Risingbd:
2025-08-02@09:31:51 GMT

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

Published: 29th, April 2025 GMT

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন আলোচিত মডেল ও ২০২০ সালের মিস আর্থ মেঘনা আলম। 

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গাজীপুরে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি।

কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মোছা. কাওয়ালিন নাহার রাইজিংবিডি ডটকমকে এই তথ্য দিয়েছেন। 

আরো পড়ুন:

আজোয়ার ফাগুনের ফটোশুটে তারা

‘মিস ইউনিভার্স’ বিজয়ী ভিক্টোরিয়া

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের ৩০ দিনের আটকাদেশে ১০ এপ্রিল কারাগারে যেতে হয় মেঘনা আলমকে। পরবর্তীতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে ওই আটকাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।

ধানমন্ডি থানার মামলায়ও জামিন পান মেঘনা আলম। সোমবার সন্ধ্যায় কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয় তাকে।

আটকের সময় ফেসবুক লাইভে এসে তার দরজায় আঘাত করার তথ্য দিয়ে তাকে রক্ষার জন্য আহ্বান রাখার ঘটনা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। এই ধরনের আটকের ঘটনার সমালোচনা করে অনেকে দ্রুত তার মুক্তি দেওয়ার দাবি তোলেন। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলও তখন বলেছিলেন, আটকের প্রক্রিয়াটি ঠিক ছিল না; তবে তাকে আটকের মতো অভিযোগ ছিল পুলিশের কাছে। 

ঢাকা/এমআর/রাসেল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক আটক র

এছাড়াও পড়ুন:

দেশে গাছপালা নিধনের জন্য বন বিভাগ কম দায়ী নয়: উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বনভূমি উজাড় ও গাছপালা কমে যাওয়ার জন্য বন বিভাগের দায় রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে রাঙামাটি শহরের জিমনেশিয়াম মাঠে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই মন্তব্য করেন তিনি।

সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে যদি বলা হয় যে আর কোনো কিছু অবশিষ্ট নেই, তাহলে খুব বেশি ভুল হবে না। ৮০ সাল পর্যন্ত এখানে বন ছিল, গাছপালা ছিল, ঝোপঝাড় ছিল। এই অঞ্চলে বা দেশে গাছপালা নিধনের জন্য বন বিভাগ কোনো অংশ কম দায়ী নয়।

সুপ্রদীপ চাকমা আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের চেয়ে বড় আকারের বনভূমি এখন মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী কিংবা সিলেটে দেখা যায়। পার্বত্য অঞ্চলে এই অবস্থা কেন সৃষ্টি হলো সবার ভাবতে হবে।

পার্বত্য উপদেষ্টা আরও বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে সাধারণত ভাদ্র মাসের প্রথম দিকে শীতের অনুভূতি পাওয়া যেত। এখন কার্তিক মাসেও শীতের অনুভূতি পাওয়া যায় না। যারা আদিকাল থেকে এই অঞ্চলে বসবাস করে আসছে, তারা প্রকৃতি সচেতন ছিল। তাই তাদের ওপর খুব বেশি ভূমি ধস হয়েছে শোনা যায় না। তাদের বাড়িঘরেও হয়নি। প্রকৃতিকে যারা চেনে না, তাদের ওপর ভূমিধস হয়।

বৃক্ষমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ। এ ছাড়া বক্তব্য দেন পরিকল্পনা কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব এ কে এম আকমল হোসেন আজাদ, রাঙামাটি সার্কেলের বন সংরক্ষক মো. আবদুল আওয়াল সরকার, জেলা পুলিশ সুপার এস এম ফরহাদ হোসেন, সিভিল সার্জন নূয়েন খীসা, দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এস এসম সাজ্জাদ হোসেন প্রমুখ। এর আগে ফিতা কেটে ও বেলুন উড়িয়ে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করা হয়। ৮ আগস্ট পর্যন্ত এই মেলা চলবে। বৃক্ষমেলায় ২১টি স্টল অংশগ্রহণ করেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ