। হোস্টেলগুলোতে ছাত্রছাত্রীরা ঠিকই থাকছেন, কিন্তু তাঁদের দেখভালের জন্য কেউ নেই। এর মধ্যে নারী শিক্ষার্থীরা আছেন নিরাপত্তা শঙ্কায়। সব মিলিয়ে পুরো ক্যাম্পাস যেন ‘এতিম’। এমন নিদারুণ পরিস্থিতিতেই চলছে ময়মনসিংহ নগরীতে অবস্থিত সরকারি প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির (আইএইচটি) কার্যক্রম।

ময়মনসিংহ নগরের মাসকান্দা এলাকায় ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির অবস্থান। নির্মাণকাজ শেষ হলে কোনো জনবল নিয়োগ না দিয়েই ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে এখানে শিক্ষার্থী ভর্তি ও পাঠ কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের অধীনে ল্যাবরেটরি ও রেজিওলজি বিভাগের পাঠ কার্যক্রম চালু হয় এ প্রতিষ্ঠানে। বর্তমানে তিনটি ব্যাচে ১৫৬ জন শিক্ষার্থী আছেন। এসএসসি পাসের পর ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে চার বছর মেয়াদি এই কোর্সে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হন। বাংলাদেশে সরকারি পর্যায়ে  মোট ২৩টি আইএইচটি রয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটিতে শুরু থেকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন মোহাম্মদ ছাইফুল ইসলাম খান। গত ৪ মার্চ তিনি ময়মনসিংহ জেলা সিভিল সার্জন হিসেবে বদলি হয়ে যান। এর পর থেকে প্রশাসনিক দায়িত্বে আর কেউ নেই। অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের দুজন শিক্ষক সপ্তাহে দুই দিন করে পাঠ কার্যক্রম চালান। এর বাইরে প্রতিষ্ঠানটিতে আর কোনো ক্লাস হয় না।

মোহাম্মদ ছাইফুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেন, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী মিলে ৪৩৫ জন জনবলের চাহিদা দিয়ে জনবলকাঠামো অনুমোদনের জন্য পাঠানো হলেও শুধু ৩৫ জন অনুমোদন দিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ফাইল সেখানেই আটকে আছে।

শুক্রবার সকালে প্রতিষ্ঠানটিতে গিয়ে দেখা যায়, ক্যাম্পাসে আছে একটি চারতলা একাডেমিক ভবন, একটি পুরুষ ও একটি নারী আবাসিক হল, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবাসনও। পুরো চত্বরে ঘাস বড় হয়ে জঙ্গলময় পরিস্থিতি। একাডেমিক ভবনের নিচতলার একটি কক্ষে আছে প্যাকেটবন্দী কিছু জিনিসপত্র। নিচতলার একটি কক্ষকেই শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সেখানে কিছু চেয়ার ও একটি টেবিল আছে। এ ছাড়া পুরো ভবনে কক্ষ থাকলেও নেই আসবাব ও যন্ত্রপাতি। দ্বিতীয় তলা থেকে ওপরের দিকে গেলে দেখা যায়, প্রতিটি কক্ষে ধুলার আস্তর পড়ে আছে।

শিক্ষার্থীরা জানান, বিভাগভিত্তিক কোনো শিক্ষক না থাকায় ২০২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থীদের ক্লাস বন্ধ প্রায় ছয় মাস। ছাত্রদের জন্য ব্যবহারিক কোনো যন্ত্রপাতি এবং ক্লাসে পর্যাপ্ত আসবাব যেমন চেয়ার, টেবিল, বেঞ্চ ইত্যাদি দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া হলে থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় কোনো আসবাব বিছানা, চেয়ার, টেবিল ইত্যাদি দেওয়া হয়নি। নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তাকর্মী।

৯ লাখ ১১ হাজার টাকা বকেয়া থাকায় ২৫ জুন বেলা ১১টার দিকে ক্যাম্পাসের বিদ্যুৎ–সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। এতে শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগে পড়েন। প্রতিষ্ঠানে প্রশাসনিক কোনো লোক না থাকায় শিক্ষার্থীরাই বিদ্যুৎ বিভাগ, স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রশাসনের কাছে দৌড়ঝাঁপ করেন। পরে রাত ১২টার দিকে বিদ্যুৎ–সংযোগ দেওয়া হয়। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) ময়মনসিংহ দক্ষিণের নির্বাহী প্রকৌশলী সুব্রত রায় প্রথম আলোকে বলেন, ‘বকেয়ার কারণে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ–সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল। পরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের যুগ্ম সচিব স্যার ফোন করে জানিয়েছেন সারা দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোতে একই অবস্থা। আগামী জুলাইয়ের দিকে টাকা পরিশোধ করা হবে জানানো হলে আমরা সংযোগ লাগিয়ে দিয়েছি।’

প্রতিষ্ঠানটির প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী মফিদুল ইসলাম বলেন, প্রতিষ্ঠানে কোনো অধ্যক্ষ নেই। সব প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থবির। স্থায়ী কোনো বিভাগভিত্তিক শিক্ষকও নেই। তাই একাডেমিক কার্যক্রম ধীরগতির। প্রতিষ্ঠানে মাত্র একজন নৈশপ্রহরী আছেন। পর্যাপ্ত নিরাপত্তাকর্মী না থাকায় ইতিমধ্যে দুবার ক্যাম্পাসে চুরি হয়েছে। বর্তমানে হোস্টেল মিলিয়ে প্রায় ১৩০ জন ছাত্রছাত্রী আছেন, যাঁরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এতিমের মতো এখানে আছি। কোনো সমস্যা হলে কার কাছে যাব, এমন কেউ নেই। বিদ্যুৎ–সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার পর অনেক দৌড়ঝাঁপ করেছি।’

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের অ্যানাটমি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আতিকুর রহমান ও কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জান্নাতুল ফেরদৌস নিজ দায়িত্বের পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে এই প্রতিষ্ঠানে ক্লাস নিচ্ছেন। আতিকুর রহমান রোববার ও বৃহস্পতিবার এবং জান্নাতুল ফেরদৌস রোববার ও মঙ্গলবার ক্লাস নেন। তবে এর জন্য অতিরিক্ত কোনো সুবিধা তাঁরা পান না।

রেডিওগ্রাফি বিভাগের শিক্ষার্থী সুবর্ণা রানী দাস ও আবিদা সুলতানা বলেন, ‘আমরা হোস্টেলে থাকি। কোনো নিরাপত্তাকর্মী নেই। একই ক্যাম্পাসে ছেলে ও মেয়েরা থাকলেও ক্যাম্পাসের ছেলেরা বিরক্ত করে না। কিন্তু বাইরে থেকে অনেক উচ্ছৃঙ্খল ছেলে মাঝেমধ্যে প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করে। আমরা সব সময় নিরাপত্তা শঙ্কায় ভুগি।’

ময়মনসিংহের সিভিল সার্জন ও প্রতিষ্ঠানটির সাবেক অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ছাইফুল ইসলাম খান বলেন, ‘২০২২ সালে আমাকে তৎকালীন সরকার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ওএসডি করার পর সংযুক্ত করে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিল। কিন্তু সেখানে ভবন ছাড়া আর কিছু ছিল না। সেখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হলে কিছু চেয়ার–টেবিল দিয়ে পাঠ কার্যক্রম আমি শুরু করেছিলাম। আমি সেখান থেকে চলে আসার সময় কর্তৃপক্ষকে বলেছিলাম সেখানে একজন অধ্যক্ষ দেওয়ার জন্য, কিন্তু দেয়নি। প্রতিষ্ঠানটির জনবলকাঠামো অনুমোদনই হয়নি। এ অবস্থায় একটি প্রতিষ্ঠান চলতে পারে না।’

ময়মনসিংহে অবস্থিত ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির অবস্থা নজরে আনা হলে স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মিছবাহ উদদীন আহমেদ মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, শিক্ষকসহ অন্যান্য জনবলকাঠামো অনুমোদন ও নিয়োগের প্রক্রিয়া চলমান আছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ল ইসল ম র জন য থ কল ও অবস থ প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

একাদশ জাতীয় ত্বকী চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতার ফলাফল প্রকাশ

একাদশ জাতীয় ত্বকী চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫–এর ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ রোববার সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের সদস্যসচিব হালিম আজাদ স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। আগামী ২০ ডিসেম্বর বেলা তিনটায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ওই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

এবার সারা দেশ থেকে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় ৮৫০ ও রচনা প্রতিযোগিতায় ৩০০ প্রতিযোগী অংশ নেয়। চিত্রাঙ্কন ও রচনার প্রতিটি বিষয়ে তিনটি বিভাগে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটি বিভাগের প্রথম স্থান অধিকারীকে ‘ত্বকী পদক’ দেওয়া হবে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীকে বিশেষ ক্রেস্ট, বই ও সনদ এবং সেরা ১০ জনকে ক্রেস্ট, বই ও সনদ দেওয়া হবে।

উভয় বিষয়ের প্রতিটি বিভাগের সেরা ১০ জনের ছবি ও লেখা নিয়ে একটি সুশোভিত স্মারক ‘ত্বকী’ প্রকাশিত হবে। প্রতিযোগিতায় চূড়ান্ত বিচারক ছিলেন রচনায় আনু মুহাম্মদ ও রফিউর রাব্বি। চিত্রাঙ্কনে রফিকুন নবী, জাহিদ মুস্তাফা ও অশোক কর্মকার।

প্রতিযোগিতার ‘ক’ বিভাগে ‘স্বপ্নের স্বদেশ’ বিষয়ে রচনায় প্রথম হয়ে ‘ত্বকী পদক’ পেয়েছে নুসাইবা জাহান জ্যোতি (নারায়ণগঞ্জ), দ্বিতীয় আবু ইমরান (ফেনী) ও তৃতীয় রক্তিম ঘোষ (নারায়ণগঞ্জ)। সেরা ১০–এ আছে নারায়ণগঞ্জের আজমাইন আন্ত, তাশফিয়া জারিন হায়দার, নাফিসা আনজুম, জুনাইরা জারা আরিবা, সুরাইয়া জাহান রুশান, বরিশালের প্রাপ্তি লতা কুণ্ডু ও ময়মনসিংহের শেখ রাইছা।

‘খ’ বিভাগে ‘জুলাই ছাত্র গণ–অভ্যুত্থান’ শিরোনামে রচনায় প্রথম হয়ে ‘ত্বকী পদক’ পেয়েছে মো. তাওহীদুল ইসলাম (ঢাকা), দ্বিতীয় আবদুল্লাহ আল ওয়াহিব (বগুড়া) ও তৃতীয় মুহিব ই যাহরা ফিজা (ঢাকা)। সেরা ১০–এ আছে বগুড়ার মো. সামিন ইয়াসির, দিশা বসাক, নাফিম হায়াত, রংপুরের আরণ্যক পাল প্রাচুর্য, ঢাকার জায়ান দেওয়ান, নারায়ণগঞ্জের অথৈ বিশ্বাস ও ঐশি সিংহ।

‘গ’ বিভাগে ‘ত্বকীকে নিয়ে রচনা’য় প্রথম হয়ে ‘ত্বকী পদক’ পেয়েছে দেবাশ্রিতা পাল, দ্বিতীয় আমানুর রহমান (নারায়ণগঞ্জ) ও তৃতীয় ফারবিন ফাইজা (ঝিনাইদহ)। সেরা ১০–এ আছে মো. নাজমুল হাসান খান (জামালপুর), নাহিমা আক্তার নিপা (ঢাকা), সাদিয়া আফরিন (ফেনী), নির্ভিক পাল চৌধুরী (যশোর), রামিছা আক্তার মমি (ময়মনসিংহ), নারায়ণগঞ্জের মাহমুদুর রহমান ও ফারিনা সাঈদ এশা।

চিত্রাঙ্কনের ‘ক’ বিভাগে প্রথম হয়ে ‘ত্বকী পদক’ পেয়েছে সফ্ফান সাদ মাহিম (ঢাকা), দ্বিতীয় ছড়া ইসলাম (ঢাকা) ও তৃতীয় প্রিয়ন্তী নন্দী (বগুড়া)। সেরা ১০–এ আছে ঢাকার সাফওয়ান আহনাফ, আসফিয়া আয়রাত আসমানী, মুরতাহা ইকবাল বুশরা, সান্নিধ্য মজুমদার ও জয়িতা রহমান এবং নারায়ণগঞ্জের অনুভব ধর ও শৌনক সাহা।

‘খ’ বিভাগে প্রথম হয়ে ‘ত্বকী পদক’ পেয়েছে সৌভিক সাহা (নারায়ণগঞ্জ), দ্বিতীয় জান্নাতুল ওয়ারিশা (ঢাকা) ও তৃতীয় শাহরিয়ার রহমান হাবিব (নারায়ণগঞ্জ)। সেরা ১০–এ আছে ঢাকার তাসরিফ রহমান পরম, ফাতেমাতুজ জাহারা, অনিরুদ্ধ ধর, বগুড়ার প্রত্যাশা সরকার পিহু, নুবাইরা চৌধুরী অহনা, নারায়ণগঞ্জের মনয় পরশ সরকার ও আইশা তাজরিয়ান ইউশরা।

‘গ’ বিভাগে প্রথম হয়ে ‘ত্বকী পদক’ পেয়েছে হামীম উজ জামান (বগুড়া), দ্বিতীয় মৌমিতা ভৌমিক (বগুড়া) ও তৃতীয় ঈশান সাহা (বগুড়া)। সেরা ১০–এ আছে বগুড়ার জয়পাল, হুমায়রা জান্নাত নিহা, আতকিয়া আনজুম তাশা ও প্রত্যাশা সাহা দিঘা, রংপুরের আরণ্যক পাল প্রাচুর্য, প্রত্যয় পাল রাজ ও উৎস সাহা (নারায়ণগঞ্জ)।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ময়মনসিংহে ইউনিয়ন পরিষদের কাছের ঝোপ থেকে গভীর রাতে ককটেল উদ্ধার
  • উচ্চশিক্ষিত ভারসাম্যহীন নারী তিন দিন পর ম্যানহোল থেকে উদ্ধার
  • দুই আসামিকে খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি পেল রাষ্ট্রপক্ষ
  • কাতারের সশস্ত্র বাহিনীতে প্রেষণে নিয়োগ পাবেন বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা
  • আমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করি না: এসএস রাজামৌলি
  • একাদশ জাতীয় ত্বকী চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতার ফলাফল প্রকাশ
  • ময়মনসিংহে দুষ্কৃতকারীদের আগুনে পুড়ল কাভার্ডভ্যান
  • ময়মনসিংহে তিন প্রজন্ম ধরে মহিষের দুধের বিখ্যাত ‘সেনবাড়ির দই’
  • কর্মী নেবে বেসরকারি ব্যাংক, স্নাতকে আবেদন
  • বাবরের সেঞ্চুরি ৮৩ ইনিংস ও ৮০৭ দিন পর, অনুরোধ করে রেখে শ্রীলঙ্কাকে হারাল পাকিস্তান