গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সংবাদ সম্মেলন করে আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মাদ আলী শেখ।

শুক্রবার (১০ অক্টোবর) দুপুরে মুকসুদপুর উপজেলার দিগনগর ইউনিয়নের কানুড়িয়া গ্রামে নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। 

লিখিত বক্তব্যে মোহাম্মাদ আলী শেখ বলেছেন, মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবে আমার নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্তমান আওয়ামী লীগের বিভিন্ন দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড, দেশ ও জনতার স্বার্থবিরোধী কার্যক্রম আমার নীতি ও আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক হওয়ায় আমি আজ থেকে মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল প্রকার কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি নিচ্ছি।

তিনি আরো বলেন, আমি এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, আজকের পর থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে আমার কোনো সম্পর্ক থাকবে না। আমি দেশ ও জাতির কল্যাণে নিজেকে  নিয়োজিত রাখব। 

ঢাকা/বাদল/রফিক    

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

পাবনায় রাস্তায় পড়ে থাকা ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

রাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি ব্যবসায়ী মিলন হোসেন (৩৮)। সকালে রাস্তার পাশে তার লাশ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী। পরে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে। 

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৮টার দিকে পাবনার সুজানগর উপজেলার শান্তিপুর গ্ৰামের রাস্তার পাশ থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়। কীভাবে কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে তা জানতে পারেনি পুলিশ। তবে পরিবারের দাবি, অজ্ঞাতনামা কেউ ডেকে নিয়ে তাকে শ্বাসারোধে হত্যা করেছে।

আরো পড়ুন:

ঢাবির সাবেক ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

চট্টগ্রামে থানায় পুলিশ কর্মকর্তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার 

সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান লাশ উদ্ধারের তথ্য জানিয়েছেন। নিহত মিলন পার্শ্ববর্তী সাঁথিয়া উপজেলার হইজোর গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাতে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর মিলনের খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। সকালে সুজানগর উপজেলার শান্তিপুর গ্ৰামে রাস্তার পাশে একজনের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে জানায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, পরিবারের সদস্যরা থানায় এসে লাশ শনাক্ত করেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন নেই। কীভাবে, কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

এ ঘটনায় নিহত মিলনের বাবা আব্দুল জলিল বাদী হয়ে সুজানগর থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।

মামলার এজাহারে নিহত মিলনের বাবা অভিযোগ করেছেন, সোমবার রাতে মিলনকে কেউ ফোনে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তাকে শ্বাসরোধে হত্যার করে লাশ ফেলে রেখে গেছে। 

ঢাকা/শাহীন/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ