Samakal:
2025-11-03@15:02:17 GMT

ফি ছাড়াই দেশে অর্থ প্রেরণ

Published: 18th, March 2025 GMT

ফি ছাড়াই দেশে অর্থ প্রেরণ

রমজান মাসে রোজা ও ঈদের জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিরা তাদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের কাছে বিশেষ অর্থ বা রেমিট্যান্স প্রেরণ করেন। দেশে রেমিট্যান্সের টাকা পাঠানোর জন্য ‘ট্যাপট্যাপ সেন্ড’ অ্যাপ এখন প্রবাসীদের কাছে সুপরিচিত। সহজে, দ্রুত ও কোনো ট্রান্সফার ফি ছাড়াই অ্যাপ দিয়ে অর্থ পাঠানো যায়। অন্যদিকে, জাকাত ও সদকার মতো আর্থিক অনুদান পাঠাতে রমজান মাসে প্রবাসীরা এমন প্ল্যাটফর্ম বেশি ব্যবহার করেন।
জানা গেছে, সাশ্রয়ী মূল্যে পরিষেবা নিশ্চিত করে ট্যাপট্যাপ সেন্ড। মানি ট্রান্সফার পরিষেবার ট্যাপট্যাপ সেন্ড বিশেষ বিনিময় হার দেয়। তা ছাড়া লুকানো ফি না থাকায় প্রাপক সম্পূর্ণ পরিমাণ অর্থ পায়। ৫০ ডলার থেকে হাজার ডলার– যে কোনো পরিমাণ অর্থ ট্যাপট্যাপ সেন্ডের মাধ্যমে পাঠালে গ্রাহক ওই সমতুল্য টাকা পাবেন।
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত থাকায় ট্যাপট্যাপ মাধ্যমে দ্রুত টাকা পাঠাতে পারেন। বিদেশ থেকে পাঠানো অর্থ অংশীজন ব্যাংক থেকে দেশের গ্রাহক নগদে সংগ্রহ করতে পারেন। ভুলবশত লেনদেনে অর্থ ফেরতের জন্য সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে।
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপের অনেক দেশে ট্যাপট্যাপ সেন্ড অ্যাপটি ব্যবহারযোগ্য। উল্লিখিত দেশ থেকে বাংলাদেশেও প্রবাসীরা অর্থ প্রেরণের সুবিধা পাবেন বলে উদ্যোক্তারা জানান।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প রব স

এছাড়াও পড়ুন:

বিরল রোগে আক্রান্ত মাহির শাহরিয়ার বাঁচাতে চায়

 ডুচেন মাসকুলার ডিস্ট্রফি (DMD) নামক এক বিরল জেনেটিক রোগে আক্রান্ত হয়ে জীবন সংকটে ভুগছে শিশু মাহির শাহরিয়ার। এই রোগে আক্রান্তদের পেশী ক্রমাগত দুর্বল হতে থাকে এবং সময়ের সাথে সাথে তা আরও খারাপের দিকে যায়।

ডিএমডি এমন একটি রোগ যার বর্তমানে কোনো নিরাময় নেই, তবে সঠিক চিকিৎসা ও যত্নের মাধ্যমে রোগীর জীবনকাল ও জীবনযাত্রার মান উন্নত করা সম্ভব। কিন্তু এই চিকিৎসার খরচ যোগান দেওয়া মাহিরের দিনমজুর বাবার পক্ষে প্রায় অসম্ভব।

ডুচেন মাসকুলার ডিস্ট্রফি (DMD) একটি বংশগত পেশীসংক্রান্ত রোগ যা মূলত ছেলেদেরকে আক্রান্ত করে। ডিস্ট্রোফিন নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিনের অভাবে এই রোগ হয়, যার ফলে পেশী দুর্বল ও ক্ষয় হতে থাকে। এই রোগে আক্রান্ত শিশুরা সাধারণত কৈশোরের আগেই চলাচলের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃদপিণ্ডের জটিলতা তৈরি হয়।

মাহিরের বাবা মোঃ এনামুল হক এবং মা মোছাঃ মিতা খাতুন তাদের সন্তানের জন্য সমাজের সকল স্তরের মানুষের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন। তাদের স্থায়ী ঠিকানা পাবনার আটঘরিয়া হলেও বর্তমানে তারা  নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা, ইসদাইর বাজার-এ ভাড়া বাসায় অবস্থান করছেন।

​মাহিরের চিকিৎসা এবং তাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ ও দীর্ঘমেয়াদি যত্নের জন্য প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। সামর্থ্য না থাকা সত্ত্বেও সন্তানের জীবন বাঁচাতে এই অসহায় বাবা-মা নিরন্তর চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

আসুন, এই বিরল রোগে আক্রান্ত মাহির শাহরিয়ারকে বাঁচাতে আমরা সবাই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেই। আপনার সামান্য অনুদানও তার চিকিৎসার জন্য অপরিহার্য এবং তার জীবনের সময়কাল বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। মহান আল্লাহ আমাদের এই মানবিক প্রচেষ্টাকে কবুল করুন।

মাহিরের পরিবারকে সাহায্য করতে বা তার অবস্থা সম্পর্কে আরও জানতে নিচের মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন: ​মোবাইল নম্বর: ০১৭৩২০৬১৪৮৩

সম্পর্কিত নিবন্ধ