কুমিল্লার তিতাসে মজিদপুর-মোহনপুর সড়কের মাটিয়ারা নদীর ওপর মোহনপুর সেতুর অ্যাপ্রোচের মাটি দেবে গিয়ে বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। এর পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। যে কোনো সময় সড়ক ধসে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে স্থানীয় লোকজন ও চালকরা জানিয়েছেন।
গতকাল সোমবার ভোরে সেতুর পূর্ব প্রান্তে একাধিক স্থানের মাটি দেবে যায়। জানা গেছে, সড়কটি দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হলে মজিদপুর ও জগতপুর ইউনিয়নের অন্তত ১৫টি গ্রামের মানুষ চলাচলে ভোগান্তির শিকার হবেন। বিকল্প পথে অতিরিক্ত ১২ থেকে ১৩ কিলোমিটার ঘুরে উপজেলা সদরে যেতে হবে তাদের।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলা সদর কড়িকান্দি বাজার থেকে একটি পাকা সড়ক মোহনপুর গিয়ে শেষ হয়েছে। এর মধ্যে মাটিয়ারা নদীর ওপর মোহনপুর সেতু। উভয় প্রান্তের অ্যাপ্রোচের কাজ গত বছর শেষ করা হয়। পশ্চিম প্রান্ত ঠিক থাকলেও সেতুর পূর্ব প্রান্তে একাধিক স্থানে মাটি দেবে গর্ত হয়ে গেছে।
ঘটনাস্থলে গর্ত দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় দেখা যায়। এ সময় দুই গর্তের মাঝের অংশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করছিল। সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক দেলোয়ার হোসেন ও আব্দুল আলীমের ভাষ্য, প্রথমে গর্তটি ছোট ছিল। সোমবার ভোরে যাত্রী নিয়ে আসার সময় দেখেন, বড় হয়ে গেছে। মূল রাস্তার মাঝে গর্ত হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। এ সড়কে দুই শতাধিক অটোরিকশা চলাচল করে।
একাধিক যাত্রী জানান, উপজেলা সদরে যাওয়া-আসার জন্য এটি পশ্চিমাঞ্চলের বাসিন্দাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। মজিদপুর ও জগতপুর ইউনিয়নের ১৫-১৬টি গ্রামের লোকজন এ পথে উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন স্থানে যাওয়া-আসা করেন।
বিষয়টি নজরে এসেছে জানিয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো.

শহিদুল ইসলাম বলেন, পরিদর্শনের জন্য অফিস থেকে লোক পাঠানো হয়েছে। সমস্যাটি দ্রুত সমাধান করা হবে।
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ম হনপ র উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

সেতুর অ্যাপ্রোচে বড় গর্ত ঝুঁকি নিয়ে যান চলাচল

কুমিল্লার তিতাসে মজিদপুর-মোহনপুর সড়কের মাটিয়ারা নদীর ওপর মোহনপুর সেতুর অ্যাপ্রোচের মাটি দেবে গিয়ে বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। এর পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। যে কোনো সময় সড়ক ধসে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে স্থানীয় লোকজন ও চালকরা জানিয়েছেন।
গতকাল সোমবার ভোরে সেতুর পূর্ব প্রান্তে একাধিক স্থানের মাটি দেবে যায়। জানা গেছে, সড়কটি দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হলে মজিদপুর ও জগতপুর ইউনিয়নের অন্তত ১৫টি গ্রামের মানুষ চলাচলে ভোগান্তির শিকার হবেন। বিকল্প পথে অতিরিক্ত ১২ থেকে ১৩ কিলোমিটার ঘুরে উপজেলা সদরে যেতে হবে তাদের।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলা সদর কড়িকান্দি বাজার থেকে একটি পাকা সড়ক মোহনপুর গিয়ে শেষ হয়েছে। এর মধ্যে মাটিয়ারা নদীর ওপর মোহনপুর সেতু। উভয় প্রান্তের অ্যাপ্রোচের কাজ গত বছর শেষ করা হয়। পশ্চিম প্রান্ত ঠিক থাকলেও সেতুর পূর্ব প্রান্তে একাধিক স্থানে মাটি দেবে গর্ত হয়ে গেছে।
ঘটনাস্থলে গর্ত দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় দেখা যায়। এ সময় দুই গর্তের মাঝের অংশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করছিল। সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক দেলোয়ার হোসেন ও আব্দুল আলীমের ভাষ্য, প্রথমে গর্তটি ছোট ছিল। সোমবার ভোরে যাত্রী নিয়ে আসার সময় দেখেন, বড় হয়ে গেছে। মূল রাস্তার মাঝে গর্ত হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। এ সড়কে দুই শতাধিক অটোরিকশা চলাচল করে।
একাধিক যাত্রী জানান, উপজেলা সদরে যাওয়া-আসার জন্য এটি পশ্চিমাঞ্চলের বাসিন্দাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। মজিদপুর ও জগতপুর ইউনিয়নের ১৫-১৬টি গ্রামের লোকজন এ পথে উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন স্থানে যাওয়া-আসা করেন।
বিষয়টি নজরে এসেছে জানিয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, পরিদর্শনের জন্য অফিস থেকে লোক পাঠানো হয়েছে। সমস্যাটি দ্রুত সমাধান করা হবে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ