কথা প্রসঙ্গে ফারুকী এ–ও লিখেছেন, ‘এটা বাংলাদেশের জন্য ঐতিহাসিক, কারণ এটিই প্রথম কোনো বাংলাদেশি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, যা কান-এর মূল প্রতিযোগিতায় নির্বাচিত হয়েছে! যেকোনো বাংলাদেশি চলচ্চিত্র নির্মাতার এমন অর্জনে আমি সমানভাবে খুশি হতাম। কিন্তু যখন এমন গর্বের খবর নিজের “পরিবার” থেকে আসে, তখন আবেগ আড়াল করা যায় না। এটা আমার ভাই–বন্ধুদের মধ্য থেকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে আনন্দের খবর! কিন্তু আমি জানি, এটাই শেষ নয়। এরপরে আরও অনেক কিছু আসছে…।’ পোস্টের মন্তব্যের ঘরে আদনান লিখেছেন, ‘আপনি আমাকে চলচ্চিত্র নির্মাণ শেখার সুযোগ না দিলে এটা কখনোই সম্ভব হতো না। চলচ্চিত্র নির্মাতা আমি আজ যা-ই কিছু হয়েছি, তা আপনার দিকনির্দেশনা ছাড়া কোনো দিন সম্ভব হতো না, এ জন্য আপনার কাছে কৃতজ্ঞ।’

আরও পড়ুনকান উৎসবের প্রতিযোগিতা বিভাগে বাংলাদেশের সিনেমা৪ ঘণ্টা আগেআদনান আল রাজীব। নির্মাতার সৌজন্যে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ