ইসলামফোবিয়া দূর করতে জার্মানের মুসলিমরা যে উদ্যোগ নিয়েছেন
Published: 4th, October 2025 GMT
জার্মানিতে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অতি-ডানপন্থী এবং জনপ্রিয় দলগুলোর প্রচারণার ফলে ইসলামোফোবিয়া এবং অভিবাসীদের প্রতি ঘৃণা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর শিকার হচ্ছেন জর্মানিতে বসবাসরত প্রায় ৪৭ লাখ মুসলিম। ইসলামফোবিয়া দূর করার লক্ষ্যে দেশটিতে প্রতি বছর পালন করা হচ্ছে ‘ওপেন মস্ক ডে’। ইসলামের প্রতি অন্য ধর্মের মানুষদের ভুল ধারণা দূর করতে এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া গড়ে তোলার লক্ষ্যে পালিত হচ্ছে দিবসটি।
প্রতিবছরের ন্যায় এবারও জার্মানিতে পালিত হলো ‘ওপেন মস্ক ডে’ বা উন্মুক্ত মসজিদ দিবস। গত ৩ অক্টোবর দিবসটি উপলক্ষে জার্মানের মসজিদগুলো সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছিলো। এতে মুসলিম ও অমুসলিম নাগরিক একসঙ্গে মসজিদ পরিদর্শন, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার সুযোগ ছিলো।
আরো পড়ুন:
সংবর্ধনা দিয়ে ৩৭ বছরের ইমামকে বিদায়
জাবির কেন্দ্রীয় মসজিদে নারীদের জন্য পৃথক নামাজের স্থান দাবি
এ বছর দিবসটির মূল প্রতিপাদ্য ছিল Faith as a Compass for Humanity অর্থাৎ ‘ঈমান মানবতার দিকনির্দেশক’।
স্থানীয় গণমাধ্যমের তথ্য, ‘ওপেন মস্ক ডে’ প্রথম চালু হয় ১৯৯৭ সালে জার্মানির কেন্দ্রীয় মুসলিম পরিষদের উদ্যোগে। তখন থেকে প্রতিবছর প্রায় এক লাখ মানুষ এ আয়োজনে অংশ নিয়ে থাকেন।
জার্মানির প্রধান ইসলামিক সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে ২০০৭ সাল থেকে এ অনুষ্ঠান আরো বিস্তৃত হয়। ৩ অক্টোবর তারিখটি বেছে নেওয়া হয়েছে জার্মান ঐক্য দিবসের সঙ্গে মিলিয়ে।
আয়োজকরা মনে করছেন, ‘‘ এই দিবস মুসলিম সম্প্রদায়কে সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে তুলে ধরার প্রতীক।’’
এবারের আয়োজনে মসজিদ পরিদর্শনের পাশাপাশি প্রদর্শনী, প্রশ্নোত্তর, তথ্য সেশন ও সংস্কৃতিবিষয়ক অনুষ্ঠান ছিল।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মসজ দ ইসল ম মসজ দ
এছাড়াও পড়ুন:
ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর) কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি।
শনিবার (৪ অক্টোবর) ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ২৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪.৫৯ শতাংশ। এর ফলে কোম্পানিটি লেনদেনের শীর্ষে অবস্থান করছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের ২৪ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৮৯ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে থাকা সামিট অ্যালায়েন্স পোর্টের ২৩ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৭৪ শতাংশ।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- সোনালী পেপারের ২২ কোটি ৬ লাখ টাকা, খান ব্রাদার্সের ১৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা, প্রগতী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৬ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ১২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা, ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইংয়ের ১২ কোটি ৩১ লাখ টাকা. সিমটেক্সের ১১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা এবং কে অ্যান্ড কিউয়ের ১১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
ঢাকা/এনটি/ইভা