চলচ্চিত্রটির নাম ‘আহা মাতৃভাষা’। নামটি বাংলায় হলেও এটি ম্রো ভাষার প্রথম চলচ্চিত্র। ম্রো জীবন ও সমাজ নিয়ে প্রামাণ্য এই চলচ্চিত্র আবর্তিত হয়েছে ম্রো ভাষার লেখক ও গবেষক ইয়াংঙান ম্রোকে নিয়ে। তাঁর মধ্যে দিয়েই দেখানো হয়েছে ম্রো সমাজকে।

গত শতকের আশির দশকের মাঝামাঝিতে বাইরের জগতে ম্রো সম্প্রদায়ের মানুষের পদচারণের শুরু। একদিকে নিজেদের ঐতিহ্য-সংস্কৃতি ধরে রাখার সংগ্রাম, অন্যদিকে এগিয়ে যাওয়ার তাড়না। দ্বিমুখী এই সংগ্রামই চলচ্চিত্রের উপজীব্য। আর ম্রো সমাজের প্রতিনিধি হয়ে ওঠা ইয়াংঙান ম্রো রয়েছেন কেন্দ্রীয় ভূমিকায়। নিজের মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ করতে তিনি শুরু করেছিলেন লেখালেখি। আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর হয়েও ছাড়েননি ম্রোদের প্রথাগত জীবনযাপন।

ম্রো ভাষার লেখক ও গবেষক ইয়াংঙান ম্রোকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে এই প্রামাণ্য চলচ্চিত্র।.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব

বায়ার্ন মিউনিখ ৩–১ চেলসি

২০১২ সালে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইতিহাস গড়েছিল চেলসি। ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখকে টাইব্রেকারে হারিয়ে প্রথমবারের মতো পরেছিল ইউরোপসেরার মুকুট।

 তবে এরপর থেকে বায়ার্নের সঙ্গে মুখোমুখি সব ম্যাচেই হেরেছে চেলসি। লন্ডনের ক্লাবটি পারল না আজও। হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে ৩–১ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন।

আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচের ২০ মিনিটে বায়ার্ন প্রথম গোলটা পেয়েছে উপহারসূচক। চেলসির সেন্টার–ব্যাক ট্রেভোহ চালোবাহ নিজেদের জালে বল জড়ালে এগিয়ে যায় বাভারিয়ানরা।

কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কেইন। এবার ভুল করে বসেন চেলসির মইসেস কাইসেদো। নিজেদের বক্সে কেইনকে কাইসেদো অযথা ট্যাকল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।

নতুন মৌসুমে গোলের পর গোল করেই চলেছেন হ্যারি কেইন

সম্পর্কিত নিবন্ধ