বদর যুদ্ধ: ইতিহাসের বাঁক বদলের ঘটনা
Published: 18th, March 2025 GMT
মদিনা থেকে প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দূরে বদর প্রান্তর। আজ থেকে প্রায় ১৪০০ বছর আগে এই স্থানেই সংঘটিত হয়েছিল ইসলামের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী যুদ্ধ—বদর যুদ্ধ। সামরিক দিক থেকে এই যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সৈন্যদের সংখ্যা ছিল খুব কম, কিন্তু এর গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। কোরআনে আছে. ‘আরও জেনে রাখো যে তোমাদের গনিমতে (যুদ্ধে যা লাভ করা হয় তার এক-পঞ্চমাংশ) আল্লাহর, রাসুলের, রাসুলের স্বজন, পিতৃহীন দরিদ্র ও পথচারীদের জন্য, যদি তোমরা বিশ্বাস কর আল্লাহ এবং তার ওপর যা ফুরকানের দিন (বদরের যুদ্ধের দিন) আমি আমার দাসের ওপর অবতীর্ণ করেছিলাম, যখন দুই দল পরস্পরের মোকাবিলা করছিল। আর আল্লাহ্ তো সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আনফাল, আয়াত: ৪১)
এই দিনকে ‘ইয়াওমুল ফুরকান’ বা ‘সিদ্ধান্তের দিন’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। বদরের যুদ্ধ শুধু একটি যুদ্ধ ছিল না, এটি ছিল মদিনার মুসলিম রাষ্ট্রের রাজনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রতিষ্ঠার মাইলফলক।
বদর প্রান্তর, সৌদি আরব.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কুয়েটের অন্তর্বর্তী উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।