ভয়াভব অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালি পরিদর্শন করেছে তদন্ত কমিটির সদস্যরা। 

বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তদন্ত কমিটির সদস্যরা সাজেক ভ্যালির অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত রুইলুই পাড়ায় যান। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন- তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক রাঙামাটি স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মো.

মোবারক হোসেন, সদস্য সচিব বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরীন আক্তারসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। তারা ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলেন। 

আরো পড়ুন:

সাজেকে যেতে পারবেন পর্যটকরা

সাজেক যেন ‍যুদ্ধবিধ্বস্ত নগরী

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক মো. মোবারক হোসেন বলেন, ‍“অগ্নিকাণ্ডের উৎস ও কারণ উদঘাটনের জন্য আজ আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আমরা প্রতিবেদন এবং সুপারিশ প্রদান করব।” 

গত সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সাজেকের একটি কটেজ থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৩৪টি রিসোর্ট-কটেজ, ২৭টি দোকান-রোস্তোরাঁ এবং ৩৫টি বসতঘর আগুনে পুড়ে যায়।

ঢাকা/শংকর/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

গ্রিল কেটে বাসায় চুরি, গ্রেপ্তার ৫

রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন মাটিকাটা এলাকায় একটি বাসার গ্রিল কেটে চুরি করা মালামাল উদ্ধারসহ পাঁচ চোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপরে ক্যান্টনমেন্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুল আলিম এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, গত ২৮ এপ্রিল রাত আনুমানিক ১০টার দিকে ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন মাটিকাটা এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচ চোরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি স্বর্ণের গলার হার, এক জোড়া স্বর্ণের দুল, একটি স্বর্ণের আংটি, দুই জোড়া স্বর্ণের বালা, এক জোড়া রুপার বালা, দুই জোড়া সিটিগোল্ডের চুড়ি, এক জোড়া ব্রোঞ্জের চুড়ি, একটি মোবাইল ফোন ও চুরির কাজে ব্যবহৃত একটি সেলাই রেঞ্জ উদ্ধার করা হয়েছে। তারা পেশাদার চোর চক্রের সক্রিয় সদস্য।

গ্রেফতার পাঁচ চোর হলো—মো. শাহ আলম (২২), মো. সাব্বির হোসেন (২০), মো. রাজু, মো. মুরাদ (২১) ও মো. স্বপন মিয়া (২৫)। 

গত ২৫ এপ্রিল সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৬টা থেকে রাত সাড়ে ৯টার মধ্যে মো. আলী আকবরের বাসার গ্রিল কেটে ভিতরে ঢোকে চোরের দল। তারা ১৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, একটি মোবাইল ফোন এবং ১২ লাখ টাকা চুরি করে নিয়ে যায়। 

আলী আকবরের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি চুরির মামলা হয়। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের অবস্থান শনাক্ত করে ওই পাঁচ চোরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ঢাকা/এমআর/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ