জামান টাওয়ারের ৬ তলায় আগুনের সূত্রপাত, কাজ করেনি ফায়ার সেফটি: ফায়ার সার্ভিস
Published: 26th, February 2025 GMT
রাজধানীর নয়াপল্টনে জামান টাওয়ারে লাগা আগুনের সূত্রপাত ভবনটির ছয়তলায় থাকা রেস্টুরেন্ট থেকে। ভবনটিতে ফায়ার সেফটি ছিল। তবে সেগুলো প্রত্যেকটি সঠিকভাবে কাজ করেনি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
বুধবার সকালে জামান টাওয়ারের আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপ-পরিচালক মো.
তিনি বলেন, ভেল্টিনেশনের সমস্যার কারণে ৭, ৮, ৯ ও ১০ তলার মধ্যে আগুন ও ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়েছিল। বৈদ্যুতিক ডার্ক লাইন ও সিঁড়িতেও ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে।
ছালেহ উদ্দিন বলেন, এরপরেও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছে। বাইরে থেকে টিটিএল দিয়ে পানি দেওয়া হয়। এরপর ভবনের ভেতরে ঢুকে পানি দিয়ে অগ্নিনির্বাপণ করছে।
আগুনের সূত্রপাতের বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, নয়াপল্টনে জামান টাওয়ারে ছয়তলায় ঢাকা রেস্টুরেন্ট নামের রেস্টুরেন্ট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহত পাইনি। আশা করছি হতাহত নেই। ১০ তলা থেকে দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। ভবনটিতে ফায়ার সেফটি ছিল। সেগুলো প্রত্যেকটি সঠিকভাবে কাজ করেনি।
বারবার এই জামান টাওয়ারে কেন আগুন, খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান ছালেহ উদ্দিন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ক জ কর
এছাড়াও পড়ুন:
অসুখবিসুখে কষ্ট পেয়ে, বিছানায় পড়ে বাঁচতে চাই না: ববিতা
জন্মদিনে দেশে নেই দেশবরেণ্য অভিনয়শিল্পী ববিতা। তিনি এখন আছেন কানাডায়, একমাত্র ছেলে অনিকের কাছে। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে ছেলের কাছে উড়াল দিয়েছেন ববিতা। থাকবেন আগামী নভেম্বর পর্যন্ত। এরপর দেশবরেণ্যে এই অভিনয়শিল্পীর ঢাকায় ফেরার কথা। আজ বুধবার কানাডার স্থানীয় সময় সকালে প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপে কথা প্রসঙ্গে জানালেন ববিতা।
আজ ৩০ জুলাই ববিতার জন্মদিন। কয়েক বছর ধরে এই দিনে ঢাকায় থাকলে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে গুলশানের বাসায় গান শোনা, আড্ডা দেওয়া, খাওয়াদাওয়া হয়। এর বাইরে পরিচিতজনেরা শুভেচ্ছা জানান। এবার ওসব নেই, যেহেতু কানাডায় আছেন তিনি। ববিতা প্রথম আলোকে জানান, জন্মদিন নিয়ে সেভাবে কোনো ধরনের পরিকল্পনা নেই। কখনো এটা থাকেও না। বললেন, ‘আমার ছেলের আজকে অফিস আছে। বিকেল পাঁচটায় ওর অফিস শেষ হবে। এরপর মা–ছেলে দুজন মিলে ঘুরতে যাব। ছবি তুলব। রাতের খাবার খাব। কেক কাটব। তারপর দুজন মিলে বাসায় ফিরব। ছেলের কাছে আছি, এটাই সবচেয়ে বেশি ভালো লাগার।’
ফরিদা আক্তার ববিতা