অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন আলোচিত মডেল ও ২০২০ সালের মিস আর্থ মেঘনা আলম।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গাজীপুরে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি।
কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মোছা. কাওয়ালিন নাহার রাইজিংবিডি ডটকমকে এই তথ্য দিয়েছেন।
আরো পড়ুন:
আজোয়ার ফাগুনের ফটোশুটে তারা
‘মিস ইউনিভার্স’ বিজয়ী ভিক্টোরিয়া
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের ৩০ দিনের আটকাদেশে ১০ এপ্রিল কারাগারে যেতে হয় মেঘনা আলমকে। পরবর্তীতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে ওই আটকাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
ধানমন্ডি থানার মামলায়ও জামিন পান মেঘনা আলম। সোমবার সন্ধ্যায় কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয় তাকে।
আটকের সময় ফেসবুক লাইভে এসে তার দরজায় আঘাত করার তথ্য দিয়ে তাকে রক্ষার জন্য আহ্বান রাখার ঘটনা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। এই ধরনের আটকের ঘটনার সমালোচনা করে অনেকে দ্রুত তার মুক্তি দেওয়ার দাবি তোলেন। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলও তখন বলেছিলেন, আটকের প্রক্রিয়াটি ঠিক ছিল না; তবে তাকে আটকের মতো অভিযোগ ছিল পুলিশের কাছে।
ঢাকা/এমআর/রাসেল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক আটক র
এছাড়াও পড়ুন:
৪,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক
ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে অভিযোগটি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম। গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।
দুদক গত ১৬ এপ্রিল এ নিয়ে আদেশ জারি করলেও গতকালই বিষয়টি জানাজানি হয়। দুদকের আদেশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আহমদ কায়কাউস। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এ চুক্তি-সংক্রান্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ জন্য চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় নথিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, বিদ্যুৎ কেনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি, বর্তমান ঠিকানা এবং এ নিয়ে কোনো বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছে কিনা– খতিয়ে দেখতে হবে।
আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিটি শুরু থেকেই বিতর্কিত। ২৫ বছরের এ চুক্তির পদে পদে রয়েছে অসমতা। চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি।