গণ-অভ্যুত্থানে অন্যদের সঙ্গে আলেম-ওলামা ও মাদ্রাসাশিক্ষার্থীরা রক্ত দিয়ে দেশকে ‘ফ্যাসিস্ট’মুক্ত করেছে। আবার কেউ যাতে বাংলাদেশে ‘ফ্যাসিস্টের’ ভূমিকায় ফিরতে না পারে, সে জন্য প্রয়োজনে আরেকটি বিপ্লব সংঘটিত করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।

আজ শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির অঙ্গসংগঠন জাতীয় যুবশক্তি আয়োজিত ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের যুব আলেমদের অবদান’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন বক্তারা। জুলাই অভ্যুত্থানে অংশে নেওয়া বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও আলেম-ওলামারা এই সেমিনারে অংশ নেন।

জুলাই আন্দোলনের ফসল ঘরে তোলার কথা বলেন আহ্ছানিয়া ইনস্টিটিউট অব সুফিজমের সহকারী অধ্যাপক ও লেখক ফোরামের সভাপতি মুফতি মাওলানা শাঈখ মুহাম্মাদ উছমান গনী। তিনি বলেন, ‘আলেমরা দেশের সংকটকালে মাঠে নেমেছেন, আন্দোলন করেছেন। কিন্তু সেই ইতিহাস কোথাও লেখা হয়নি। প্রতিবারই আন্দোলনের ফসল চুরি হয়ে গেছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আলেমদের ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য, এবার আন্দোলনের ফসল ঘরে তুলতে হবে।’

নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার বলেন, ‘আমরা ২০১৩ সালে রক্ত দিয়েছি, ২০২১ সালে রক্ত দিয়েছি, ২০২৪ সালে রক্ত দিয়ে বাংলাদেশকে ফাসিস্টমুক্ত করেছি। কিন্তু এখন আবার অনেকে ফ্যাসিস্টের সেই ভূমিকায় ফিরে যেতে চাইছে। প্রয়োজনে আরেকটি বিপ্লব সংঘটিত হবে, তবু কাউকে বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টের ভূমিকায় ফিরতে দেওয়া হবে না।’

সেমিনারে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, ‘৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পতন না হলে বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য হয়ে যেত। আলেমরা–মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছেন, রক্ত দিয়েছেন, মাদ্রাসার শত শত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আমরা আলোচনা করে বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ভাগ ভাগ করে আন্দোলনে নামিয়েছি। সকল রকমের সহায়তা করেছি। আমাদের এই আন্দোলন বৃথা যাওয়ার জন্য নয়।’ ভবিষ্যতে যাতে কোনো জালিম শক্তি ক্ষমতায় যেতে না পারে, সে জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী বলেন, ‘১৯৪৭ সাল থেকে আলেমরা রক্ত দিয়ে আসছেন, এই গণ-অভ্যুত্থানেও আমরা আলেমরা রক্ত দিয়েছি। আমাদের অবদান ভুলে গেলে চলবে না। আমরা বারবার রক্ত দিয়েছি, এবার আর রক্ত দেব না, প্রতিশোধ নেব।’ সতর্ক করে তিনি বলেন, ‘আইয়ামে জাহেলিয়াতের মতো মানুষকে এভাবে হত্যা করে ক্ষমতায় যাবেন, পার পেয়ে যাবেন, তা হবে না। মানুষ জেগে উঠলে আওয়ামী লীগের মতো পালানোর পথ পাবেন না।’

সেমিনারে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির মুফতি আহমেদ কাসেমী বলেন, বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দল আলেম-ওলামাদের কোনো ভূমিকাকে স্বীকার করতে চায় না। অথচ যখনই সংকট তৈরি হয়, তখনই আলেমরা আন্দোলনের মাঠে গেছেন। রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন। তিনিও সতর্ক করে বলেন, ‘ভবিষ্যতে যাঁরা ক্ষমতায় যাবেন, আপনারা মনে করবেন না জুলাই যোদ্ধারা হারিয়ে যাবে। যা ইচ্ছা তা করতে পারবেন, এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। আলেমরা দেশের প্রয়োজনে যুবকদের পাশে ছিলেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন।’

সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় নাগরিক পার্টির অঙ্গসংগঠন জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম বলেন, ১৬ বছর ধরে বাংলাদেশে আলেমরা জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ২০১৩ সালের শাপলা চত্বরে বহু আলেম শহীদ হয়েছেন, ২০২১ সালে মোদি (ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি) বিরোধী আন্দোলনে অনেকে জীবন দিয়েছেন। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানেও তাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাঁদের কোনো তালিকা নেই। তাঁদের কোনো তালিকা তৈরি করা হয়নি। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের করালগ্রাসে যেসব যুব–আলেম জীবন হারিয়েছেন, তাঁদের কথা আমরা রাষ্ট্রের কাছে তুলে ধরতে চাই, বাংলাদেশের মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাই। আমরা মনে করি, তাঁদের এই আত্মত্যাগকে জাতির সামনে উন্মোচিত করতে হবে।’

আলেমদের ভূমিকাকে খাটো করে দেখা হয় মন্তব্য করে তরিকুল ইসলাম বলেন, তাঁদের শুধু মসজিদ ও মাদ্রাসার মধ্যে সীমাবদ্ধ করে রাখা হয়। অথচ তাঁদের নেতৃস্থানীয় জায়গায় যাওয়া দরকার ছিল। তিনি বলেন, ‘যুব–আলমেরা সমাজের নেতৃস্থানীয় জায়গাগুলোতে নেতৃত্ব দেবেন। তাঁরা শুধু ইসলাম ও ধর্মের কথা বলবেন না, তাঁরা এ বাংলাদেশের চাঁদাবাজির বিরুদ্ধেও কথা বলবেন।’

বিএনপি স্বৈরাচার হওয়ার চেষ্টা করছে অভিযোগ করে জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম বলেন, আগে যেখানে আওয়ামী লীগ চাঁদাবাজি করত, এখন সেখানে বিএনপি চাঁদাবাজি করে। চাঁদার জন্য তারা মানুষকে পাথর দিয়ে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে। বিএনপি সংস্কারপন্থী দল নয় মন্তব্য করে তিনি বলেন, ফাঁকা মাঠে গোল দেওয়ার জন্য বিএনপি নির্বাচন নির্বাচন জপছে।

সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় যুবশক্তির সদস্যসচিব জাহেদুল ইসলাম ও মুখ্য সংগঠক ফরহাদ সোহেল, যুবশক্তির আলেম প্রতিনিধি মাওলানা ইদ্রিস, যাত্রাবাড়ীর প্রতিনিধি সাকিবুল ইসলাম, মোহাম্মদপুর প্রতিনিধি ফয়সাল আহাম্মেদ প্রমুখ।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: য বশক ত র রক ত দ য ল ইসল ম ইসল ম ব ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

জুলাই ঘোষণাপত্রের সাংবিধানিক স্বীকৃতি চায় সরকার, বিবেচনা করছে বিএনপি

ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গত বছরের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে চায় অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার, যা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ হিসেবে আলোচিত।

সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এ লক্ষ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্রের একটি খসড়া বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলকে পাঠানো হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মিলে ৫ আগস্টের আগেই এটি চূড়ান্ত করতে চায় সরকার।

সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদকে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি জুলাই ঘোষণাপত্রের একটি খসড়া বিএনপির কাছে পাঠান।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সরকার জুলাই ঘোষণাপত্রের সাংবিধানিক স্বীকৃতি চায়। সরকার এই ঘোষণাপত্রে আরও কিছু বিষয় রাখতে চায়, সে জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত প্রয়োজন।

সরকার প্রণীত খসড়া ঘোষণাপত্রে কিছু শব্দগত মারপ্যাঁচ আছে বলে মনে করেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী নেতারা। তাঁরা সেগুলোর সংশোধনের প্রস্তাব করবেন।

বিএনপির সূত্রগুলো বলছে, পরপর দুই দিন (মঙ্গল ও বুধবার) বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্ষদ জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভায় সংস্কার ও জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য প্রথম আলোকে জানান, এই ঘোষণাপত্রে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের উল্লেখ করা হয়। কিন্তু ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের উল্লেখ নেই। ঘোষণাপত্রে বিএনপি ঐতিহাসিক সব ঘটনার সংযুক্তি চাইতে পারে।

এ ছাড়া সরকার প্রণীত খসড়া ঘোষণাপত্রে কিছু শব্দগত মারপ্যাঁচ আছে বলে মনে করেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী নেতারা। তাঁরা সেগুলোর সংশোধনের প্রস্তাব করবেন।
জানা গেছে, জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়ায় বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের এই ভূখণ্ডের মানুষের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যুগের পর যুগ সংগ্রামের প্রসঙ্গ তুলে ধরা হয়। এর পরের বিভিন্ন প্রেক্ষাপট তুলে ২০২৪ সালে কীভাবে ছাত্র-জনতার গণবিক্ষোভ গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেয় এবং প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান, সে প্রসঙ্গও রয়েছে ঘোষণাপত্রের খসড়ায়। এ ছাড়া খসড়ায় জুলাই অভ্যুত্থানকালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি লুটপাটের অপরাধগুলোর উপযুক্ত বিচার করার অভিপ্রায়ের কথাও রয়েছে।

প্রায় পাঁচ মাস সরকারের দিক থেকে কোনো উদ্যোগ বা তৎপরতা দেখা যায়নি। পরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আন্দোলনের মুখে গত ১০ মে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ৩১ ডিসেম্বর ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ তৈরির উদ্যোগ নেয়। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের আশ্বাসে ঘোষণাপত্র প্রকাশের অবস্থান থেকে ছাত্ররা সরে আসেন। তখন জুলাই ঘোষণাপত্রের বিষয়টি রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনায় আসে। সে সময় সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই ঘোষণাপত্রের একটি খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছিল। ১২ ফেব্রুয়ারি বিএনপি এ বিষয়ে তাদের প্রস্তাব সরকারের কাছে জমা দেয়। এরপর প্রায় পাঁচ মাস সরকারের দিক থেকে কোনো উদ্যোগ বা তৎপরতা দেখা যায়নি। পরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আন্দোলনের মুখে গত ১০ মে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

এ বিষয়ে গতকাল বুধবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভার আগে স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঘোষণাপত্র তো ঘোষণাপত্র। এটি একটি রাজনৈতিক দলিল, যা আর্কাইভে (সংরক্ষণাগার) থাকতে পারে। তবে গণ-অভ্যুত্থান ২০২৪, অর্থাৎ জুলাই-আগস্টে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের এই ঐতিহাসিক ঘটনাকে সাংবিধানিকভাবে কোনো জায়গায় বা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে রাখা যায় কি না, সেটা আলোচনা করে দেখা হবে।’

দলীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, স্থায়ী কমিটির সভায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চলমান সংলাপে সংবিধান, জাতীয় নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা হয়। কিছু কিছু বিষয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
এর মধ্যে গত মঙ্গলবার রাতে স্থায়ী কমিটির সভায় সংস্কার ইস্যুতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের বিষয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেন সালাহউদ্দিন আহমদ। এরপর সংস্কারের বিভিন্ন ইস্যুতে নেতারা মতামত দেন। ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে সংসদে নারীদের আসন ৫০ থেকে ১০০-তে উন্নীত করার ব্যাপারে রাজনৈতিক ঐকমত্য হয়েছে। তবে তাঁরা কীভাবে নির্বাচিত হবেন, সে ব্যাপারে এখনো ঐকমত্য হয়নি। সভায় সিদ্ধান্ত হয়, তাঁরা প্রচলিত পদ্ধতিতে সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব নির্বাচিত করার পক্ষে অবস্থান নেবেন।

ঘোষণাপত্র তো ঘোষণাপত্র। এটি একটি রাজনৈতিক দলিল, যা আর্কাইভে (সংরক্ষণাগার) থাকতে পারে। তবে গণ-অভ্যুত্থান ২০২৪, অর্থাৎ জুলাই-আগস্টে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের এই ঐতিহাসিক ঘটনাকে সাংবিধানিকভাবে কোনো জায়গায় বা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে রাখা যায় কি না, সেটা আলোচনা করে দেখা হবে।বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ

ওই সভায় বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ মার্কিন শুল্ক আরোপের বিষয়ে বিএনপির নেতারা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এই শুল্কনীতি পুনর্বিবেচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রতি আহ্বান জানানোর সিদ্ধান্ত হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সহিংসতায় দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের নিয়ে বিভ্রান্তিকর প্রচার শনাক্ত
  • বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি পরিসংখ্যান
  • শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক
  • ১২ মাসে জয়ের চেয়ে হার বেশি, তবু বেতন বাড়ছে বাবর-সালমানদের
  • জুলাই সনদ: নতুন গণতান্ত্রিক পথযাত্রা
  • জুলাই ঘোষণাপত্রের সাংবিধানিক স্বীকৃতি চায় সরকার, বিবেচনা করছে বিএনপি
  • আলিয়ার কোটি টাকা ‘চুরি’, ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেপ্তার
  • নমিনির কাছে হস্তান্তর হবে মনোস্পুলের প্রয়াত উদ্যোক্তার শেয়ার