থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র দিয়ে ছিনতাই করতেন তাঁরা
Published: 28th, May 2025 GMT
থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র দিয়ে চট্টগ্রামে বিভিন্ন এলাকায় ছিনতাই ও লুটপাট করতেন তাঁরা। এমন অপরাধের সঙ্গে জড়িত দুই ব্যক্তিকে গতকাল মঙ্গলবার রাত ও আজ বুধবার বিকেলে পৃথক অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন মো. পারভেজ (২৫) ও রিয়াজুর রহমান (২২)।
গ্রেপ্তার দুজনের কাছ থেকে ধারালো দেশি অস্ত্রসহ একটি রিভলবার ও গুলি উদ্ধার করা হয়। রিভলবার ও গুলি গত বছরের ৫ আগস্ট পাহাড়তলী থানা থেকে লুট হয় বলে পুলিশ নিশ্চিত করেছে।
পুলিশ জানায়, আসামিদের কাছে থেকে শপিং ব্যাগে মোড়ানো অবস্থায় একটি রিভলবার, পাঁচটি গুলি, একটি ধারালো ছোরা ও ধারালো দা জব্দ করা হয়। এ সব অস্ত্র দিয়ে তাঁরা আশপাশের মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে লুটপাট করতেন। এ ঘটনায় তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।
পাহাড়তলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: করত ন
এছাড়াও পড়ুন:
দ. এশিয়ায় বাংলাদেশে জিডিপির সবচেয়ে কম বরাদ্দ স্বাস্থ্য খাতে
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশে জিডিপির সবচেয়ে কম শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়। শিশুর সার্বিক উন্নতিতে বরাদ্দ বাড়ানো জরুরি বলে মনে করছেন বিশিষ্টজন। এ ছাড়া অন্যান্য খাতের বাজেট কমিয়ে এ খাতে কিভাবে বরাদ্দ দিতে হবে তার রোডম্যাপ করাও জরুরি বলে মনে করেন তারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের ইউনিসেফ বাংলাদেশ কার্যালয়ে এক মিডিয়া ওরিয়েন্টেশনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। ‘২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট : শিশুদের দৃষ্টিকোণ থেকে বর্তমান প্রবণতা এবং তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের শিশু-সম্পর্কিত সমস্যা এবং শিশুর বিকাশের ওপর বাজেট বরাদ্দের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
এতে ইউনিসেফ, বাংলাদেশের সোশ্যাল পলিসি অ্যান্ড ইকোনমিক স্পেশালিস্ট মো. আশিক ইকবাল তাঁর মূল প্রবন্ধে বলেন, ‘ইউনিসেফ মূলত শিশুদের নিয়ে কাজ করে। শিশু অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আমাদের মূলত প্রয়োজন বাজেট। বাজেট বরাদ্দ ছাড়া আমরা তা করতে পারব না। এবার কোনো রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় না থাকায় আশা করা যায়, বাজেটে কিছুটা ভিন্নতা থাকবে। বাজেট তৈরির ক্ষেত্রে শিশুদের নিয়ে যারা কাজ করে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হয় না। সেই সুযোগটি এবার তৈরি হয়েছিল। অন্যান্য দেশ স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে যেভাবে বরাদ্দ দেয়, সেখান থেকেও আমরা অনেক পিছিয়ে আছি।
প্রবন্ধে বলা হয়, সোশ্যাল খাতে আমাদের যে অর্থ বরাদ্দ করা হয়, সেগুলো গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ডের তুলনায় অনেক কম। গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী, জিডিপির ৪ থেকে ৬ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ দেওয়া উচিত। আমাদের দেশে বাজেটের মাত্র ১২ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়। গত বছর শিক্ষা খাতে জিডিপির ১ দশমিক ৬ শতাংশ বিনিয়োগ করা হয়।