চীনের বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি নতুন একটি সুপারকন্ডাক্টিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরি করেছেন। এর নাম রাখা হয়েছে চুছোংচি ৩.০। ১০৫ কিউবিটের একটি পরীক্ষামূলক কম্পিউটার এটি।

সুপারকন্ডাক্টিং প্রযুক্তিতে কোয়ান্টাম কম্পিউটিং ক্ষমতার নতুন রেকর্ড স্থাপন করেছে চীনের এই আবিষ্কার।

চীনা গবেষক পান চিয়ানওয়ে, চু সিয়াওবো এবং পেং ছেংচি যৌথভাবে এই কম্পিউটার তৈরি করেছেন। এতে ১০৫টি কিউবিট এবং ১৮২টি কাপলার রয়েছে। কোয়ান্টাম র‌্যান্ডম সার্কিট স্যাম্পলিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারে এটি, যা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপারকম্পিউটারের তুলনায় কোয়াড্রিলিয়ন (১০ এর পর ১৫টি শূন্য) গুণ দ্রুত এবং গুগলের ২০২৪ সালে তৈরি কোয়ান্টাম কম্পিউটারের চেয়েও ১০ লাখ গুণ দ্রুত গণনা করতে পারবে।

২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র সাইকামোর নামে একটি কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরি করে। ২০২০ সালে চীন তৈরি করেছ চিউচাং কোয়ান্টাম কম্পিউটার।
২০২১ সালে চীন ৬৬-কিউবিটের চুছোংচি ২.

১ তৈরি করে। এ কম্পিউটার তৈরিতে গবেষণা সংক্রান্ত বিস্তারিত প্রকাশ হয়েছে ফিজিক্যাল রিভিউ লেটার্স জার্নালে।

চুছোংচি ৩.০ কোয়ান্টাম ভুল সংশোধন, কোয়ান্টাম সম্পৃক্ততা, কোয়ান্টাম সিমুলেশন এবং কোয়ান্টাম রসায়ন নিয়ে কাজ করতে সক্ষম।

গবেষক চু সিয়াওবো জানিয়েছেন, তারা বর্তমানে সারফেস কোড ভুল সংশোধন নিয়ে গবেষণা করছেন।

তথ্য ও ছবি: সিনহুয়া

ঢাকা/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি মাইলফলক ছোঁয়ার বলেই আশা আছে বাংলাদেশের

২৮ নভেম্বর, ২০০৬—এদিন খুলনায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলে বাংলাদেশ। ১৯ বছর পর আজ বাংলাদেশ খেলতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের ২০০তম ম্যাচ। মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচটি কাকতালীয়ভাবে বাংলাদেশের জন্য এশিয়া কাপে টিকে থাকার লড়াই।

আজ আবুধাবিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হেরে গেলেই এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়ে যাবে বাংলাদেশ।

১৯৯টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ জিতেছে ৭৯ ম্যাচ, হেরেছে ১১৫ ম্যাচ। আজ টি-টোয়েন্টিতে ৮০তম জয় পেতে বাংলাদেশের জন্য অনুপ্রেরণা হতে পারে মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচগুলোতে দলের আগের কীর্তি।

শততম টি–টোয়েন্টি ম্যাচে জিতেছিল বাংলাদেশ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এমবাপ্পের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের রোমাঞ্চকর জয়
  • আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি মাইলফলক ছোঁয়ার বলেই আশা আছে বাংলাদেশের