মা-বাবা হচ্ছেন কিয়ারা-সিদ্ধার্থ
Published: 28th, February 2025 GMT
দীর্ঘ দিন চুটিয়ে প্রেম করার পর ২০২৩ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি সাতপাকে বাঁধা পড়েন বলিউডের তারকা জুটি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি। বিয়ের দুই বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই গুঞ্জন চাউর হয়েছিল, বাবা-মা হতে যাচ্ছেন এই তারকা দম্পতি। অবশেষে সেই গুঞ্জনই সত্যি হলো। এ দম্পতির সংসার আলো করে আসছে নতুন অতিথি।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) কিয়ারা আদভানি মা হতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আজ দুপুরে নিজের ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেন তিনি। তাতে দেখা যায়, দুই জোড়া হাতের ওপরে রাখা ছোট্ট এক জোড়া জুতা। ক্যাপশনে এ অভিনেত্রী লেখেন— “আমাদের জীবনের সবচেয়ে সেরা উপহার। খুব শিগগির আসছে।”
এরপর থেকে ভক্ত-অনুরাগীদের পাশাপাশি সহকর্মীদের শুভেচ্ছা বার্তায় ভাসছেন কিয়ারা-সিদ্ধার্থ। শিল্পা শেঠি লেখেন, “অভিনন্দন।” অভিনেত্রী আলিয়া ভাট একগুচ্ছে লাল রঙের লাভ ইমোজি দিয়েছেন। নীতু কাপুর লেখেন, “খুব খুশি হয়েছি কিয়ারা।” রাধিকা মদন লেখেন, “অভিনন্দন।” এমন অসংখ্য মন্তব্য শোভা পাচ্ছে কমেন্ট বক্সে।
আরো পড়ুন:
শিবলিঙ্গ জড়িয়ে ধরে বিতর্কে অক্ষয়
ষোলতে বিয়ে, সতেরোতে জমজ সন্তানের মা, আঠারোতে অভিনেত্রীর বিচ্ছেদ
‘শেরশাহ’ সিনেমার শুটিং সেট থেকেই প্রেমের সম্পর্কে জড়ান সিদ্ধার্থ-কিয়ারা। তারপর এ জুটির প্রেম-বিয়ে নিয়ে আলোচনা কম হয়নি। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি রাজস্থানের জয়সালমীরে সাতপাকে বাঁধা পড়েন তারা।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের পরিবর্তে উচ্চশিক্ষায় ভারতীয়রা কেন ঝুঁকছেন বাংলাদেশ–সিঙ্গাপুর–উজবেকিস্তান–রাশিয়ার দিকে
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো দেশগুলো উচ্চশিক্ষার জন্য বরাবরই বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য অন্যতম সেরা গন্তব্য। কিন্তু ভারতীয়দের ক্ষেত্রে দুই বছরের এক চিত্রে দেখা গেছে উল্টো প্রবণতা। দেশটির শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে অন্য অনেক দেশকে বেছে নিচ্ছেন।
পশ্চিমা দেশগুলোর পরিবর্তে উচ্চশিক্ষায় ভারতীয় শিক্ষার্থীরা ঝুঁকছেন রাশিয়া, বাংলাদেশ, সিঙ্গাপুর ও উজেবিকস্তানের দিকে। কেন এমন প্রবণতা, শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশ, উজবেকিস্তান, রাশিয়া ও সিঙ্গাপুরের মতো দেশে ঝুঁকে পড়ার কারণ খুঁজেছেন ভারতের গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের সাংবাদিক মিলান শর্মা।
বাংলাদেশে ২০২৩ সালে ভারতীয় শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২০ হাজার ৩৬৮। এ সংখ্যা ২০২৪ সালে বেড়ে হয়েছে ২৯ হাজার ২৩২ জন।আরও পড়ুনঅস্ট্রেলিয়ার আরটিপি বৃত্তি, টিউশন ফি মওকুফ, উপবৃত্তি-ভ্রমণ ভাতাসহ নানা সুযোগ ৩ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা দেশগুলোয় পড়াশোনার ক্ষেত্রে ভারতের শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কমছে। ২০২৪ সালে এ সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। ২০২৩ সালের সঙ্গে তুলনায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নতুন এ তথ্য অনুযায়ী, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো জনপ্রিয় গন্তব্যগুলোতে শিক্ষার্থীদের হার গত বছরের (২০২৩ সাল) তুলনায় ২০২৪ সালে কমে গেছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নতুন এ তথ্য পার্লামেন্টে তুলে ধরেছে। ২০২৩ সালে যেখানে বিদেশে পাড়ি দেওয়া ভারতীয় শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৮ লাখ ৯২ হাজার, সেখানে ২০২৪ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫৯ হাজারে।
ভারতীয় শিক্ষার্থী সবচেয়ে কম পড়তে গেছেন কানাডায়। রাজনৈতিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে দেশটিতে পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর যাওয়া সংখ্যা প্রায় ৪১ শতাংশ কমে গেছে। ২০২৩ সালে যেখানে ২ লাখ ৩৩ হাজার ৫৩২ ভারতীয় শিক্ষার্থী ছিলেন কানাডায়, ২০২৪ সালে সেটি কমে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৬০৮ জনে নেমেছে।
ছবি: সংগৃহীত