ঢাকাই সিনেমার এক সময়ের জনপ্রিয় মুখ নাহিদা আশরাফ আন্না। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ অভিনেত্রীর জন্মদিন। প্রায় অর্ধশত চলচ্চিত্রে অভিনয় করা এই গ্ল্যামারকন্যা এখন রুপালি পর্দা থেকে অনেক দূরে। ব্যস্ততা তার পরিবার ও পার্লার ব্যবসা ঘিরে।

অভিনয় ছাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করে আন্না বলেন, “স্বপ্নে কেয়ামত হতে দেখে এক রাতের মধ্যেই অভিনয় ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিই। সঙ্গে সঙ্গে তওবা করেছি, আর কখনো অভিনয় করব না।”

তবে অভিনয়ের প্রতি ভালোবাসা এখনো রয়েছে তার। আন্না বলেন, “অভিনয়কে আমি সবসময় ভালোবাসি। কারণবশত কাজটা ছেড়ে দিয়েছি। বর্তমানে পার্লার বিজনেস নিয়ে খুবই হ্যাপি। এখানে নারী উদ্যোক্তা হিসেবেও কাজ করছি।”

আরো পড়ুন:

ববিকে নিয়ে ‘শিরোনাম’-এ নিরব

‘শুনেছি আমার বিরুদ্ধে যে মামলা করেছিল সেই বাদী থানায় আটক আছে’

চলচ্চিত্রজীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে আন্না বলেন, “মান্না ভাই, ডিপজল সাহেব, শাকিব, রিয়াজ, ফেরদৌস ভাই— সবার সঙ্গেই কাজ করেছি। আমি নিজেকে খুবই লাকি মনে করি।”

তারকাদের ব্যক্তিজীবন নিয়ে সমালোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এখন সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন সবার সামনে চলে আসে। আমার চাওয়া, সবাই যেন পেশাটাকে হাইলাইট করে, ব্যক্তিজীবন নয়।”

শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় শুরু করে আন্না হয়ে উঠেছিলেন পর্দার পরিচিত মুখ। ২০০৬ সালে ‘ফটোসুন্দরী’ প্রতিযোগিতায় রানারআপ হয়ে শোবিজে পা রাখেন। ২০০৯ সালে ‘মায়ের হাতে বেহেস্তের চাবি’ সিনেমার মাধ্যমে নায়িকা হিসেবে বড় পর্দায় অভিষেক হয় তার।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ