সরকারি নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ ডাকার নিয়ম বাতিল
Published: 11th, July 2025 GMT
সরকারি উচ্চপদস্থ নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে নির্দেশনাটি বাতিল করা হয়।
সভায় মন্ত্রিসভা থেকে প্রবর্তিত অন্যান্য অতিরঞ্জিত প্রটোকল নির্দেশিকা সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও আলোচনা হয়।
এ লক্ষ্যে দুই সদস্যের একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়। সদস্যরা হলেন- জ্বালানি, সড়ক ও রেলপথ বিষয়ক উপদেষ্টা মোহাম্মদ ফৌজুল কবির খান এবং পরিবেশ ও জলসম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা সাঈদা রিজওয়ানা হাসান।
কমিটিকে আগামী এক মাসের মধ্যে উপদেষ্টা পরিষদের বিবেচনার জন্য সম্মানসূচক সম্বোধন ও প্রটোকল নির্দেশিকায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী প্রস্তাব দিতে বলা হয়।
জানা গেছে, শেখ হাসিনার প্রায় ১৬ বছরব্যাপী স্বৈরশাসনের সময় একটি বিতর্কিত নির্দেশনা জারি করা হয়েছিল, যেখানে সরকারি কর্মকর্তাদেরকে ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
উল্লেখ্য, প্রথাটি অন্যান্য উচ্চপদস্থ নারী কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য ছিল এবং এখনো অনেক ক্ষেত্রে তারা ‘স্যার’ নামে সম্বোধিত হচ্ছেন, যা স্পষ্টতই অস্বাভাবিক ও অপ্রচলিত।
ঢাকা/হাসান/এস
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর মকর ত দ র উপদ ষ ট সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
উচ্চপদস্থ নারী সরকারি কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ ডাকার নিয়ম বাতিল
উচ্চপদস্থ মহিলা কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশিকা বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ নিয়ম বাতিলের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘শেখ হাসিনার ১৬ বছরের স্বৈরাচারী শাসনামলে সরকারি কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলে সম্বোধন করার জন্য একটি নিয়ম জারি ছিল। এই রীতি অন্য উচ্চপদস্থ মহিলা কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য ছিল, যাদের ‘স্যার’ বলা হতো। অন্তর্বর্তী সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে এ নিয়ম বাতিল করেছে। প্রটোকল নির্দেশিকা পর্যালোচনার জন্য কমিটিও গঠন করেছে।