‘ফ্লেয়ার’ নামে একটি এআই মডেল তৈরি করেছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। নক্ষত্রের বিস্ফোরণ বা স্টেলার ফ্লেয়ারের পূর্বাভাস দেবে এটি।

চায়না একাডেমি অব সায়েন্সেসের ইনস্টিটিউট অব অটোমেশন মঙ্গলবার (২৭ মে) এই ঘোষণা দেয়।

মডেলটি একাডেমির ইনস্টিটিউট অব অটোমেশন এবং ন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অবজারভেটরিজের গবেষকদের যৌথ উদ্যোগে তৈরি। সায়েন্সওয়ান নামের একটি এআই গবেষণা প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে নক্ষত্রের তথ্য বিশ্লেষণ ও চৌম্বকীয় বিস্ফোরণের সম্ভাবনা নির্ধারণ করা হয়।

গবেষক চেন ইংইং জানান, নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ বা স্টেলার ফ্লেয়ার হলো- নক্ষত্রের চৌম্বকক্ষেত্র থেকে উদ্ভূত শক্তিশালী বিকিরণ, যা নক্ষত্রের গঠন, বিবর্তন ও বাসযোগ্য গ্রহের সম্ভাবনা বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পূর্ববর্তী তথ্য ও নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করে চীনের তৈরি ‘FLARE’ ওই বিস্ফোরণের সময় নির্ধারণে সহায়তা করে।

মডেলটির বিশেষ আর্কিটেকচারে রয়েছে ‘সফট প্রম্পট মডিউল’ ও ‘রেসিডুয়াল রেকর্ড ফিউশন মডিউল’, যা আলোক তরঙ্গ বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যদ্বাণীকে আরো নির্ভুল করে তোলে।

চীনা গবেষকদের ফ্লেয়ার-এর গবেষণাপত্রটি আন্তর্জাতিক এআই সম্মেলনে গৃহীত হয়েছে।

ঢাকা/হাসান/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

দুই মাস ফ্রিজে রাখার পর মামুনের মাথায় খুলি পুনঃস্থাপন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী মামুন মিয়ার মাথায় খুলি প্রায় দুই মাস ফ্রিজে সংরক্ষণ করার পর সফলভাবে পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। 

শনিবার (১ নভেম্বর) চট্টগ্রাম পার্কভিউ হাসপাতালে অপারেশনের মাধ্যমে খুলি পুনঃস্থাপন করেন চিকিৎসকরা। 

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মামুন মিয়ার মাথায় সফলভাবে অপারেশন করা হয়েছে। তিনি এখন সুস্থ আছেন।

গত ৩০ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হয়েছিলেন মামুন মিয়া।

চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশের পার্কভিউ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এ টি এম রেজাউল করিম জানিয়েছেন, চবিতে সংঘর্ষের দিন গুরুতর আহত অবস্থায় মামুন মিয়াকে পার্কভিউ হাসপাতালে আনা হয়েছিল। সেই থেকে তিনি এখানে চিকিৎসাধীন আছেন। অপারেশনের সময় তার মাখার খুলি খুলে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়েছিল। দীর্ঘ প্রায় দুই মাস পর সফল অপারেশনের মাধ্যমে শনিবার মামুনের মাথার খুলি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন।

গত ৩০ আগস্ট তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়। এতে মামুনসহ চবির অন্তত ৫০০ শিক্ষার্থী আহত হন। মাথায় মারাত্মক আঘাতের কারণে মামুনের মাথার খুলি খুলে রেখে দেওয়া হয়েছিল।

ঢাকা/রেজাউল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ