বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) বড় ধরনের সাইবার হামলা হয়েছে। এক পোস্টে সাইবার হামলার বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার সকাল থেকেই এশিয়া, ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন দেশের ব্যবহারকারীরা এক্স ব্যবহারে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। অনেকেই তাদের আইডিতে প্রবেশ করতে পারছিলেন না।

পরে বিষয়টি নিয়ে নিজেই এক্সে একটি পোস্ট দেন ইলন মাস্ক। তিনি লিখেছেন, ‘এক্সে বড় ধরনের সাইবার হামলা হয়েছে (এখনও হচ্ছে)’। তবে এই সমস্যার মধ্যেই কখনো কখনো এক্সে প্রবেশ করা যাচ্ছিল।

ইলন মাস্ক এটিকে সাইবার হামলা দাবি করলেও তিনি কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে গত বছর ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময়ও এই ধরনের সমস্যা হয়েছিল এক্সে। প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে সাক্ষাৎকারটি নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ৪০ মিনিট পরে শুরু হয়। এর কারণ হিসেবে সাইবার আক্রমণকে দায়ী করেছিলেন ইলন মাস্ক।

এদিকে সাইবার নিরাপত্তা বিশষেজ্ঞরা বলেছেন, এক্সের পরিচালন প্রক্রিয়া না দেখে কী ঘটেছে তা বলা কঠিন। তবে সমস্যার স্থায়িত্ব দেখে ধারণা করা হচ্ছে এটি সাইবার হামলা।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইলন ম স ক সমস য র

এছাড়াও পড়ুন:

সৌদি আরবের কাছে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র

সৌদি আরবের কাছে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সৌদি আরব সফরের আগে শুক্রবার এ অনুমোদন দেওয়া হলো।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি তারা কংগ্রেসকে জানিয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর মধ্যে থাকবে মধ্যপাল্লার ১ হাজার ‘এআইএম–১২০’ ক্ষেপণাস্ত্র। আকাশে থাকা লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করার জন্য কোনো আকাশযান থেকে (এয়ার টু এয়ার) এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ছোড়া যায়।

আগামী ১৩ থেকে ১৬ মে সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে সম্প্রতি প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নিতে ইতালির রাজধানী রোমে সংক্ষিপ্ত সফর করেছিলেন তিনি। এটিই ছিল দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসার পর মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রথম বিদেশ সফর।

তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরবের সঙ্গে বড় ধরনের বাণিজ্যচুক্তি করার কথা আগে থেকেই বলে আসছিলেন ট্রাম্প। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে মস্কো ও কিয়েভের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করছে রিয়াদ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ