রিং শাইনের সঙ্গে বেপজার ৫ প্লটের লিজ বাতিল
Published: 2nd, March 2025 GMT
অর্থ প্রদান না করায় পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রিং সাইন টেক্সটাইলস লিমিটেডের সঙ্গে ৫টি প্লটের (২৩১-২৩৬) লিজ চুক্তি বাতিল করেছে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন অথরিটি (বেপজা)।
রবিবার (২ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
রিং সাইন টেক্সটাইলস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সংবাদপত্র ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদ সম্পর্কিত বিষয়ে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ডিএসই ও সিএসই চিঠি দেয়।
আরো পড়ুন:
বসুন্ধরা পেপারের শেয়ারদর বাড়ছে
ডিএসইতে সাপ্তাহিক দাম বাড়ার শীর্ষে এস আলম কোল্ড
ওই চিঠির জবাবে কোম্পানিটি জানিয়েছে, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে, সংবাদপত্র এবং অনলাইন নিউজ পোর্টাল উভয়েই প্রকাশিত খবর সঠিক। কারণ বাংলাদেশ এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন অথরিটি ২০ ফেব্রুয়ারি চুক্তি বাতিলের বিষয়ে আমাদেরকে চিঠি দিয়েছে। যদিও কোম্পানি কর্তৃপক্ষ চুক্তি বাতিল না করার জন্য বেপজাকে অনেক অনুরোধ জানানো হয়েছিল।’
কোম্পানি কর্তৃপক্ষ আরো জানায়, বেপজার চিঠি ও তাদের নির্দেশাবলী অনুসরণ করে, কোম্পানির ম্যানেজমেন্ট এ অপ্রত্যাশিত সমস্যা সমাধান করার জন্য গুরুত্ব সহকারে পদক্ষেপ নিয়েছে। এখানে উল্লেখ করা খুবই প্রাসঙ্গিক যে, বেপজার সাথে দীর্ঘদিনের বকেয়া পাওনা সমন্বয় করার জন্য কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা গত ২৭তম এজিএমে ইতিমধ্যেই অব্যবহৃত আইপিও তহবিল থেকে ১০ লাখ মার্কিন ডলার প্রদান ও অনুমোদন করেছেন, যা এখনও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিবেচনাধীন রয়েছে।
ঢাকা/এনটি/এসবি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
১০ ও ১১ মে সিটি ব্যাংকের সব সেবা বন্ধ থাকবে
ডেটা সেন্টার স্থানান্তরের কাজ সম্পন্ন করতে লেনদেনসহ সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম দুই দিন বন্ধ রাখবে সিটি ব্যাংক। আগামী ৯ মে রাত ১২টা থেকে ১১ মে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে ব্যাংকটিকে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধ বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এ–সংক্রান্ত আদেশে বলা হয়েছে, ডেটা সেন্টার স্থানান্তর কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য আগামী ৯ মে রাত ১২টা থেকে ১১ মে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে সিটি ব্যাংককে সম্মতি দেওয়া হলো।
১৯৮৩ সালে যাত্রা শুরু করা সিটি ব্যাংকের গ্রাহক গত বছর শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ লাখে। ২০০৭ সালে ব্যাংকটির গ্রাহক ছিল ৬৮ হাজার। ব্যাংকটির কর্মকর্তার সংখ্যা এখন ৫ হাজার ৩২১ জন। দেশের সবচেয়ে বেশি সাত লাখ ক্রেডিট কার্ড গ্রাহক রয়েছে সিটি ব্যাংকের। ব্যাংকটির ক্রেডিট কার্ডের ঋণের পরিমাণ প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। গত বছর শেষে ব্যাংকটির আমানত বেড়ে হয়েছে ৫১ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। আর ঋণ ছিল ৪৪ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। গত বছর শেষে হাজার কোটি টাকা মুনাফার মাইলফলক ছুঁয়েছে সিটি ব্যাংক। ব্যাংকটি গত বছর শেষে সমন্বিত মুনাফা করেছে ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে ব্যাংকটির সমন্বিত মুনাফার পরিমাণ ছিল ৬৩৮ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ব্যাংকটির মুনাফা ৩৭৬ কোটি টাকা বা ৫৯ শতাংশ বেড়েছে।