নতুন ১৫ হাজার সদস্য নিয়োগ দিয়েছে হামাস
Published: 25th, January 2025 GMT
ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার সেনা সদস্য নিয়োগ করেছে। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা কংগ্রেসের সদস্যদের কাছে এ সংক্রান্ত বিবরণ পেশ করেছেন। ব্রিফিংয়ে উপস্থিত দুই সদস্যের বরাত দিয়ে শনিবার রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
গোয়েন্দা তথ্য থেকে জানা যায়, ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে ১০ থেকে ১৫ হাজার হামাস যোদ্ধা নিহত হয়েছে। তবে নতুন নিয়োগ পাওয়া ইরান সমর্থিত যোদ্ধারা ইসরায়েলের জন্য একটি স্থায়ী হুমকি হিসেবে রয়ে যেতে পারে।
গাজা উপত্যকাকে ধ্বংস করে দেওয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে দেওয়া ১৫ মাস ধরে চলা সংঘাত অবসানে গত সপ্তাহে হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
বাইডেন প্রশাসনের শেষ সপ্তাহগুলোতে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো জানিয়েছিল, হামাস সফলভাবে নতুন সদস্য নিয়োগ দিয়েছে। তবে এদের অনেকেই তরুণ ও অপ্রশিক্ষিত এবং সাধারণ নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে তাদের ব্যবহার করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালকের কার্যালয় মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
জানুয়ারিতে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন জানিয়েছিলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বাস করে যে ফিলিস্তিনি ছিটমহলে হামাস যত সংখ্যক যোদ্ধা হারিয়েছে তার প্রায় সমান সংখ্যক যোদ্ধা নিয়োগ দিয়েছে। তিনি সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে এটি ‘একটি স্থায়ী বিদ্রোহ এবং চিরস্থায়ী যুদ্ধের রেসিপি।’
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
কারাগারে চালু হলো হটলাইন নম্বর
কারাগারের যেকোনো তথ্য বা যোগাযোগের জন্য হটলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। আজ সোমবার গণমাধ্যমে কারা অধিদপ্তরের পাঠানো খুদে বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। হটলাইন নম্বরটি হলো ১৬১৯১।
খুদে বার্তায় বলা হয়, এখন থেকে ১৬১৯১ হটলাইন নম্বরে যোগাযোগ করলে বন্দীর সাক্ষাৎ, অবস্থান ও শাস্তি সম্পর্কে জানা যাবে এবং যেকোনো কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়েও তাৎক্ষণিক সাড়া (রেসপন্স) পাওয়া যাবে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১৩টি কেন্দ্রীয় কারাগার ও ৫৫টি জেলা কারাগার রয়েছে।
কারা বিভাগ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেমের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারা সদর দপ্তর, ৮ টি বিভাগীয় কারা দপ্তর এবং ৬৮টি কারাগার নিয়ে বাংলাদেশের কারা বিভাগ গঠিত। কারা বিভাগের সব কাজকর্ম কারা সদর দপ্তর থেকে নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। কারাগার পর্যায়ে জেল সুপার/সিনিয়র জেল সুপার দপ্তর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।