অক্ষয়ের সিনেমা নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে বসলেন জয়া
Published: 19th, March 2025 GMT
হঠাৎ রেগে যাওয়া ও বেফাঁস মন্তব্য করার জন্য মাঝে মাঝেই খবরের শিরোনাম হন অভিনেত্রী জয়া বচ্চন। সম্প্রতি বেশ কয়েকবার মেজাজ হারাতে দেখা গেছে তাঁকে। কিন্তু এবার তিনি যা করলেন তা রীতিমতো অবাক করে দিয়েছে সবাইকে। অক্ষয় কুমারের সিনেমার নাম উল্লেখ করেই নিজের সমস্ত ক্ষোভ উগরে দিলেন অমিতাভঘরনী।
২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘টয়লেট- এক প্রেম কথা’ সিনেমা। এটি ছিল মূলত সচেতনতামূলক সিনেমা। গ্রামের মহিলাদের শৌচাগার তৈরি করার বিষয়কে ঘিরে এই সিনেমাটি তৈরি করা হয়েছিল। শুধু এই সিনেমা নয়, ‘প্যাডম্যান’ সিনেমার মতো মেয়েদের শারীরিক বিষয় নিয়ে সচেতনতামূলক সিনেমায় অভিনয় করতে দেখা যায় অক্ষয় কুমারকে।
বুধবার আলোচনা সভায় ‘টয়লেট’ সিনেমার নাম নিয়ে আপত্তি জানান জয়া। অভিনেত্রী বলেন, ‘ছবির নামটা একবার দেখুন। ছবির যদি এরকম নাম হয়, সেই ছবি কোনও দিন আমি দেখতে যাব না। এটা কোনও নাম হল? এই ছবি হয়তো এত লোকের মাঝে চারজন দেখবে, তা সত্যি খুব দুঃখজনক। একদম ফ্লপ ছবি এটি।’
অক্ষয়ের ‘টয়লেট’ সিনেমা নিয়ে জয়া বচ্চনের মন্তব্য ঘিরে বিতর্ক তৈরি হলেও অক্ষয় কুমার এখনও এই বিষয় নিয়ে কোনও কথা বলেননি। অমিতাভ বা অভিষেকের পক্ষ থেকেও এ বিষয় নিয়ে মন্তব্য করতে শোনা যায়নি।
‘টয়লেট’ সিনেমার অক্ষয় কুমার ছাড়াও অভিনয় করেছেন ভূমি পেড়নেকর, অনুপম খের, সুধীর পাণ্ডে, দিব্যেন্দু শর্মাসহ আরও অনেকে। সূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।