মোহাম্মদপুর ও আদাবরে গ্রেপ্তার ৭১ জন
Published: 22nd, March 2025 GMT
রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকা থেকে ৭১ জনকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানা-পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত মোহাম্মদপুরের রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী, গোটগাট, লাউতলা, জেনেভা ক্যাম্প এবং তাজমহল রোড এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৫১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অন্যদিকে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত আদাবরের শেখেরটেক, শ্যামলী হাউজিং প্রকল্প, আদাবর, সুনিবিড় হাউজিং ও মেহেদীবাগ এলাকায় অভিযান চালায় আদাবর থানা-পুলিশ। এ সময় গ্রেপ্তার করা হয় ২০ জনকে।
পুলিশের ভাষ্যমতে, গ্রেপ্তার আসামিরা এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি, পেশাদার ছিনতাইকারী, চোর, চাঁদাবাজ এবং বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অপরাধী।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ম হ ম মদপ র
এছাড়াও পড়ুন:
কক্সবাজারে একাডেমি না করলে অর্থ দেবে না ফিফা
ফিফার অর্থায়নে কক্সবাজারে সেন্টার ফর এক্সিলেন্স স্থাপনের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। কক্সবাজারের রামু উপজেলার খুনিয়াপালংয়ে এ সেন্টার তৈরি হওয়ার কথা ছিল। তবে বন কেটে এ ধরনের স্থাপনা তৈরির বিরোধিতা করেন পরিবেশবাদীরা। এ কারণে রামুতে এ একাডেমি হচ্ছে না। তাই কক্সবাজারের অন্য জায়গায় জমি খুঁজছে বাফুফে। যেভাবে কাজ এগোচ্ছে, তাতে ফিফার অর্থ বরাদ্দ বন্ধের আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন।
গতকাল ‘মিট দ্য প্রেসে’ এ বিষয়ে কথা বলেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল, ‘আমরা অনেক দিন ধরে ফিফা টেকনিক্যাল সেন্টার ডেভেলপমেন্টের জন্য বসে ছিলাম। জমিজমা ইত্যাদির জন্য আমরা পিছিয়ে ছিলাম। সেটার জন্যও ফিফা থেকে আমাদের ওপর চাপ আছে। ডিসেম্বরের মধ্যে যদি কাজটা শুরু না করি, তাহলে সেই ফান্ডটা কিন্তু হারিয়ে যাওয়ার জায়গা আছে। তবে আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিতে পারি ফান্ডটা হারাব না। আমরা কাজটি অচিরেই শুরু করতে পারব।’
ফিফা নিজ তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন দেশে একাডেমি করে দিচ্ছে। বাফুফেও দেশে এমন একাডেমি করার পরিকল্পনা নিয়েছে বলে জানান তাবিথ, ‘ফিফাতে ট্যালেন্ট ডেভেলপমেন্টের অধীনে ফিফা ৭৫টি একাডেমি করতে যাচ্ছে। সেখানে একেকটি সদস্যের আবেদন করতে হয়। আবেদন করলে টিবিএস কমিটি যদি অনুমোদন করে, তাহলে আর্সেন ওয়েঙ্গারের ফাইনাল সিদ্ধান্তে একাডেমিগুলো ডেভেলপমেন্ট করা হয়। সর্বশেষ কংগ্রেসে আমি সরাসরি আর্সেন ওয়েঙ্গারের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি কমিটমেন্ট চেয়েছেন, আমিও কথা দিয়ে এসেছি। এই বছরের মধ্যে আমরা ফিফার সঙ্গে চুক্তি করে আসব, যেন বাংলাদেশে ফিফা সার্টিফাইড একাডেমি তৈরি করা হয়। এরই মধ্যে ফিফার কাছে আমরা চিঠি দিয়েছি। তারাও কিছু বিষয় তুলে ধরে চিঠি দিয়েছে আমাদের। তাদের এই বিষয়গুলো যদি আমরা মনে করি পূরণ করতে পারব, তাহলে সামনে যে কোনো সময় চুক্তি করব। আমার উদ্দেশ্যে হলো সেপ্টেম্বরের দিকে চুক্তি করা।’