উপাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রারসহ পাঁচ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ডেলটা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। আবেদন করা যাবে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত।

পদের নাম ও বিবরণ

১। উপাধ্যক্ষ
যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি ও পিএসসির নীতিমালা অনুযায়ী।

২। অধ্যাপক
বিভাগ: মেডিসিন, পেডিয়াট্রিকস, ডার্মাটোলজি, সার্জারি, অর্থোপেডিক সার্জারি, ইএনটি অ্যান্ড হেড নেক, সার্জারি, অবস অ্যান্ড গাইনি, সাইকিয়াট্রি।
যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি ও পিএসসির নীতিমালা অনুযায়ী।

৩। সহযোগী অধ্যাপক
বিভাগ: অর্থোপেডিক সার্জারি, ডার্মাটোলজি, ইউরোলজি।
যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি ও পিএসসির নীতিমালা অনুযায়ী।

৪। সহকারী অধ্যাপক
বিভাগ: ইএনটি অ্যান্ড হেড, নেক, সার্জারি, ডার্মাটোলজি।
যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি ও পিএসসির নীতিমালা অনুযায়ী।

আরও পড়ুনসহকারী শিক্ষকের বেতন কম্পিউটার অপারেটরের সমান, কলেজ অধ্যাপকের যুগ্ম সচিবেরও নিচে১ ঘণ্টা আগে

৫। রেজিস্ট্রার
বিভাগ: পেডিয়াট্রিকস, অর্থোপেডিক সার্জারি, ইএনটি অ্যান্ড হেড নেক সার্জারি, অফথ্যালমোলজি, অবস অ্যান্ড গাইনি।
যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি ও পিএসসির নীতিমালা অনুযায়ী।
বেতন ও ভাতা
আলোচনা সাপেক্ষে

আবেদনের শেষ সময়
১১ অক্টোবর ২০২৫

আরও পড়ুনআড়ংয়ে খণ্ডকালীন চাকরি, আবেদন এইচএসসি পাসেই২ ঘণ্টা আগে

নির্দেশনা ও শর্তগুলো

১। আবেদনপত্রের সঙ্গে সব শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এমবিবিএস ও বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন সনদের সত্যায়িত অনুলিপি, ৩ (তিন) কপি সাম্প্রতিক তোলা (স্টুডিও প্রিন্ট) পাসপোর্ট সাইজের ছবিসহ পূর্ণ জীবনবৃত্তান্ত দাখিল করতে হবে।
২। আবেদনপত্রের সঙ্গে সব শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এমবিবিএস ও বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন সনদের সত্যায়িত অনুলিপি, ৩ (তিন) কপি সাম্প্রতিক তোলা (স্টুডিও প্রিন্ট) পাসপোর্ট সাইজের ছবিসহ পূর্ণ জীবনবৃত্তান্ত দাখিল করতে হবে।
৩। নিয়োগের ক্ষেত্রে কলেজ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
৪। চাকরিরত প্রার্থীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। মেডিকেল কলেজে চাকরির অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
৫। খামের ওপর প্রার্থিত পদের নাম অবশ্যই লিখতে হবে এবং অসম্পূর্ণ আবেদনপত্র কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য হবে না।

আরও পড়ুনজেন–জিরা ক্যারিয়ারের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছে কীভাবে৬ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ও প এসস র ন ত ম ল ব এমড স য গ যত অন য য়

এছাড়াও পড়ুন:

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার সাজা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে পরীক্ষায় ফেলেছে

ভারতের কাছে কিছু বন্ধুত্ব কৌশলগত দিক থেকে যেমন মূল্যবান, তেমনই এর রাজনৈতিক দায়ভারও অনেক বেশি। বাংলাদেশের সাবেক নেতা শেখ হাসিনার সঙ্গে নয়াদিল্লির দীর্ঘদিনের সখ্যা অনেকটা তেমনই।

ক্ষমতায় থাকার ১৫ বছরে শেখ হাসিনা ভারতকে এমন কিছু দিয়েছেন, যা নয়াদিল্লি তার দিক থেকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। সেগুলো হলো স্থিতিশীলতা, যোগাযোগ এবং চীনের পরিবর্তে ভারতের সঙ্গে নিজেদের স্বার্থ সমন্বয় করতে ইচ্ছুক এক প্রতিবেশী।

বর্তমানে শেখ হাসিনা সীমান্তের ওপারে ভারতে অবস্থান করছেন। কিন্তু বাংলাদেশে একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) তাঁকে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। এই দণ্ড দেওয়া হয়েছে ছাত্র নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভে দমন–পীড়নের কারণে, যে বিক্ষোভে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হন।

২০২৪ সালের ওই বিক্ষোভ শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য করে এবং তাতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পথ সুগম হয়। আগামী বছরের শুরুর দিকে বাংলাদেশে নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।

এই সব কিছু মিলিয়েই একটি কূটনৈতিক জটিলতা তৈরি হয়েছে। ঢাকা শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চায়, কিন্তু নয়াদিল্লি তাতে সায় দেওয়ার কোনো আগ্রহ দেখায়নি। এতে কার্যত তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

নয়াদিল্লি যে মানবিক আশ্রয় দিতে চেয়েছিল, তা এখন একটি দীর্ঘ ও অস্বস্তিকর পরীক্ষায় পরিণত হচ্ছে। আর সেটা হলো দিল্লি তার এক পুরোনো মিত্রের জন্য কত দূর যেতে ইচ্ছুক এবং এই প্রক্রিয়ায় সে কূটনৈতিক সক্ষমতার কতটুকু ব্যয় করার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।

অভূতপূর্ব গণজাগরণে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিজয় উদ্‌যাপন। ৫ আগস্ট ২০২৪, সংসদ ভবন এলাকায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ