২৫০ ফিট উচ্চতা থেকে লাফ দেওয়ার সময় সত্যিই ভয় কাজ করেছিল...
Published: 13th, October 2025 GMT
প্রথম আলো :
ফানি কনটেন্টই কেন বেশি করেন?
জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি : এই প্রশ্নটা আমি বারবার পাই—কেন ফানি বা কমেডি কনটেন্ট বেশি করি, সিরিয়াস গল্পে দেখা যায় না। আমি কিন্তু সব ধরনের কাজই করি। হয়তো ফানি কনটেন্টগুলোর ছোট ছোট ক্লিপ ফেসবুকে বেশি ভাইরাল হয়, আর তা দেখে দর্শক নাটকটি দেখার আগ্রহ পান। দেখুন, সিরিয়াস কনটেন্টে কিন্তু আমরা বেশি শ্রম দিই। গল্প থেকে চরিত্রায়ণ, সব চ্যালেঞ্জিং, সবকিছু গুছিয়ে কাজ করতে হয়। ফানি কনটেন্ট তুলনামূলক সহজ, পরিশ্রমও কম। তাই সিরিয়াস কনটেন্টের তুলনায় যখন ফানি কনটেন্টগুলো বেশি জনপ্রিয় হয়, তখন নিজের কাছেও খারাপ লাগে। তবে আবার এটাও ভাবি, দর্শক ভালোবেসেছে বলেই তো এত ভিউ হয়েছে।
প্রথম আলো:ঘুরেফিরে একই টিমের সঙ্গেই আপনাকে দেখা যায়
জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি : বলতে পারেন নিলয় (আলমগীর) ভাইয়ের সঙ্গে অনেক বেশি দেখা যায়। দর্শক পছন্দ করেন বলে ভিউ হচ্ছে, তাই হয়তো নির্মাতারা আমাদের একসঙ্গে ভাবছেন। তবে অন্যদের সঙ্গে করা কাজও আলহামদুলিল্লাহ ভালো ভিউ পেয়েছে। মোশাররফ (করিম) ভাইসহ অনেকের সঙ্গে নিয়মিত আমার কনটেন্ট আসছে। সামনেও কিছু কাজ আসবে। আগে যখন মেহজাবীন (চৌধুরী) আপু, তাহসান (খান) ভাই, (আফরান) নিশো ভাই বা অপূর্ব ভাইয়া নিয়মিত কাজ করতেন, তাঁদের একসঙ্গে কাজ দেখার জন্য দর্শকদের মধ্যে কিন্তু রোমাঞ্চ থাকত। আমি এটাকে কখনো নেতিবাচক দিক থেকে দেখি না। নিলয় ভাইয়ের সঙ্গে কাজগুলো জনপ্রিয়তা পাচ্ছে বলেই তার ওপর ভিত্তি করে নতুন কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে।
জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। অভিনেত্রীর ফেসবুক থেকে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: কনট ন ট
এছাড়াও পড়ুন:
টকদইয়ের সঙ্গে যেসব খাবার খেলে হিতে বিপরীত
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের কাছে টকদই খুবই সমাদৃত খাবার। ডায়েটে টকদই রাখলে একাধিক রোগের ঝুঁকি এড়ানো যায়। যারা স্লিম থাকতে চান, তারা ব্রেকফাস্টে ওটসের সঙ্গে দই খান, আবার কেউ দুপুরে রায়তা বানিয়ে খান। টকদইয়ের সঙ্গে ভাত থেকে শুরু করে বাদাম, মধুর মতো বিভিন্ন নির্ভয়ে খাওয়া যায়। তবে তবে এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
পেঁয়াজ
অনেকেই পেঁয়াজ দিয়ে রায়তা বানান। এতে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা বাড়ে। টকদইয়ের সঙ্গে পেঁয়াজ খেলে শরীর গরম হয়ে যায়। পেঁয়াজ ও টইদই একসঙ্গে খেলে এটি সহজে হজম হবে না। ত্বকেও এর প্রভাব পড়তে পারে।
আরো পড়ুন:
‘সঠিক চিকিৎসা নিলে স্তন ক্যানসার থেকে বাঁচা সম্ভব’
আজ বিশ্ব ডিম দিবস
টক ফল
টকদইয়ের সঙ্গে স্ট্রবেরি, ব্লুবেরির মতো ফল খাওয়া যায়। কিন্তু লেবুজাতীয় ফল একেবারেই খাওয়া চলে না। এমনকী যে সব ফলে অ্যাসিডের পরিমাণ অত্যধিক বেশি, সেগুলো দইয়ের সঙ্গে খাবেন না। এতে শরীরে টক্সিনের মাত্রা বেড়ে যায় এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা দেখা দেয়।
দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাবার
দুধ থেকেই দই তৈরি হয়। কিন্তু দুধ ও দই একসঙ্গে খাওয়া যায় না। এই দুই খাবারেই প্রোটিন ও ফ্যাট রয়েছে। দুধ ও দই একসঙ্গে খেলে বুক জ্বালা, পেট ব্যথা, গা গোলানোর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এই দুই খাবার আলাদা খাওয়াই ভালো।
চা
খাওয়ার পরেই দই খাবেন না। এমনকি দই খাওয়া শেষ হলেই চায়ে চুমুক দেওয়া চলবে না। এতে শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। বমি, পেট খারাপ হতে পারে। বদহজম এড়াতে চা ও দই একসঙ্গে খাবেন না।
ভাজাপোড়া খাবার
অনেকেই পরোটার সঙ্গে টকদই খান। এই অভ্যাস মোটেই ভালো নয়। ভাজাভুজি খাবারের সঙ্গে টকদই খেলে মারাত্মক অ্যাসিডিটি হয়। এতে বদহজমের সমস্যা বাড়ে। তাই সুস্থ থাকতে ভাজাভুজি খাবারের সঙ্গে টকদই সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলুন।
ঢাকা/লিপি