রাজধানীর পল্টন কালভার্ট রোডের একটি বাসায় রান্না করার সময় চুলার ওপর পড়ে গিয়ে আগুনে দগ্ধ হয়েছেন এক নারী। তাকে বাঁচাতে গিয়ে তার মেয়েও দগ্ধ হয়েছেন।

দগ্ধরা হলেন-মা হোসনে আরা (৬৩) ও তার মেয়ে তাসলিমা সুলতানা (৩৪)। সোমবার (২৪ মার্চ) দুপুরে তাদেরকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।

উদ্ধারকারী একই ভবনের বাসিন্দা সালাউদ্দিন জানান, রান্নার সময় হোসনে আরা চুলার ওপর পড়ে গেলে তার শরীরে আগুন ধরে যায়। তাকে বাঁচাতে গিয়ে মেয়ে তাসলিমাও সামান্য দগ্ধ হন।

আরো পড়ুন:

ফতুল্লায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, নারীসহ দগ্ধ ৩ 

চট্টগ্রামে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মা-ছেলে দগ্ধ

বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান জানান, হোসনে আরার শরীরের ৮৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। অন্যদিকে, তাসলিমা সুলতানার শরীরের ২ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে, যা গুরুতর নয়।

হোসনে আরার জীবন সংকটাপন্ন হওয়ায় চিকিৎসকরা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।

ঢাকা/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

তেহরানের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাপক বিস্ফোরণের শব্দ

ইরানের রাজধানী তেহরানের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাপক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। ইরানের সংবাদ সংস্থা ফার্সের বরাতে আল-জাজিরা জানিয়েছে, তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে। এ ছাড়া তেহরানের পূর্বাঞ্চলেও বিস্ফোরণের খবর প্রকাশ করেছে ইরানি গণমাধ্যম।

এর আগে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তেহরানের কিছু অংশে হামলার হুমকি দিয়েছিল। এরপরই এসব বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) তেহরানের একটি বিস্তৃত এলাকার মানুষকে ‘অবিলম্বে এলাকা ছেড়ে যেতে’ সতর্ক করে।

বিবিসি জানায়, আইডিএফের মুখপাত্র আভিচাই আদরায়ি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স–এ দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘আগামী ঘণ্টাগুলোতে আমরা তেহরানের এই এলাকায় অভিযান চালাব—যেমন আগের দিনগুলোতেও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় হামলা চালানো হয়েছে।’

তিনি জানান, ইরানের সামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানো হবে।

পোস্টের সঙ্গে একটি মানচিত্র যুক্ত করে ইসরায়েল জানায়, তেহরানের তৃতীয় জেলায় বসবাসকারীদের এলাকা ছাড়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সতর্কবার্তায় আরও বলা হয়, ‘আপনার এই এলাকায় অবস্থান আপনার জীবনের জন্য হুমকি।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ