সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির ১৬ ইউনিটের কমিটিতে আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়কের পদ পেতে আগ্রহীদের মধ্যে প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে তিনজনের আবেদন নাকচ করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

এছাড়া কমিটিতে পদ পেতে আগ্রহীদের মধ্য থেকে আবেদন স্থগিত করা হয়েছে আরও ২৭ জনের। ওই তিনজনের বিরুদ্ধে বিগত সরকারের সময় ক্ষমতাসীন দলের সভা-সমাবেশে অংশ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আবেদন স্থগিত করা প্রার্থীদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও বিগত সরকারের মন্ত্রীদের কাছ থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে সুযোগ-সুবিধা নেওয়া এবং ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের অভিযোগ রয়েছে। 

জেলা বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল নেতা জানান, আওয়ামী লীগের শাসনামলের ১৫ বছরে বিএনপি নেতাকর্মীরা যখন নির্যাতিত হয়েছেন, তখন দলের কিছু সদস্য তাদের সঙ্গে আপস করেছেন। তারা ওই সময়ের দুর্নীতিবাজ আওয়ামী নেতাদের সঙ্গে ব্যবসাও করেছেন। নিজেদের গা বাঁচাতে দলীয় কর্মসূচিও এড়িয়ে গেছেন তারা। এমন সব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জেলার ১২ উপজেলা ও চার পৌরসভা ইউনিটে পদ প্রত্যাশী ৩০ জনের আবেদন প্রাথমিকভাবে বাতিল করা হয়। এর মধ্যে চূড়ান্তভাবে বাতিল হয়েছে তিনজনের আবেদন।

চূড়ান্তভাবে বাতিল হওয়া তিন পদপ্রত্যাশী বিএনপি নেতার মধ্যে আছেন সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আবেদনকারী মোল্লাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল হক, দিরাই উপজেলা বিএনপিতে আহ্বায়ক পদে আবেদনকারী রশিদ আহমদ বাচ্চু এবং সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আবেদনকারী ফারুক আহমদ। 

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল হক জানান, তিনি কোনো দল করেননি। নিজের দল ছাড়া অন্য কোনো দলের সভা-সমাবেশেও যাননি। কী কারণে তাঁর আবেদন বাতিল হয়েছে তা নিশ্চিতভাবে জানা নেই।

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির স্বাক্ষর প্রদানকারী সদস্য আব্দুল হক জানান, তিনজনের আবেদন চূড়ান্তভাবে নাকচ করা হয়েছে। ৩০ জনের বাকি ২৭ জন আবেদনকারীর বিরুদ্ধে পাওয়া অভিযোগ যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। প্রাথমিক বাছাইয়ে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সেগুলো সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়।

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন জানান, যাদের আবেদন চূড়ান্তভাবে নাকচ হয়েছে তাদের আবেদন ফরমের টাকাও ফেরত দেওয়া হবে। বিএনপির কোনো পর্যায়ের কমিটিতে তাদের না রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। অন্যগুলোর বিষয়ে দ্রুতই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে।

জেলার ১৬ ইউনিটে আহ্বায়ক ও প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক ও আহ্বায়ক পদে যাদের আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন–
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় আহ্বায়ক পদে আকবর আলী, কাজি নাসিম উদ্দিন লালা, আবুল কালাম, আবু সাঈদ মো.

খালিদ, নুর উদ্দিন ও আব্দুল ওয়াদুদ। প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক তৌহিদুল আলম রাজ্জাকী কায়েস, কবিরুল আলম, আব্দুল ওয়াদুদ, আব্দুর রহিম, খোরশিদ মিয়া, সাজুল মিয়া, আব্দুল হাই, ফারুক আহমদ লিলু, রাকিবুল ইসলাম দিলু, ইকবাল হোসেন, নিজাম উদ্দিন, ফুল মিয়া ও সেলিম উদ্দিন আহমদ। 

সুনামগঞ্জ পৌরসভার আহবায়ক পদে শেরেনূর আলী, রেজাউল হক, সুয়েব আহমদ, আব্দুল্লাহ আল নোমান, আনিসুজ্জামান শামীম, আব্দুল হান্নান ও সাইফুল্লাহ হাসান জুনেদ। 

প্রথম যুগ্ম-আহবায়ক পদপ্রার্থী– তাহের মিয়া, রুমেন মাহমুদ, আবুল হোসেন, মোর্শেদ আলম, আকবর আলী, মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া, আনোয়ার পারভেজ, ওমর খৈয়াম, মতিউর রহমান মতিন ও রেজাউল করিম। 

বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার আহ্বায়ক পদে রাজু আহমদ, ছবাব উদ্দিন, ফুল মিয়া, আব্দুস সাত্তার ও আব্দুস শহিদ। প্রথম যুগ্ম-আহবায়ক আশিকুর রহমান, সফিকুল ইসলাম, আব্দুল হাই, শাহাব উদ্দিন শাবুল ও আব্দুস সাত্তার। শান্তিগঞ্জে আহ্বায়ক পদে রওশন খান সাগর, হাবীব আহমদ চৌধুরী, ফারুক আহমদ, ফারিকুর রহমান, ছইয়ল মিয়া, আউয়াল উদ্দিন, জালাল উদ্দিন, আনসার উদ্দিন ও সুফি মিয়া। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক নুর আলী ও আমিনুর রশীদ, হারুন রশীদ।

ছাতক উপজেলায় আহ্বায়ক পদে আব্দুর রহমান, ফরিদ উদ্দিন, ফজলুল করিম বকুল ও অধ্যাপক শাহ শফিকুল আলম মতি। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক পদে নজরুল ইসলাম, আবু হুরায়রা ছরত ও মোশাররফ হোসেন। ছাতক পৌরসভায় আহ্বায়ক পদে আফসার উদ্দিন, লায়েক মিয়া, সামছুর রহমান সামছু, সামছুর রহমান বাবুল ও শহিদুর রহমান সোহেল। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক পদে জসিম উদ্দিন সোমেন, মেহেদী হাসান সোনা মিয়া, বাকী বিল্লাহ, জয়নাল আবেদীন মহিম ও তানিজুল ইসলাম।

ধর্মপাশা উপজেলায় আহ্বায়ক পদে লিয়াকত আলী, ইকবাল হোসেন মন্টু, নুরুল ইসলাম, আফসার আলম পীর ও কাজী মাজহারুল হক। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক পদে এসএম রহমত, ফারুক আহমদ, চন্দন খান, মজিবুর রহমান মজুমদার, সাইফুর রহমান কাঞ্চন, আব্দুল হক, আলমগীর, এসএম কালাম আজাদ, সোহেল মিয়া। 

তাহিরপুর উপজেলায় আহ্বায়ক পদে আবুল হোসেন, কামরুজ্জামান কামরুল, আনিসুল হক, খয়রাত হোসেন, গোলেনূর, আবুল কালাম আজাদ, লুৎফুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুনুর রশীদ, এমরান হোসেন, ফেরদৌস আলম ও বাদল মিয়া। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক পদে, নজরুল ইসলাম শাহ, জুনাব আলী, রাকাব উদ্দিন, বাদল মিয়া, আবুল হুদা, এনামুল করিম চৌধুরী হেলাল, মেহেদী হাসান উজ্জ্বল, রফিকুল ইসলাম, রুহুল আমীন, আলী আহমদ মুরাদ, ইলিয়াছ আহমদ, আবুল ইসলাম, একেএম নাসের উজ্জ্বল ও এমদাদুল হুদা।

দিরাই উপজেলায় আহ্বায়ক পদে আব্দুর রশিদ বাচ্চু, আব্দুল কাইয়ুম, আব্দুর রশিদ ও আবদাই মিয়া। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক পদে সমুজ মিয়া, হুমায়ুন কবীর তালুকদার, মঈনুদ্দিন চৌধুরী ও আব্দুল করিম চৌধুরী।

দিরাই পৌরসভায় আহ্বায়ক পদে আমির হোসেন, আমিরুল ইসলাম, সামছুল ইসলাম সুবাস, আফজাল হোসেন ও সামছুল আলম চৌধুরী। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন চৌধুরী, মাইদুল হোসেন চৌধুরী, মিজানুর রহমান ও কয়ছর ইসলাম সাব্বির মিয়া। দোয়ারাবাজারে আহ্বায়ক সামছুল হক নমু, আলতাফুর রহমান খসরু, আবু হেনা আজিজ, মোহাম্মদ আতাউর রহমান ও এম.এ বারী। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক এখলাছুর রহমান তালুকদার, আব্দুল মানিক, ফজলুল হক ও জমির উদ্দিন। 

জামালগঞ্জে আহ্বায়ক পদে মদরিছ মিয়া চৌধুরী, আব্দুল খালিক, রফিকুল ইসলাম বীন বারি, আজাদ হোসেন বাবলু, মোহাম্মদ আলী, শাহ মোহাম্মদ শাহজাহান, শফিকুর রহমান, সিরাজ মিয়া ও আবুল খায়ের। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক পদে এমদাদুল হক আফিন্দী, নাজিম উদ্দিন, আজিজুর রহমান, মিছবাহ উদ্দিন, মাছুম মাহমুদ তালুকদার ও জুলফিকার আলী চৌধুরী রানা। মধ্যনগরে আহ্বায়ক পদে আব্দুল জলিল মিয়া, আব্দুল হামিদ তালুকদার, আবে হায়াত ও ফজলু মিয়া। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক পদে আব্দুল কাইয়ুম মজনু, আবুল বাশার তালুকদার ও মোশাহিদ তালুকদার। 

জগন্নাথপুর উপজেলায় আহ্বায়ক আবু হুরায়রা ও লুৎফুর রহমান চৌধুরী এবং পৌরসভায় জিয়াউর রহীম শাহীন, আবিবুল বারি আয়হান ও নিজাম উদ্দিন। প্রথম যুগ্ম-আহ্বায়ক আব্দুল মতিন, কামাল হোসেন ও আছকির আলী।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব এনপ ফ র ক আহমদ র উপজ ল য় ফ র রহম ন র ল ইসল ম ত নজন র ব এনপ র কম ট ত ল কর ম প রসভ ল আলম

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা খর্ব হলে রাষ্ট্র পরিচালনায় ভারসাম্য নষ্ট হবে: সালাহউদ্দিন

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ থেকে কিছু সময়ের জন্য ওয়াকআউট করার পর আবারও আলোচনায় যোগ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা খর্ব করা হলে রাষ্ট্র পরিচালনায় ভারসাম্য নষ্ট হবে বলে তিনি সতর্ক করেছেন।

আজ সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার ২০তম দিনে সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

বিএনপির এই নেতা বলেন, দেশে যেন আর কখনো স্বৈরাচার বা ফ্যাসিবাদ জন্ম নিতে না পারে, সে লক্ষ্যে সংবিধান সংশোধনের উদ্যোগে বিএনপি সর্বোচ্চ সহযোগিতা করে যাচ্ছে।

সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকেই প্রস্তাব ছিল, কেউ যেন ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রী থাকতে না পারেন, সেটি গৃহীত হয়েছে। আমরা আরও প্রস্তাব দিয়েছি, নির্বাচন কমিশন গঠনে একটি স্বাধীন সার্চ কমিটি গঠন করা হোক, যেখানে সরকারি দল, বিরোধী দল ও বিচার বিভাগের প্রতিনিধি থাকবে, সেটিও গ্রহণযোগ্য হয়েছে।’

সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘আমরাই প্রস্তাব করেছি যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হলে পরবর্তী সময়ে সংসদ কোনো সংশোধনী আনলে, তা রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের আগে গণভোটে যেতে হবে। এটি গৃহীত হওয়া মানে, দেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য একটি বড় পদক্ষেপ।’

তবে এসব অগ্রগতির মধ্যেও নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিএনপির এই নেতা। বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘নির্বাহী বিভাগের জবাবদিহি যেমন সংসদের কাছে, তেমনি জনগণের কাছেও রয়েছে। কিন্তু যদি কর্তৃত্ব না থাকে, কেবল দায়িত্ব আর জবাবদিহি থাকে, তাহলে তা কার্যকর রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য যথেষ্ট নয়।’

সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগে নির্বাহী বিভাগের হাত–পা বাঁধা হলে তা ভবিষ্যতের জন্য বাধা সৃষ্টি করতে পারে বলেও মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নির্বাহী বিভাগকে শক্তিশালী হতে হবে, দুর্বল নয়।’

বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, তারা গঠনমূলক লক্ষ্য নিয়ে সংলাপে অংশ নিচ্ছে। তবে যেখানে মৌলিক দ্বিমত রয়েছে, সেখানে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকা বা মতপার্থক্য প্রকাশ করাও গণতন্ত্রের ভাষা।

সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘সব বিষয়ে ঐকমত্য হবে, এমন দাবি কেউ করেননি। দ্বিমত থাকবে, ভিন্নমত থাকবে, আর সেগুলোর মধ্য দিয়েই তো গণতন্ত্রের সংগ্রাম এগিয়ে যায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি না যে নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে কাউকে ঐকমত্যে বাধ্য করা উচিত। ঐকমত্যের অর্থই হচ্ছে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে পথচলা। বিএনপি অংশ না নিলে কীভাবে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, সেটি নিয়েও প্রশ্ন থেকে যায়।’

বক্তব্য শেষে সালাহউদ্দিন আহমদ জানান, সংলাপের পরবর্তী পর্যায়ে বিএনপি অংশ নেবে এবং ইতিবাচক আলোচনার জন্য প্রস্তুত থাকবে।

আরও পড়ুনঐকমত্য কমিশনের বৈঠক: ফায়ার অ্যালার্ম বেজে ওঠায় হুড়োহুড়ি করে বের হলেন সবাই৫৪ মিনিট আগেবিএনপির ওয়াকআউট

কমিশনের প্রস্তাবিত সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান আলোচনায় অংশ নেয়নি বিএনপি। বেলা সাড়ে ১১টার পর বিষয়টি আলোচনার জন্য উপস্থাপন করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানান, তাঁরা আলোচনায় অংশ নেবেন না।

পরে আলী রীয়াজ বলেন, বিএনপির পক্ষে বলা হয়েছে, তারা আলোচনায় থাকবে না। একটি রাজনৈতিক দল আলোচনায় অংশ না নিলে আলোচনা করা যাবে না, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত দিতে পারি না।

আজ আলোচনায় অংশ নিয়েছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলনসহ ৩০টি রাজনৈতিক দল।

আলোচনায় সভাপতিত্ব করছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত আছেন কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, এমদাদুল হক, সফর রাজ হোসেন, ইফতেখারুজ্জামান ও আইয়ুব মিয়া।

আরও পড়ুনজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াক আউট, পরে যোগদান২ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য
  • মানিব্যাগ তুলতে সেপটিক ট্যাংকে নেমে বড় ভাইয়ের মৃত্যু, ছোট ভাই হাসপাতালে
  • সিলেটে সহপাঠীর সঙ্গে বেড়াতে যাওয়া স্কুলছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
  • ৪ কলেজ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২১টি স্থাপনার নাম বদল
  • ২ বছরের ভেতরে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আপত্তি নেই বিএনপির
  • জুলাই সনদের খসড়ায় ফ্যাসিবাদের দুঃশাসনের চিত্র নেই: ইসলামী আন্দোলন
  • কক্সবাজারের সোনাদিয়া উপকূলে ভেসে এল অজ্ঞাতনামার লাশ, এখনো নিখোঁজ অরিত্র
  • তাজউদ্দীন আহমদ দেশের স্বাধীনতার প্রধান পুরুষ
  • মানবাধিকার মিশন নিয়ে উদ্বেগ, আলোচনা ছাড়া সিদ্ধান্ত ন্যায়সংগত হয়নি: সালাহউদ্দিন আহমদ
  • নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা খর্ব হলে রাষ্ট্র পরিচালনায় ভারসাম্য নষ্ট হবে: সালাহউদ্দিন