প্রদর্শনীতে রয়েছে চিত্রকলা, সিরামিক, ভাস্কর্য, প্রিন্ট, ইনস্টলেশন ও নতুন মিডিয়া শিল্প। এগুলো দর্শকের সামনে একসঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন শিল্পভাষার মিথস্ক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।

মুক্তি ভৌমিক একজন সমসাময়িক ভাস্কর, যিনি প্রধানত অ্যালুমিনিয়ামে কাজ করেন। তাঁর কাজের বৈশিষ্ট্য হলো রূপ, তন্তু ও অনুভূতির একত্রীকরণ—যেখানে ভাস্কর্যশিল্পে, উপাদান এবং রূপক মিশে যায় একসঙ্গে, একটি রূপের ভাষা উপস্থাপন করে, যা স্মৃতি ও আবেগের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে।

শিল্পী সাদাতউদ্দীন আহমেদ এমিলের শিল্পকর্ম মূলত পরিবর্তনশীল আধুনিকতার ভেতর মানুষের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তাঁর ক্যানভাসে ব্যক্তিগত জীবনের ক্ষণিক অনুভূতি যেমন স্থান পায়, তেমনি সমাজের সূক্ষ্ম পরিবর্তনগুলোর স্মৃতিও প্রতিফলিত হয়। এভাবে তাঁর কাজ একদিকে ব্যক্তিগত দিনলিপি, অন্যদিকে সমকালীন সময়ের দলিল হয়ে ওঠে।

২ / ৫‘কেইজড ফ্লাইট’। শিল্পী নূর মুনজেরীন রিমঝিম.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

টকদইয়ের সঙ্গে যেসব খাবার খেলে হিতে বিপরীত

স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের কাছে টকদই খুবই সমাদৃত খাবার। ডায়েটে টকদই রাখলে একাধিক রোগের ঝুঁকি এড়ানো যায়। যারা স্লিম থাকতে চান, তারা ব্রেকফাস্টে ওটসের সঙ্গে দই খান, আবার কেউ দুপুরে রায়তা বানিয়ে খান। টকদইয়ের সঙ্গে ভাত থেকে শুরু করে বাদাম, মধুর মতো বিভিন্ন নির্ভয়ে খাওয়া যায়। তবে তবে এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। 

পেঁয়াজ
অনেকেই পেঁয়াজ দিয়ে রায়তা বানান। এতে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা বাড়ে। টকদইয়ের সঙ্গে পেঁয়াজ খেলে শরীর গরম হয়ে যায়। পেঁয়াজ ও টইদই একসঙ্গে খেলে এটি সহজে হজম হবে না। ত্বকেও এর প্রভাব পড়তে পারে।

আরো পড়ুন:

‘সঠিক চিকিৎসা নিলে স্তন ক্যানসার থেকে বাঁচা সম্ভব’

আজ বিশ্ব ডিম দিবস

টক ফল
টকদইয়ের সঙ্গে স্ট্রবেরি, ব্লুবেরির মতো ফল খাওয়া যায়। কিন্তু লেবুজাতীয় ফল একেবারেই খাওয়া চলে না। এমনকী যে সব ফলে অ্যাসিডের পরিমাণ অত্যধিক বেশি, সেগুলো দইয়ের সঙ্গে খাবেন না। এতে শরীরে টক্সিনের মাত্রা বেড়ে যায় এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা দেখা দেয়। 

দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাবার
দুধ থেকেই দই তৈরি হয়। কিন্তু দুধ ও দই একসঙ্গে খাওয়া যায় না। এই দুই খাবারেই প্রোটিন ও ফ্যাট রয়েছে। দুধ ও দই একসঙ্গে খেলে বুক জ্বালা, পেট ব্যথা, গা গোলানোর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এই দুই খাবার আলাদা খাওয়াই ভালো।

চা
খাওয়ার পরেই দই খাবেন না। এমনকি দই খাওয়া শেষ হলেই চায়ে চুমুক দেওয়া চলবে না। এতে শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। বমি, পেট খারাপ হতে পারে। বদহজম এড়াতে চা ও দই একসঙ্গে খাবেন না।

ভাজাপোড়া খাবার
অনেকেই পরোটার সঙ্গে টকদই খান। এই অভ্যাস মোটেই ভালো নয়। ভাজাভুজি খাবারের সঙ্গে টকদই খেলে মারাত্মক অ্যাসিডিটি হয়। এতে বদহজমের সমস্যা বাড়ে। তাই সুস্থ থাকতে ভাজাভুজি খাবারের সঙ্গে টকদই সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলুন। 

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জাতীয় নির্বাচনের আগে নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
  • ২৫০ ফিট উচ্চতা থেকে লাফ দেওয়ার সময় সত্যিই ভয় কাজ করেছিল...
  • টকদইয়ের সঙ্গে যেসব খাবার খেলে হিতে বিপরীত