সারজিসের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার না হলে আন্দোলনের হুমকি
Published: 13th, August 2025 GMT
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার করা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছে এনসিপির ধামরাই উপজেলা শাখা।
বুধবার (১৩ আগস্ট) ধামরাইয়ের ঢুলিভিটা বাসস্ট্যান্ডে এনসিপির ধামরাই উপজেলা শাখার অস্থায়ী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ হুমকি দিয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসাদুল ইসলাম মুকুল। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের নায়কদের নিয়ে বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য ও সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
আসাদুল ইসলাম মুকুল বলেছেন, সারজিস আলমের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতা যে হয়রানিমূলক মামলা করেছেন, অনতিবিলম্বে তা প্রত্যাহার করতে হবে। তা নাহলে বাংলাদেশের প্রতিটি কোণে আন্দোলন করবে এনসিপি।
আরো পড়ুন:
গাজীপুরে সারজিসের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার মামলা
এক বছরে যতটুকু পাওয়া সম্ভব ছিল, তাও পাইনি: সারজিস
তিনি আরো বলেন, তারা ১৭ বছরে তাদের দলের প্রধান নেতার বাড়ির সামনে থেকে বালির ট্রাক সরানোর ক্ষমতা রাখেনি। এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে আন্দোলনে সংগঠিত হয়ে নতুন করে বাংলাদেশের রাজনীতি করার স্বপ্ন দেখে তারাই আজ নাহিদ ইসলামকে নিয়ে বিভিন্নভাবে কটূক্তি করে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনসিপির ধামরাই উপজেলার প্রধান সমন্বয়ক ইসরাফিল ইসলাম খোকন, যুগ্ম সমন্বয়ক খোদেজা খানম ও উজ্জ্বল হোসেন, উপজেলা কমিটির সদস্য অধ্যাপক সামিউর রহমান প্রমুখ।
ঢাকা/সাব্বির/রফিক
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ এনস প এনস প ইসল ম উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে