বগুড়ার পেশাজীবীদের পারস্পরিক যোগাযোগ, আন্তঃসম্পর্ক উন্নয়ন ও উৎকর্ষ সাধনের জন্য অনুসন্ধানী সাংবাদিক মুনজুরুল করিমকে প্রেসিডেন্ট এবং ব্যাংকার ও গবেষক মুহাম্মাদ মাছুদুর রহমানকে ক্লাব সেক্রেটারি করে বগুড়া প্রফেশনালস্ ক্লাবের প্রথম এক্সিকিউটিভ বোর্ড গঠিত হয়েছে।

বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন ঢাকা মেটোপলিটন পুলিশে কর্মরত অ্যাডিশনাল এসপি মো.

ফজলুর করিম (ভাইস প্রেসিডেন্ট), বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রিজভী আহমেদ (ট্রেজারার), ইউনিলিভার বাংলাদেশের লিগ্যাল কাউন্সেল আকিব আল রাব্বি (বোর্ড সদস্য), বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে কর্মরত ডা. এম এ এইচ শামীম (বোর্ড সদস্য), মুন্সীগঞ্জ সদরের সহকারী ভূমি কমিশনার একেএম হাসানুর রহমান (বোর্ড সদস্য)।

গঠনতন্ত্র মোতাবেক ক্লাবের ফাউন্ডারদের মনোনয়নে উপদেষ্টা পর্ষদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ওই বোর্ড অনুমোদিত হয়। ক্লাবটি ২০২১ সালের ০৯ ই জানুয়ারি যাত্রা শুরু করে। বিগত বছরগুলোতে বগুড়ার পেশাজীবীদের মধ্যে একটি নেটওয়ার্ক তৈরির প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে এগিয়েছে। সেই অগ্রগতির প্রেক্ষিতেই ক্লাবকে কাঠামোগতভাবে আরো শক্তিশালী করার নিমিত্তে এই নির্বাহী বোর্ড গঠিত হলো।

এই ক্লাবের সঙ্গে এরই মধ্যে প্রায় ১ হাজার পেশাজীবী যুক্ত হয়েছেন। এছাড়া বিজ্ঞ উপদেষ্টারা তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে সার্বক্ষণিক পরামর্শ দিয়ে ক্লাবটিকে একটি দৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে সহযোগিতা করছেন।

এই এক্সিকিউটিভ বোর্ড শিগগিরই একটি এক্সিকিউটিভ/ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করে ক্লাবের কার্যক্রমকে এগিয়ে নেবে।

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

কাশ্মীরে হামলায় নিহতদের শ্রদ্ধা জানাল ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন

কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারানো ব্যক্তিদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশন।

শুক্রবার (২ মে) আয়োজিত স্মরণ অনুষ্ঠানে ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা এবং ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

ভারতীয় হাইকমিশনের বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে বসবাসরত ভারতীয় নাগরিক এবং বাংলাদেশে ভারতের বন্ধুরা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন এবং তাদের সমবেদনা জানান।

আরো পড়ুন:

বাংলাদেশকেও পানি দেওয়া বন্ধের দাবি বিজেপির

গুজরাট থেকে আটক পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশি

গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগাম এলাকায় সশস্ত্র হামলায় ২৬ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় ভারত অঘোষিতভাবে পাকিস্তানকে দায়ী করে। যদিও ভারত সরাসরি পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করেনি, তবে ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে নয়াদিল্লি।

এর মধ্যে রয়েছে পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ভিসা বাতিল, কয়েকজন কূটনীতিক বহিষ্কার, এমনকি সিন্ধু পানি বণ্টন চুক্তি স্থগিতের মতো বড় ধরনের পদক্ষেপ।এর জবাবে পাকিস্তানও ভারতের জন্য স্থল ও আকাশসীমা সীমিত করার মতো পাল্টা কূটনৈতিক কড়াকড়ি আরোপ করে।

ঢাকা/হাসান/সাইফ

সম্পর্কিত নিবন্ধ