পাকিস্তান ভালোই চেনা ফিল সিমন্সের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে খেলাকালে নিয়মিতই গিয়েছেন পাকিস্তানে খেলতে। অবসরের পর বিভিন্ন দলের কোচ হিসেবেও গিয়েছেন দেশটিতে। কাজ করেছেন পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) দল করাচি কিংসেও। এবার সিমন্স পাকিস্তানে গিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধান কোচের দায়িত্ব নিয়ে।

আরও পড়ুনসাকিবের জন্য বাংলাদেশ দলের দরজা খোলা, বললেন বিসিবি পরিচালক২ ঘণ্টা আগে

ভারত–পাকিস্তান সংঘাতে অনিশ্চয়তায় পড়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের টি–টোয়েন্টি সিরিজ, পাঁচ থেকে হয়ে যায় তিন ম্যাচের। স্ট্রেন্থ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলি, ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট ও ক্রিকেটার নাহিদ রানা পাকিস্তানে যাননি নিরাপত্তাশঙ্কায়। তবে গিয়েছেন সিমন্স।

কাল লাহোরে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে অনুশীলনে ছিলেন সিমন্স। সেখানে তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয় পাকিস্তানের স্মৃতি নিয়ে—তখন নিজের খেলোয়াড়ি জীবন ফিরে যান এই ক্যারিবিয়ান কোচ, ‘পাকিস্তানে সবই সোনালি স্মৃতি। খেলোয়াড়ি জীবনে পাকিস্তান উপভোগ করেছি, এখানে খেলাও। আরও বেশি স্বাধীনতা ছিল বাইরে যাওয়ার। আমি করাচিতেও (পিএসএল) উপভোগ করেছি। সব সময় এখানে আসার জন্য মুখিয়ে থাকি।’

লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে গতকাল অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ দল.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স মন স

এছাড়াও পড়ুন:

ডাকসুর বিবৃতি: বিএনপি তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে

জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে, এমন বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। রোববার বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই বিপ্লব ছিল বৈষম্য, অবিচার ও ফ্যাসিবাদী শাসনকাঠামোর বিরুদ্ধে এ দেশের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার সম্মিলিত বিপ্লব। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, বরং রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ ও একটি বৈষম্যহীন-ন্যায়ভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লবের মূল ভিত্তি। নতুন প্রজন্ম চেয়েছিল এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে কোনো প্রকার বৈষম্য ও রাজনৈতিক একচেটিয়া কর্তৃত্বের জায়গা থাকবে না। কিন্তু দুঃখজনকভাবে জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে।

ডাকসুর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশেষত বিএনপি এমন সব মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতা করেছে, যা সরাসরি ছাত্র-জনতার স্বপ্নের সঙ্গে জড়িত। পিএসসি, দুদক, ন্যায়পাল ও মহাহিসাব নিরীক্ষকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নিরপেক্ষ নিয়োগ নিশ্চিত করার সংস্কার প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে তারা ক্ষমতার একচ্ছত্র দখলদারি বহাল রাখতে চায়। কোনো রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা বা প্রাতিষ্ঠানিক প্রভাব রাষ্ট্রগঠনমূলক সংস্কারের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে ছাত্র-জনতা সেই বাধা অতিক্রমে দৃঢ়ভাবে অবস্থান নেবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ