গরমের দিনগুলোতে সবাই একটি আরামদায়ক, স্বাস্থ্যকর ও শক্তিশালী এয়ার কন্ডিশনার বা এসি চান; যা শুধু শীতল বাতাস দেয় না, বরং সুরক্ষিত এবং সতেজ পরিবেশও সৃষ্টি করে। এ জন্য অনেকেই বেছে নেন ‘বেকো’ এসি, যা ইউরোপের এক নম্বর হোম অ্যাপ্লায়েন্স কোম্পানির একটি ব্র্যান্ড। বেকো এসির আধুনিক প্রযুক্তি এবং উন্নত ফিচারের মাধ্যমে সেরা শীতল পরিবেশ তৈরি করে, যা স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত উপকারী।

বেকো এসির বৈশিষ্ট্য

১.

অত্যাধুনিক অ্যানিয়ন প্রযুক্তি: বেকো এসিতে রয়েছে অ্যানিয়ন প্রযুক্তি, যা আয়নাইজেশনের মাধ্যমে ঘরের বাতাসে থাকা ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস দূর করে শারীরিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। এর ফলে শুধু ঠান্ডা বাতাসই নয়, পাওয়া যায় পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর বাতাস।

২. ওয়াই-ফাই প্রযুক্তি: বেকো এসির মাধ্যমে স্মার্টফোন ব্যবহার করে যেকোনো জায়গা থেকে এসির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ফলে আপনি যেখানেই থাকুন, এসির তাপমাত্রা নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে পারবেন।

৩. জোন ফলো প্রযুক্তি: ‘জোন ফলো’ স্মার্ট সেন্সরের মাধ্যমে বেকো এসি ঘরের নির্দিষ্ট স্থানে প্রয়োজনমতো ঠান্ডা বাতাস ছড়িয়ে দেয়। ফলে আপনার ঘরের প্রতিটি কোনায় সমান ঠান্ডা বাতাস পৌঁছায়।

৪. ফোর-ডি অটো-সুইং ডিজাইন: বেকো এসিতে থাকা বিশেষ এ ডিজাইন ঠান্ডা বাতাসের প্রবাহ ঘরের চতুর্দিকে সমানভাবে ছড়িয়ে দেয়, যার ফলে ঠান্ডা বাতাসে ঘর সারা দিন শীতল থাকে।

৫. সুপার মোড এবং কোয়াইট মোড: বেকো এসিতে রয়েছে ‘সুপার মোড’, যা দ্রুত রুম ঠান্ডা করে এবং ‘কোয়াইট মোড’ চালু করলে এসি চলে কোনো বাড়তি শব্দ ছাড়াই। বিশেষ করে ঘুমানোর জন্য এটি অত্যন্ত উপযোগী।

৬. ডিমার ফিচার: এ ফিচারের মাধ্যমে এসির সামনের প্যানেলের লাইট বন্ধ হয়ে ঘুমের পরিবেশকে আরও প্রশান্তিময় করে তোলে, যা আপনার আরামদায়ক বিশ্রামের জন্য একটি দারুণ সুবিধা।

পরিবেশবান্ধব এবং স্বাস্থ্যসম্মত প্রযুক্তি

বেকো এসি শুধু শক্তিশালী নয়, এটি পরিবেশবান্ধবও। এর উচ্চ ঘনত্বসম্পন্ন ‘হাইজিন ফিল্টার’ এসি থেকে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত ধুলাবালু অপসারণ করতে পারে। ফিল্টারটি সহজেই পরিষ্কার করা যায়। এ ছাড়া এতে থাকা ‘হেপা ফিল্টার’ বাতাসে থাকা ক্ষতিকারক সূক্ষ্ম কণাগুলোকে ৯৯.৯৮ শতাংশ পর্যন্ত দূর করে। ফলে আপনি প্রতিদিন সতেজ এবং পরিষ্কার বাতাস উপভোগ করতে পারেন।

স্বয়ংক্রিয় পরিষ্কার ফাংশন

বেকো এসির ‘অটো-ক্লিন ফাংশন’ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফ্রস্টিং ও ডি-ফ্রস্টিং চক্রের মাধ্যমে এসির ভেতরের ধুলাবালু, ময়লা, ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া পরিষ্কার করে বিশুদ্ধ বাতাস নিশ্চিত করে। এই প্রযুক্তি এসির পরিষ্কার রাখার ঝামেলাকে কমিয়ে আনে এবং এসির কার্যক্ষমতাও বাড়ায়।

নিরাপত্তাপ্রযুক্তি

নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বেকো এসিতে রয়েছে ‘অটো-ডায়াগনোসিস অ্যান্ড সেফটি’ প্রযুক্তি। এর মাধ্যমে কোনো লিকেজ থাকলে এসি অটোমেটিকভাবে বন্ধ হয়ে যায় এবং ডিসপ্লেতে ত্রুটির কোড প্রদর্শিত হয়, ফলে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা থেকে সুরক্ষা পাওয়া যায়।

টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী উপকরণ

বেকো এসিতে ব্যবহৃত ‘গোল্ড হাইড্রোফিলিক ফিনস’ কনডেন্সার বৃষ্টি, নোনতা পানি, বাতাসের বাষ্প এবং অন্যান্য ক্ষয়কারী উপাদান থেকে এসিকে সুরক্ষিত রাখে এবং মরিচা প্রতিরোধ করে। এই ফিচারের ফলে এসি দীর্ঘ সময় ধরে কার্যক্ষম থাকে।

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী প্রযুক্তি

বেকো এসি বিদ্যুৎ খরচ সাশ্রয়ী। এর ‘ইনভাটার কম্প্রেসার’ এবং ‘আল্ট্রা-লো এনার্জি কনজামশন টেকনোলজি’ বিদ্যুৎ অপচয় রোধ করে, ফলে আপনি কম খরচে দীর্ঘ সময় শীতল বাতাস উপভোগ করতে পারেন। এ ছাড়া বেকো এসিতে ব্যবহৃত পরিবেশবান্ধব ‘আর-৩২’ গ্যাস এসি চালানোর সময় পরিবেশের ক্ষতি কমায়।

অফার ও ওয়ারেন্টি

আসন্ন ঈদ উপলক্ষে আকর্ষণীয় অফার দিচ্ছে বেকো এসি। মাত্র ৪ হাজার ৩৮২ টাকার মাসিক কিস্তিতে বেকো এসি কিনতে পারবেন, যা ১২ মাস পর্যন্ত কোনো ইন্টারেস্ট ছাড়াই পাওয়া যাবে। তা ছাড়া নির্দিষ্ট মডেলের ওপর রয়েছে মূল্যছাড়।
এ ছাড়া বেকো এসি দিচ্ছে ৮ বছরের কম্প্রেসার ওয়ারেন্টি এবং ৩ বছরের পার্টস ও সার্ভিস ওয়ারেন্টি, সঙ্গে ইনস্টলেশন সম্পূর্ণ ফ্রি।
……………………..
ছবির ক্যাপশন

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পর ষ ক র পর ব শ

এছাড়াও পড়ুন:

নেই নিয়োগপত্র, আইডি কার্ড ও ছুটি

নিয়োগপত্র নেই। এ কারণে চাকরির নিশ্চয়তাও নেই। দেওয়া হয় না পরিচয়পত্র। নেই কর্ম ঘণ্টার হিসাব। তবে রয়েছে মজুরিবৈষম্য ও জীবনের ঝুঁকি। এ চিত্র খুলনার বরফকলে কর্মরত বরফ শ্রমিকদের।

অবহেলিত ও অধিকার বঞ্চিত বরফকলের শ্রমিকেরা জানেন না মে দিবসের অর্থ। তারা শুধু এটুকু জানেন, কাজ থাকলে মজুরি পাবেন, অন্যথায় জুটবে না কিছু। খুলনার নতুন বাজার, রূপসা, শিপইয়ার্ড ও নিউমার্কেটসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বরফ শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে উঠে এসেছে ঝুঁকি ও বৈষম্যের এই চিত্র।

সরেজমিনে জানা গেছে, লবণ পানি এবং অ্যামোনিয়া গ্যাসের সংমিশ্রণে বরফের প্রতিটি ক্যান তৈরি হয়। এ কাজে প্রচণ্ড ঝুঁকি রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- অ্যামোনিয়া গ্যাসের সিলিন্ডার লিকেজ হলে মৃত্যুসহ বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা। এছাড়াও অধিকাংশ সময় হাত-পা ভিজে ঠান্ডা থাকায় ক্ষত থেকে ইনফেকশন হয়। এর বাইরে বুকে ঠান্ডা লেগে সর্দি-কাশি জ্বরসহ ঠান্ডাজনিত অসুস্থতায় ভোগেন এখানকার শ্রমিকেরা। পাতলা বরফে অনেক সময় হাত-পা কেটে যায়। কিন্তু মালিক বা কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের জন্য কোন ধরনের অ্যাপ্রোন বা নিরাপত্তা সরঞ্জাম সরবরাহ করেন না। তবে দুর্ঘটনায় কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।

আরো পড়ুন:

ফুড ডেলিভারিম্যান: খাবারের রাজ্যে অতৃপ্ত দিনরাত

মহান মে দিবস: শ্রমিকের অধিকার রক্ষায় সংস্কারে জোর সরকারের

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, খুলনা মহানগরীর নতুন বাজার, নিউমার্কেট, শিপইয়ার্ড, রায়েরমহল এবং রূপসা উপজেলার পূর্ব রূপসা এলাকায় ছোট-বড় মিলিয়ে ১৫টি বরফকল রয়েছে। এর মধ্যে নতুন বাজার ও পূর্ব রূপসায় সর্বাধিক বরফকল রয়েছে। এসব কলে গড়ে দশ জন হিসেবে দেড় শতাধিক শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করেন।

রূপসার নতুন বাজার এলাকায় অবস্থিত ‘বেঙ্গল আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজে’ কাজ করেন মোহাম্মদ রাসেল হোসেন। তার গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার আশাশুনি হলেও পরিবার নিয়ে রূপসার জাবুসা এলাকায় বসবাস করেন। দীর্ঘ সাত বছর ধরে এই বরফকলে কাজ করছেন তিনি। রাসেল জানান, তাদের মাসিক বেতন নেই। নেই নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র। মূলত উৎপাদনের উপর প্রতি পিস বরফের ক্যান অনুযায়ী ১২ টাকা হারে মজুরি পান। নামমাত্র এ মজুরিতে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির বাজারে সংসার ঠিকমতো চলে না।

‘‘তিন বছর আগে নির্ধারণ করা মজুরি এখনো চলছে। লোকসানের অজুহাতে মালিকপক্ষ মজুরি বাড়াতে চান না। তাদের মতো শ্রমিকদের কোন বেতন-বোনাস নেই। নো ওয়ার্ক, নো পে অর্থাৎ কাজ থাকলে মজুরি আছে কাজ না থাকলে নেই। মালিকদের এ সিদ্ধান্ত না মানলে চাকরিও থাকে না।’’ ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বলেন রাসেল হোসেন।

একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মোঃ জাকির হোসেন। তিনি বলেন, ‘‘গড়ে প্রতিমাসে ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকা মজুরি পাই। কিন্তু মাসিক খাবার খরচ প্রায় ৩ হাজার টাকা। বাসা ভাড়া বাবদ ৩ হাজার টাকা চলে যায়।’’

তবে জাকির হোসেন ব্যাচেলর হওয়ায় কারখানার মধ্যেই থাকেন। বিয়ের পর এ কাজ করার ইচ্ছা নেই বলে জানান তিনি।

বেঙ্গল আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজ-১-এ অপারেটর হিসেবে কর্মরত রয়েছেন মোঃ সেলিম শেখ। তার জন্ম নড়াইলের লক্ষ্মীপাশা হলেও কর্মসংস্থানের কারণে রুপসার বাগমারা গ্রামে বসবাস করছেন। তিনি জানান, বর্তমান বয়স ৮৪। ২০ বছর বয়স থেকেই বরফ কারখানার সঙ্গে জড়িত। প্রথমে হেলপার হিসেবে ২৫০০ টাকা বেতনে কাজ শুরু করেন। বর্তমানে অপারেটর হিসেবে মাসিক ১৫ হাজার টাকা পান। প্রতিদিন ভোর সাড়ে পাঁচটা থেকে কাজ শুরু করতে হয়। তবে সবসময় উৎপাদন না থাকলেও ২৪ ঘণ্টা কারখানায় থাকতে হয়। ছুটি পান না।

‘অ্যামোনিয়া গ্যাসের অতিরিক্ত চাপের কারণে সিলিন্ডার লিকেজ হলে মৃত্যু ঝুঁকি রয়েছে। তবে তিনি কখনো বড় ধরনের দুর্ঘটনার সম্মুখীন হননি বলে জানান তিনি।

‘মায়ের দোয়া আইস এন্ড কোল্ড স্টোরেজে’র শ্রমিক জাকারিয়া হাওলাদার বলেন, ‘‘চার বছর বরফকলে কাজ করছি। চাকরির ভবিষ্যৎ নেই। শ্রম দিতে পারলে মজুরি হয়, না হলে হয় না। নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র দেন না মালিকপক্ষ। বেতন বাড়ানোর কথা বললে তারা আমলে নেন না।’’

একই এলাকার ‘ব্রাইট অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজে’ কাজ করছেন মোঃ মুন্না গাজী ও মোঃ হাসান শেখ। তারা নগরীর জিন্নাপাড়া এলাকায় বসবাস করেন। তারা দুজনেই মাসিক ১০ হাজার টাকা বেতন পান। এর বাইরে তেমন কোন সুযোগ সুবিধা নেই।

‘ব্রাইট অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজে’র ম্যানেজার আশিকুর রহমান বিষয়টি স্বীকার করে জানান, কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের সুরক্ষায় উদাসীন। এখানে অ্যামোনিয়া গ্যাসের সিলিন্ডার মাঝেমধ্যেই লিক হয়। তবে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেনি। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫৩২টি আইস উৎপাদনের ক্যানের প্লান্ট রয়েছে। তবে প্রতিদিন গড়ে ২৫০ ক্যান বরফ উৎপাদন হয়। ছয়জন শ্রমিক কাজ করে বলে জানান তিনি।

‘বেঙ্গল আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজ- ২'র ম্যানেজার জামাল উদ্দিন বলেন, ‘‘বরফের মূল ক্রেতা চিংড়ি ও সাদা মাছের ব্যবসায়ীরা। এর বাইরে গ্রীষ্ম মৌসুমে ভ্রাম্যমাণ ও দোকানে শরবত বিক্রেতারাও কারখানা থেকে বরফ কিনে নেন। গ্রীষ্ম মৌসুমের ৬ মাস চাহিদা থাকে এবং কিছুটা লাভের মুখ দেখা যায়। তবে শীত মৌসুমের ছয় মাস বরফের চাহিদা কম থাকে। তখন কারখানা ভাড়া ও বিদ্যুৎ বিলসহ শ্রমিক কর্মচারীদের বেতন ও মজুরি দিয়ে লোকসান গুণতে হয়।’’

জামাল উদ্দিন স্বীকার করেন কারখানায় নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকলেও তা এড়াতে কোন সরঞ্জাম নেই। তবে অপারেটরদের অ্যামোনিয়া গ্যাসের ঝুঁকি প্রতিরোধে মাক্স সরবরাহ করা হয়।

‘বেঙ্গল আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজ-১'র মালিকপক্ষের প্রতিনিধি রিয়াদ-উল-জান্নাত সৈকত বলেন, ‘‘ব্যবসা খুব ভালো যাচ্ছে না। কখনো লাভ, কখনো লোকসান এভাবেই চলছে। গত বছর কারখানা ভাড়া ও বিদ্যুৎ বিলসহ অন্যান্য খরচ বাবদ ৯ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে।’’

তবে লাভ হলে শ্রমিক কর্মচারীদের মজুরি ও অন্যান্য সুবিধা বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

এ বিষয়ে শ্রমিকদের সংগঠন রূপসা বেড়িবাঁধ হ্যান্ডলিং শ্রমজীবী ইউনিয়নের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ রিপন শেখ এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘‘নতুন বাজার এলাকায় অবস্থিত কয়েকটি বরফকলের ৪০ জন শ্রমিক তাদের ইউনিয়নের সদস্য। বিগত দেড় বছর আগে মজুরির সমস্যা নিয়ে মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে দুই একজন শ্রমিক অভিযোগ করলে ইউনিয়নের মাধ্যমে সেটির সমাধান করে দেন তারা। কিন্তু বর্তমানে অভিযোগ নিয়ে কেউ আসে না।’’

বরফকলের শ্রমিকদের নিয়ে তারা মে দিবসের কর্মসূচি পালন করেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

তারা//

সম্পর্কিত নিবন্ধ