‘থ্রি ইডিয়টস’ অভিনেতার সঙ্গে তিশা, আছেন বাসারও
Published: 25th, July 2025 GMT
টালিউডের সিনেমায় অভিষেক হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের দুই অভিনয়শিল্পী খায়রুল বাসার ও তানজিন তিশার। সিনেমাটির নাম ‘ভালোবাসার মরশুম’। এই সিনেমার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো বাংলা সিনেমায় কাজ করতে চলেছেন ‘থ্রি ইডিয়টস’ অভিনেতা শারমন যোশি। সিনেমার খবরটি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন পরিচালক এম এন রাজ। এতে আরও অভিনয় করবেন টালিউডের সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়।
পরিচালক এম এন রাজ এর আগে তিনি জিৎ অভিনীত ‘রাবণ’ বানিয়ে আলোচনা এসেছিলেন। এ নির্মাতা জানান, সেপ্টেম্বরের শুরুতের ভারতে ‘ভালোবাসার মরশুম’ এর শুরু হবে শুটিং। এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বাংলাদেশি দুই অভিনয়শিল্পীর সঙ্গে তাদের চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। অ্যাকশন–ঘরানার সিনেমা বানিয়ে পরিচিতি পেলেও রাজের এই সিনেমা হতে যাচ্ছে রোমান্টিক–ঘরানার।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘সাগরের জলদস্যু’ বলা হয় যে পাখিকে
সামুদ্রিক পাখি ম্যাগনিফিসেন্ট ফ্রিগেটবার্ড। বড় ঠোঁটওয়ালা এই পাখি অন্য পাখিদের নিজেদের খাদ্য বানানোর চেষ্টা করে। এই পাখি অন্য পাখিদের কাছ থেকে খাবার ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য পরিচিত। তাই একে ‘সাগরের জলদস্যু’ বলা হয়।
এই পাখিরা খুব কমই পানিতে নামে। কারণ এদের জলরোধী পালক নেই, কিন্তু এরা দীর্ঘ দূরত্ব উড়তে পারে, এমনকি উড়ন্ত অবস্থাতেই ঘুমায়।
আরো পড়ুন:
পশুপাখিরা কী ভূমিকম্পের পূর্বাভাস পায়?
বিরক্ত হলে গাছের চূড়ায় উঠে যায় ‘লাল ঝুটি টিয়া’
ম্যাগনিফিসেন্ট ফ্রিগেটবার্ড। ছবি: সংগৃহীত
একটি বড় ম্যাগনিফিসেন্ট ফ্রিগেটবার্ড-এর দৈর্ঘ্য ৮৯-১১৪ সেমি হতে পারে। এদের ডানার বিস্তার ২.৪৪ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। পুরুষ পাখির বুকের কাছে একটি উজ্জ্বল লাল থলির মতো অংশ থাকে। যা প্রজনন ঋতুতে নারী পাখিদের আকর্ষণ করার জন্য ফুলিয়ে তোলে।
এদের পা ছোট এবং দুর্বল। এরা উষ্ণ বাতাসের ওপর ভর করে দিনে প্রায় ২৫৫ মাইল পর্যন্ত উড়তে পারে, এবং উড়ন্ত অবস্থায়ই ঘুমায়।এরা উড়ন্ত মাছ, স্কুইড, টুনা, এবং অন্যান্য ছোট সামুদ্রিক প্রাণী পানি থেকে ধরে খায়।
এরা অন্য পাখিদের হয়রানি করে এবং তাদের মুখ থেকে সদ্য ধরা খাবার ছিনিয়ে নেয়, যার কারণে এদেরকে ‘সাগরের জলদস্যু’ বলা হয়।
ম্যাগনিফিসেন্ট ফ্রিগেটবার্ড সাধারণত গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলের মহাসাগরের কাছাকাছি বাস করে এবং ম্যানগ্রোভ বা নিচু গাছপালায় বাসা তৈরি করে। এরা প্রতি প্রজনন মৌসুমে একটি সাদা ডিম দেয়। এই পাখির সংখ্যা দিনকে দিন উল্লেখযোগ্যহারে কমে চলেছে।
সূত্র: অল অ্যাবাউট বার্ডস
ঢাকা/লিপি