স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী সবজি বাধাকপি। এই সবজির সালাদ বানিয়ে পোলাও, পরোটা, সাদা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করতে পারেন। অল্প কয়েকটি উপকরণ দিয়ে সহজেই বানিয়ে নেওয়া যায় এই সালাদ। জেনে নিন রেসিপি।
উপকরণ:
বাধাকপি কুচি: ৩ কাপ
গাজর কুচি: ১ কাপ
টক দই: ৫ টেবিল চামচ
থিক ক্রিম: ১৫০ মিলিগ্রাম
মেয়োনিজ: ২৪০ গ্রাম
চিনি: ১ টেবিল চামচ
ড্রাই ফ্রুট অথবা কিশমিশ: ১২ টি।
প্রথম ধাপ: ড্রাই ফ্রুট বাদে সব উপকরণ একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার গাজর পাতলা স্লাইস করে কেটে সালাদের উপর বিছিয়ে দিতে হবে। তারপর ড্রাই ফ্রুট অথবা কিসমিস ছড়িয়ে দিয়ে র্যাপিং করে ২ ঘণ্টা নরমাল ফ্রিজে রেখে দিতে হবে।
আরো পড়ুন:
শীতে শরীর উষ্ণ রাখতে থাই স্যুপ
চিকেন নাগেট
দ্বিতীয় ধাপ: ২ ঘণ্টা পর তৈরি হয়ে যাবে মজাদার বাঁধা কপি’স ক্রিমি সালাদ।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা
মানজু রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী খাবার আয়োজন, যেখানে দেশি স্বাদের সাথে ছিল আন্তর্জাতিক রান্নার কৌশল ও উপকরণ। আয়োজনে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা একসূত্রে গাঁথা হয়েছে।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এ আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রন্ধনশিল্পী ইনারা জামাল, যিনি ফুড স্টাডিজে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর এবং ইনস্টিটিউট অব কালিনারি এডুকেশন, নিউইয়র্ক থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।
ইনারা জামাল বলেন, ‘খাবার শুধু স্বাদের বিষয় নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গ। আমি চাই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারকে ভিন্ন দেশের উপকরণ ও কৌশলের সঙ্গে মিশিয়ে বিশ্বদরবারে নতুন রূপে উপস্থাপন করতে। সৃজনশীল উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশি খাবারকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা। একইসঙ্গে, তার লক্ষ্য বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে গবেষণার আলোয় তুলে ধরা, যেন এই সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষিত থাকে। খাবারে তিনি সবসময় প্রাধান্য দেন প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান এবং টেকসই উপস্থাপনাকে।
এই আয়োজনকে আরও রঙিন করে তোলে রন্ধনশিল্পী মালিহার বাহারি পরিবেশনা, যেখানে দেশি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয় নানান স্বাদের সুস্বাদু খাবার।
আয়োজকরা জানান, এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশি খাদ্যসংস্কৃতিকে আধুনিক উপস্থাপনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা এবং ভোজনরসিকদের সামনে এক নতুন স্বাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা খাবারের স্বাদ, গন্ধ ও পরিবেশনায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। এমন আয়োজনের ধারাবাহিকতা রক্ষার ওপর জোর দেন।