পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
Published: 8th, October 2025 GMT
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৮ অক্টোবর) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমেছে। একই সঙ্গে, উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৯.
ডিএসইতে মোট ৩৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০৫টি কোম্পানির, কমেছে ২২১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৬১১ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৮৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬.০৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ২৫০ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৬.৩১ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৪৬ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৫.১৩ পয়েন্ট কমে ৯৫৫ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ২২.২০ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬৪টি কোম্পানির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫টির।
সিএসইতে ৮ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১২ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/ইভা
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট ড এসই স এসই
এছাড়াও পড়ুন:
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
সপ্তাহের পঞ্চম ও শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। কয়েক মাস ধরে ধারাবাহিক পতনের ফলে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ হাজার ৮০০ পয়েন্টের ঘরে নেমেছে।
আগের কার্যদিবসের চেয়ে বৃহস্পতিবার ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। তবে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমলেও সিএসইতে বেড়েছে।
বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। তবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ডিএসইএক্স সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শুরু হয়। তবে দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটের পর সূচক পতনমুখী হতে শুরু করে। লেনদেন হওয়ার আগ পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিল।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২.৩৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৮৬৯ পয়েন্টে। এদিন ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১১.১৩ পয়েন্ট কমে ১০১৮ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৫.৬৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৭১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০৪টি কোম্পানির, কমেছে ২৩৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৯টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৪৪৫ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪২০ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩.৩৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৪১৮ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ০.৭০ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৬৪২ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ২.৬২ পয়েন্ট কমে ৮৬১ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৪.০৭ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ১৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৭৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৮৭টি কোম্পানির, কমেছে ৬৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৫টির।
সিএসইতে ৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/ইভা