টেকনাফে পাহাড় থেকে ৫ কাঠুরিয়াকে অপহরণ, মুক্তিপণ দাবি
Published: 5th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
কক্সবাজারের টেকনাফের একটি পাহাড় থেকে ৫ কাঠুরিয়াকে অপহরণ করেছে দুর্বৃত্তরা।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে বাহার ছড়া ইউনিয়নের বাইন্যাপাড়া পাহাড় থেকে তাদের অপহরণ করা হয়।
অপহৃতরা হলেন- টেকনাফের বাহারছড়ার বাইন্ন্যা পাড়ার বাসিন্দা আব্দুল হকের ছেলে মারুফ উল্লাহ (১৮), মো.
স্থানীয় ইউপি সদস্য হুমায়ুন কবির জানান, লাকড়ি সংগ্রহ করতে গেলে অস্ত্রের মুখে ১৫ জনকে ধরে নিয়ে যায়। পরে ১০ জনকে ছেড়ে দিলেও এখনো ৫ জন অপহরণকারীদের কাছে রয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও জানান, মুক্তিপণের জন্য পাঁচজনকে আটক রেখেছে অপহরণকারীরা। বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে।
টেকনাফ মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হিমেল রায় বলেন, বিষয়টি তিনি জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের মাধ্যমে অবহিত হয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত ভুক্তভোগীদের স্বজন বা কারও পরিবারের কাছ থেকে কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
তারপরও ঘটনার ব্যাপারে পুলিশ খোঁজ খবর নিচ্ছে এবং তাদের উদ্ধারে পুলিশের অভিযান চলছে বলে জানান তিনি।
বিএইচ
উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
সাতক্ষীরায় ৮ দিনেও খোঁজ মেলেনি অপহৃত কিশোরীর
সাতক্ষীরার আশাশুনি থেকে আট দিন আগে অপহরণ হওয়া এক কিশোরীর খোঁজ এখনো মেলেনি। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হলেও মেয়েটিকে খুঁজে বের করতে পারেনি পুলিশ। মেয়েকে জীবিত ফেরত পেতে ব্যাকুল হয়ে আছে পরিবার।
বৃহস্পতিবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে অপহৃতের বাবা বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান।
আরো পড়ুন:
আইজিপির সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
নির্বাচনে পুলিশকে নিরপেক্ষ থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার
মেয়েটির বাবার করা অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, তার ১৫ বছর বয়সী মেয়েকে বিভিন্ন সময়ে কু-প্রস্তাব দেন আশাশুনির খড়িয়াটী গ্রামের পীর আলী সরদারের ছেলে গোলাম কিবরিয়া। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় গত ২২ অক্টোবর মাদারাসায় যাওয়ার পথে গোলাম কিবরিয়া তার সহযোগীদের সহায়তায় মেয়েটিকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এরপর থেকে মেয়ের কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। অভিযুক্তরা তাকে অজ্ঞাত স্থানে আটকে রেখেছে। এ ঘটনায় আশাশুনি থানায় জিডি করেন মেয়েটির বাবা, যার নং ১৩১২, তাং- ২৭/১০/২৫।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত গোলাম কিবরিয়ার মোবাইলে কল করা হলেও তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সামসুল আরেফিন বলেন, “মেয়েটির পরিবার সাধারণ ডায়েরি করেছে। মেয়েটিকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। আশা করছি, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে তাকে উদ্ধার করতে পারব।”
ঢাকা/শাহীন/মাসুদ