2025-11-20@12:33:40 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«মহক ম»:

    আন্তর্জাতিক জলসীমা অতিক্রম করে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশের অভিযোগে ২৯ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড পুলিশ। জব্দ করা হয়েছে তাদের মাছ ধরার ট্রলারটিও।  শনিবার গভীর রাতে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ার অভিযোগে তাদের আটক করে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনী। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য রবিবার সকালে তাদের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। দুপুরে তাদের প্রত্যেককে কাকদ্বীপ মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।  প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে এসে পথ হারিয়ে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ে ওই বাংলাদেশি মৎস্যজীবীরা।  এদিকে, অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার হাসখালী থানার পুলিশ নারী ও পুরুষসহ ১০ জন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে।  উমরপুর গ্রামে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি নাগরিকের...
    পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার আয়োজিত দুর্গাপূজার কার্নিভ্যালে দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসানকে অতিথি করায় বিক্ষোভ দেখিয়েছে বিজেপি। রবিবার (৫ অক্টোবর) পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরে এ ঘটনা ঘটেছে। যদিও বিজেপির বিক্ষোভের মুখোমুখি হতে হয়নি জয়াকে। এ অভিনেত্রী দুর্গাপুর ছাড়ার পর বিক্ষোভ-মানববন্ধন শুরু করে বিজেপি।  প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই দুর্গাপুর কার্নিভ্যাল চতুর্থ বর্ষে জাঁকজমকপূর্ণভাবেই চলছিল। দুর্গাপুরের চতুর্থ বর্ষের কার্নিভ্যালের মূল আকর্ষণ হিসেবে উপস্থিত হন এপার-ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। এ মঞ্চে রবীন্দ্রসংগীত গাওয়ার পাশাপাশি, দর্শকদের সামনে নানা কথা তুলে ধরেন জয়া। এ পর্যন্ত ঠিকই ছিল। কিন্তু জয়া মঞ্চ ছাড়তেই বিতর্ক তুঙ্গে তোলে বিজেপি।   মঞ্চে জয়া আহসান কেন? বাংলাদেশি অভিনেত্রীকে দুর্গাপুরে কার্নিভ্যালে নিয়ে এসে মা দুর্গাকে অপমান করা হলো বলে অভিযোগ বিজেপির৷ বিক্ষোভকারীদের দাবি, “এক বাংলাদেশি নাগরিককে রাজ্য সরকারের পূজা...
    ভারতের ওড়িশা ঝাড়সুগুড়া জেলার বিভিন্ন স্থানে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অভিবাসী সন্দেহে ৪৪৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আইনি কাগজপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশকারী বিদেশি নাগরিকদের শনাক্তে চালানো অভিযানে তাদের আটক করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন পুলিশ সুপার স্মিত পি পারমার। আটককৃতদের মধ্যে, ব্রজরাজনগর মহকুমার বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে ২৬৫ জনকে ধরে হিলটপ কলোনির সুরভী কল্যাণ মণ্ডপে অস্থায়ীভাবে রাখা হয়েছে। বাকিদের ঝাড়সুগুড়া মহকুমার আওতাধীন ব্ল্যাক ডায়মন্ড কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির প্রাঙ্গণে একটি হোল্ডিং সেন্টারে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। আটককৃতদের বেশিরভাগই জেলাজুড়ে শ্রমিক, রাজমিস্ত্রি বা ফেরিওয়ালা হিসেবে কাজ করছিলেন। কর্তৃপক্ষ ইঙ্গিত দিয়েছে- যে বা যারা অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছেন, তাদের আইনি ব্যবস্থা ও নির্বাসন প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে হবে। এদিকে আটকদের পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি অভিযোগ করেছেন, ওড়িশায় যে...
    বরগুনা এখন ডেঙ্গুর রাজধানী। শহরের কোনো কোনো মহল্লাকে ডেঙ্গুপাড়ার তকমা লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ভাড়াটেরা নিরাপদ অঞ্চল খুঁজছেন। গাজার মতো বরগুনা পৌর এলাকায় নিরাপদ অঞ্চল বলে কিছু নেই। ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে সব জায়গায়। চলতি বছরের শুরু থেকে গত মঙ্গলবার ১৭ জুন পর্যন্ত সারা দেশে ৬ হাজার ৪৬৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মারা গেছেন ৩০ জন। চলতি বছর ডেঙ্গু রোগীদের ২৩ শতাংশ রাজধানী ঢাকায় চিকিৎসা নিয়েছেন। আর বাকি ৭৭ শতাংশই রাজধানীর বাইরে। এককভাবে সবচেয়ে বেশি রোগী পাওয়া যাচ্ছে বরিশাল বিভাগে। দক্ষিণাঞ্চলের এই বিভাগে এ পর্যন্ত রোগী ২ হাজার ৯৮০ জন। এর মধ্যে বরগুনায় ১ হাজার ৮৩২ ও বরিশাল জেলায় ৫৭৫ জন। রাজধানীতে ১৭ জন আর রাজধানীর বাইরে ১৩ জন মারা গেছেন। শুধু বরিশাল বিভাগেই ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।...
    পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পর জেলাটি পরিদর্শনে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ সোমবার পরিদর্শনের প্রথম দিনে জেলার বহরমপুর এলাকা সফর করেন তিনি। এ সময় দাঙ্গার জন্য ‘কয়েকজন নেতাকে’ দায়ী করেন মুখ্যমন্ত্রী। এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় বৃহত্তম জেলা মুর্শিদাবাদে সম্প্রদায়িক দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত তিনজন নিহত হন। আগামীকাল মঙ্গলবার জেলার সুতি মহকুমায় যাবেন মমতা। সেখানেই দাঙ্গা হয়েছিল। সুতি মহকুমায় ব্লক উন্নয়ন কর্মকর্তার দপ্তরে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে দেখা করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।আজ বহরমপুরে মমতা বলেন, ‘যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, যাঁদের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে, যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের সঙ্গে আমি দেখা করব। যাঁদের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে, সেখানেও যেতাম, কিন্তু বিজেপি দুজনকে সরিয়ে নিয়ে গেছে। বিজেপির বোঝা উচিত, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা যারা করে, তাদের আমরা অপরাধী বলে মনে করি এবং তাদের...
    খুলনার নাম উচ্চারিত হলেই চোখের সামনে ভেসে উঠত সারি সারি শিল্পকারখানা, শ্রমিকের কর্মব্যস্ত মুখ আর অর্থনীতির গতিময় চাকা। পাটকলের সাইরেন, নিউজপ্রিন্ট মিলের অবিরাম ঘূর্ণি আর ছোট-বড় কারখানার অবিরাম কোলাহলের মধ্যেই ছিল খুলনার পরিচয়। এ শহর শুধু ইট-পাথরের সমষ্টি ছিল না; ছিল উন্নত জীবনের সন্ধানে আসা স্বপ্নবাজ মানুষের ঠিকানা। দেশের নানা প্রান্ত থেকে মানুষ আশায় বুক বেঁধে এখানে আসত। খুলনা হয়ে উঠেছিল তাদের আশ্রয়, তাদের জীবিকার উৎস।আবুল কালাম সামসুদ্দিন তাঁর শহর খুলনার আদি-পর্ব বইয়ে খুলনাকে স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট তুলে ধরেছেন। তিনি লিখেছেন, ১৮৭৫–৭৬ সালের দিকে বিভিন্ন দিক দিয়ে সুন্দরবনের গুরুত্ব ও ভূমিকা সরকারের কাছে অনুভূত হতে থাকে। বাংলার গভর্নর রিচার্ড টেম্পল সুন্দরবনের অবস্থা সরেজমিনে তদন্ত করে অনুভব করেন, সুদূর যশোর বা ২৪ পরগনা থেকে সুন্দরবন অঞ্চলের শাসনকার্য পরিচালনা খুব...
    গাইবান্ধার ‘শাহ আব্দুল হামিদ স্টেডিয়াম’ এর নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এই স্টেডিয়ামের নতুন নাম রাখা হয়েছে ‘জেলা স্টেডিয়াম, গাইবান্ধা’।  শনিবার (১২ এপ্রিল) এতথ্য নিশ্চিত করেন গাইবান্ধা স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক এ.কে.এম হেদায়েতুল ইসলাম।  তিনি জানান, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে গত ২৩ মার্চ প্রকাশিত এক পরিপত্রের মাধ্যমে এই নতুন নামকরণ চূড়ান্ত করা হয়। স্থানীয় প্রশাসন জানায়, খুব শিগগিরই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্টেডিয়ামের নতুন নামফলক উন্মোচন করা হবে। ৫০-এর দশকে তৎকালীন মহকুমা প্রশাসক হেলাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী গাইবান্ধা শহরের দক্ষিণে রেললাইনের পার্শ্বে বিনোদনের জন্য একটি পার্ক এবং কেন্দ্রীয় ঈদগাঁহ মাঠ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। এজন্য পাঁচ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। ১৯৫৭ সালে এই জমির পূর্বপাশে একটি পুকুর খুঁড়ে সেই মাটি দিয়ে নিচু জায়গা ভরাট করে ঈদগাঁহ...
    চিকিৎসার জন্য প্রতিবছর বহু বাংলাদেশি ভারতের বিভিন্ন হাসপাতালে যান। এ নিয়ে ভারতীয়দের গর্বের শেষ নেই। সেদেশেই নবজাতক শিশু ও মায়েদের সুরক্ষায় বাংলাদেশি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অনুকরণ হচ্ছে! এমন ছোট্ট একটি পোস্টারের কারণে তুমুল আলোচনা চলছে।  অবশ্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, বিষয়টি তাদের জানা নেই। তাহলে কীভাবে এল এই পোস্টার, তা নিয়ে চলছে বিতর্ক।  পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের আইসিইউর ঠিক পাশে রয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্বীকৃত ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ারের পোস্টার। সন্তানের জন্ম দেওয়ার পর সেই সন্তানকে কীভাবে পরিচর্যা করা প্রয়োজন, সেসব বিষয়ে সচেতনতার কথা লেখা রয়েছে এই পোস্টারে।  আরো পড়ুন: গোপালগঞ্জে শরীরে পেট্রোল ঢেলে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ রাজশাহীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪ ভারতের সরকারি-বেসরকারি সমস্ত হাসপাতালেই দেওয়া হয় ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার পোস্টার। তবে...
۱