ইয়ামালের ‘সুপারম্যান’ দেয়ালচিত্র ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর ফিরল স্বরূপে
Published: 5th, August 2025 GMT
বার্সেলোনা শহরের ভিলা দে গ্রাসিয়া অঞ্চলের প্লাসা জোয়ানিকে লামিনে ইয়ামালের দেয়ালচিত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন দুর্বৃত্তরা। গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে ইয়ামালের ১৮ তম জন্মদিনকে উৎসর্গ করে দেয়ালচিত্রটি এঁকেছিলেন ইতালিয়ান নগরশিল্পী সালভাতরে বেনিনতেন্দে, যিনি ‘টিভিবয়’ নামে পরিচিত।
গত সোমবার ইয়ামালের দেয়ালচিত্রের ওপর ‘সেভেন ডোয়ার্ফ’ এঁকে তা আংশিকভাবে ঢেকে দেওয়া হয়। গ্রিম ভাইদের রূপকথার গল্পের বই ‘স্নো হোয়াইট’ এর সাতটি কাল্পনিক বামন-চরিত্র ‘সেভেন ডোয়ার্ফ।’ স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘এএস’ জানিয়েছে, সোমবার বিকেল নাগাদ দেয়ালচিত্রটি পূর্বের রূপে ফিরিয়ে আনা হয়। ‘টিভিবয়’ নিজেই এ কাজটি করেন।
আরও পড়ুনঘরের মাঠে আর্জেন্টিনার হয়ে ‘শেষ’ ম্যাচটা খেলতে পারবেন তো মেসি১ ঘণ্টা আগেইএসপিএন জানিয়েছে, গত ১৩ জুলাই ইয়ামালের ১৮তম জন্মদিনের আগে দেয়ালচিত্রটি উন্মোচন করা হয়। কমিক সুপারহিরো চরিত্র ‘সুপারম্যান’ এর পোশাকে ইয়ামালকে ফুটিয়ে তুলেছিলেন টিভিবয়। দুর্বৃত্তরা এই দেয়ালচিত্রের ওপর এবং আশপাশে সাতটি বামন-চরিত্র আঁকেন, যা গ্রিম ভাইদের বই অবলম্বনে বানানো ‘স্নো হোয়াইট অ্যান্ড দ্য সেভেন ডোয়ার্ফ’ সিনেমা থেকে নেওয়া।
বার্সেলোনার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে রয়েছেন ইয়ামাল.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বিপ্লব সফল করতে সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে: ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “যে কোনো বিপ্লব তখনই সফল হবে যখন সংগঠন শক্তিশালী ও সুসংগঠিত হবে।”
তিনি বলেন, “আজকের সমাজের হতাশার মূল কারণ হলো বিপ্লবী সংগঠনের অভাব।”
আরো পড়ুন:
ফ্যাসিস্ট শাসন ব্যবস্থা সবকিছু তছনছ করে দিয়েছে: ফখরুল
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন: ফখরুল
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বাংলা একাডেমির সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে কমরেড বদরুদ্দীন উমরের শোকসভায় বক্তৃতা করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, “যারা সমাজ বদলাতে চান এবং সাধারণ মানুষের অবস্থার পরিবর্তন করতে চান, তাদের অবশ্যই সংগঠনকে আরো মজবুত করতে হবে।”
তিনি প্রয়াত কমরেড বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, “তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তার আদর্শ ও সংগ্রামের সঙ্গে কোনো আপস করেননি।”
বিএনপির মহাসচিব বলেন, “ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, বিপ্লব তখনই সফল হয় যখন তার পেছনে একটি শক্তিশালী সংগঠন থাকে। আজকের যে একটা হতাশা এসেছে, এই হতাশার মূল কারণ হচ্ছে সংগঠনের অভাব। বিপ্লবী সংগঠন যদি না থাকে তাহলে বিপ্লব হয় না।”
তিনি আরো বলেন, “নতুন প্রজন্মের উচিত বদরুদ্দীন উমরের মতো আদর্শিক ও আপসহীন নেতাদের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া। উমরের ভাষায়: বিপ্লব করতে হলে একেবারে মানুষের কাছে চলে যেতে হবে।”
শোকসভার শুরুতে প্রয়াত বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে মাহবুবউল্লাহ, কমরেড খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া, ড. আকমল হোসেন, কমরেড সজীব রায় এবং অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম বক্তব্য দেন।
ঢাকা/রায়হান/সাইফ