প্রধান প্রকৌশলী ছাড়াই চলছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) উন্নয়ন কাজ। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে শূন্য আছে এ পদটি। কর্মকর্তারা জানান, এর আগে গত রোববার (২৩ মার্চ) অবসরে যান বেবিচকের প্রধান প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান। সেই থেকে গুরুত্বপূর্ণ এ পদটি নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে ব্যাপক তদবিরের অভিযোগ উঠেছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ১২ দিন ধরে প্রধান প্রকৌশলী ছাড়াই চলছে বেবিচকের প্রকৌশল বিভাগ। তারা বলেন, বিমান চলাচলের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার প্রধান পদে (প্রধান প্রকৌশলী) কর্মকর্তা না থাকার কারণে ব্যাহত হচ্ছে বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক নির্মাণ কাজ। প্রকৌশল বিভাগের বিভিন্ন দপ্তরে স্তূপ হচ্ছে কাজের ফাইল। বেবিচকের এই লোভনীয় পদে কে আসছেন এ নিয়েই এখন সবার মধ্যে আলোচনা চলছে।
এ বিষয়ে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো.
তিনি বলেন, এ পদে কে দায়িত্ব পাচ্ছেন তা চূড়ান্ত হবে আগামী সোমবার (৭ এপ্রিল) বোর্ড সভায়। বেবিচক কর্মকর্তারা জানান, প্রাথমিক তালিকায় তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. জাকারিয়া হোসেন (ইএম), শুভাশিষ বড়ুয়া (ইএম)। এ ছাড়াও এ তালিকায় রয়েছেন সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (সিভিল) এ. এইচ. এমডি নুরউদ্দিন চৌধুরী।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ইতিহাসের দ্রুততম মানবের এখন সিঁড়ি ভাঙতে দম ফুরিয়ে আসে
হঠাৎ মনে হতে পারে, কথাবার্তায় লোকটা এখন তো বেশ সাদামাটা। তা-ই কি?
মোটেও না। চেনা সেই ক্যারিশমা যে চলে যায়নি, সেটা বোঝা গেল ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে উসাইন বোল্ট যখন সোজা বলে দিলেন, কেন তাঁর রেকর্ড আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। মনে হবে, এই তো সেই বোল্ট। আবার একটু ধাক্কাও লাগবে পরের কথাগুলো শুনলে। একসময়ের সুপারম্যান এখন তাহলে এমন আটপৌরে জীবন কাটাচ্ছেন! যে জীবনে নাকি সিঁড়ি ভেঙে ওঠার সময় তাঁর দম ফুরিয়ে আসে! অথচ এই লোকটাই একসময় ১০০ মিটার দৌড়েছেন ৯.৫৮ সেকেন্ডে।
আরও পড়ুনআকাশছোঁয়ার অভিযানে ডুপ্লান্টিসের আবারও বিশ্ব রেকর্ড১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫টেলিগ্রাফের সঙ্গে সাক্ষাৎকারটা বোল্ট দিয়েছেন টোকিওতে। বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ দেখতে গেছেন সেখানে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, ২০১৭ সালে অবসরের পর এই প্রথম অ্যাথলেটিকসের কোনো বড় আসর দেখতে গেলেন আটবারের এই অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন। জাপানি দর্শকেরা অবশ্য তাঁকে দেখে ঠিকই উল্লাসে ফেটে পড়েছে। তবে বোল্ট এখন বদলে গেছেন অনেকটাই। জ্যামাইকায় এখন তাঁর ঘরোয়া জীবনটা আলোয় থাকার সময়ের সেই জীবনের সঙ্গে একেবারেই মেলে না।
অবসর নেওয়ার পর এই প্রথম অ্যাথলেটিকসের কোনো বড় আসরে এলেন বোল্ট। টোকিওতে বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে