ফতুল্লায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
Published: 24th, September 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ঋতু আক্তার (২২) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টার দিকে হাজীগঞ্জ এলাকার ইমামউদ্দিনের বাড়ির নিচতলার ভাড়াবাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে নিহতের স্বামী মাসুম মিয়া তার শ্বশুরকে ফোন দিয়ে জানান, ঋতু আত্মহত্যা করেছেন। খবর পেয়ে ফতুল্লা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুই মাস আগে ওই বাসায় ভাড়া ওঠেন দম্পতি। প্রায় তিন বছর আগে প্রেমের সূত্র ধরে তাদের বিয়ে হয়। তবে দাম্পত্য জীবনে প্রায়ই কলহ লেগেই থাকতো বলে জানা গেছে।
নিহতের বাবা মো.
ফতুল্লা থানার এসআই সঞ্জীব জোয়াদ্দার জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল (ভিক্টোরিয়া) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর কারণ; হত্যা নাকি আত্মহত্যা তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।
উৎস: Narayanganj Times
এছাড়াও পড়ুন:
শব্দ দূষণ বন্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
শব্দ দূষণ বন্ধে নারায়ণগঞ্জে সড়ক পথে অভিযান পরিচালনা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর। সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) পরিচালিত এই অভিযানে নারায়নগঞ্জ সদর উপজেলায় ৫টি শব্দ দূষণকারী যানবাহন থেকে ৪ হাজার টাকা জরিমানা আদায় সহ তাদের ৫টি হর্ন জব্দ করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নারায়ণগঞ্জের বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র সহকারী কমিশনার উম্মে হাবিবা ফারজানা এবং বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার সেগুফতা মেহনাজের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নারায়ণগঞ্জ থানার পুলিশ এবং পরিবেশ অধিদপ্তর, নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তারা সমন্বয়ে গঠিত একটি টিম অংশ নেয়। পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক জনাব মো: হুজ্জাতুল ইসলাম প্রসকিউসন প্রদান করেন।
পরিবেশ অধিদপ্তর জানায়, অভিযানে শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০০৬ এর ৮(১) বিধি লংঘন করায় বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ১৫(২) ধারা মোতাবেক এই জরিমানা ধার্য ও আদায় করা হয়।
এ, এইচ, এম রাসেদ, উপপরিচালক, পরিবেশ অধিদপ্তর, নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়, স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যে, নারায়ণগঞ্জে দূষণকারী কারখানা/প্রকল্পের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এই ধরনের পদক্ষেপ শহরকে আরও শান্ত ও পরিবেশবান্ধব রাখতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।